সর্দি কাশি ফ্লু হলে বা ঠান্ডা লাগলে করনীয় কি? বা ঠান্ডা থেকে মুক্তি পাওয়ার কৌশল হয়তো কারোরই জানা নেই।তবে এসব থেকে উপশম পাওয়ার ব্যবস্থা জানা আছে অনেকেরই।তাই বলে এসব উপায়গুলো যে কাজে আসবেই এমনটাও বলা যায় না।এবং অনেক কিছু নির্ভর করে কোন ধরনের সমস্যায়।কোন ধরনের ব্যবস্থা ব্যবহার করতে হবে তার উপর।যদি ঠান্ডা লাগে তাহলে আপনি হয়তো অসুস্থ বোধ করবেন।কিন্তু ফ্লু হলে আপনি অনেক পরিমানে অসুস্থ হয়ে পড়বেন এমনকি এটি শয্যাশায়ী ও করে দেয়।বিশেষ করে শিশুদের ক্ষেত্রে সর্দি কাশি ফ্লু হলে বা ঠান্ডা লাগলে করনীয় বিষয়গুলোর প্রতি খেয়াল রাখতে হবে।
মানুষের ঠান্ডা লাগার কারণে ভাইরাস হয় এবং এই ভাইরাস থেকেই হয়ে থাকে জ্বর ইনফ্লুয়েঞ্জা।ইনফ্লুয়েঞ্জা নামটি কুলু নামেই বেশিরভাগ পরিচিত।যদিও এসব লক্ষণগুলো একই রকমের তবে এগুলো ভিন্ন ভিন্ন ধরনের অসুখ।আজকে আর্টিকেলটি হলো সর্দি ফ্লু এবং ঠান্ডা লাগলে করনীয় কি। জ্বর ও ঠান্ডা লাগলে কতটুকু খাওয়া যাবে এবং এর চিকিৎসা কি।জ্বর এবং ঠান্ডা লাগা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হলে আপনাকে এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়তে হবে।
ভূমিকা
ঋতু পরিবর্তনের পাশাপাশি ডেঙ্গু ও টাইফয়েড এর কারণে জ্বর হয়ে থাকে প্রায় ঘরে ঘরেই।শিশু এবং বৃদ্ধ কারোরই যেন এর হাত থেকে রেহাই নেই।জ্বর যে কারণেই হোক চিকিৎসার পাশাপাশি অবশ্যই পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে।অতিরিক্ত তাপমাত্রার কারণে প্রতি ডিগ্রিতে বিপাকক্রিয়া ৭ শতাংশ বেড়ে যায়।
নাক বন্ধ হয়ে গেলে কি করতে হবে
সর্দি কাশি ফ্লু হলে বা ঠান্ডা লাগলে করনীয় বিষয়গুলোর মধ্যে আরেকটি হলো নাক বন্ধ হয়ে গেলে অবশ্যই ড্রপ ব্যবহার করতে হবে।নাক বন্ধের ড্রপ কে বলা হয় ’ন্যাসাল ডিকনজেসট্যান্ট’।নাক বন্ধের উপশমের জন্য এই ড্রপ ব্যবহার করা যায়।তবে একটানা এক সপ্তাহের বেশি ব্যবহার করা ঠিক না।এক সপ্তাহের বেশি ব্যবহার করলে নাক সমস্যা আরো বেড়ে যেতে পারে।এক সপ্তাহ ব্যবহারের পর যদি কোন পরিবর্তন না আসে তবে সে ক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।নাক থেকে পানি পড়া এবং হাসির জন্য ডাক্তার এন্টিহিস্টামিন নামক ওষুধটি খেতে পরামর্শ দিয়ে থাকেন।আবার কেউ কেউ এন্টিহিস্টামিন ওষুধ টিকে এলার্জির ঔষধ হিসেবে ও ব্যবহার করে থাকেন।
জ্বর হলে জবরদস্তি নাকি শজ্জাশায়ী থাকতে হবে
শরীরের মতিগতি অনুযায়ী এ সময় চলতে হবে।জোর খাটিয়ে কাজ করা থেকে বিরত থাকতে হবে এবং বিশ্রাম নিতে হবে।যতক্ষণ ক্লান্তি লাগবে ততক্ষণই বিশ্রাম নিতে হবে।যদি সামান্য ঠান্ডা লাগে,তবে সেটি মনে হয় আপনাকে বাহিরে যাওয়া এবং কাজ থেকে বিরত রাখতে পারবে না।এ সময়ে প্যারাসিটামল এবং আইবুপ্রোফেন দুটি ঔষধ ই খুব কার্যকরী।এমনকি লক্ষণ অনুযায়ী প্যারাসিটামল ও আইবুপ্রোফেন দুটিই একসাথে ব্যবহার করা যাবে।তবে অবশ্যই মাত্রাদিক পরিমাণে ঔষধ গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকতে হবে।আর আইবুপ্রোফেন ঔষধটি ভরা পেটে খেতে হবে।সর্দি কাশি ফ্লু হলে বা ঠান্ডা লাগলে করনীয় বিষয়গুলো মেনে চলতে হবে।
মধু আর লেবু নাকি গরম জলের সাথে সামান্য মধু মিশাতে হবে
যদিও কথাটি এখনো সম্পূর্ণ প্রমাণিত নয়।তাও বলা যায় হুইস্কির চেয়ে গরম পানির সাথে সামান্য লেবুর রস ও মধু মিশ্রিত অনেক কার্যকর।ডাক্তারদের মতামতে, এ সময়ে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা ভালো।বিশেষ করে পানির সাথে কিছু পরিমাণে চা বা কফি খাওয়া ভালো।যখন কারো ঠান্ডা লাগে এবং ফ্লু হয় তখন হাচি,কাশি এবং শরীর ঘামতে থাকে।আর এতে শরীরের অনেকটা পানি শূন্যতা হয়ে পড়ে।আর এই পানি শূন্যতা দূর করার জন্যই মধু ,লেবু এর সাথে গরম জল মিশায়ে খেতে হয়।তবে কখনোই অতিরিক্ত মাত্রায় খাওয়া যাবেনা। গবেষণায় দেখা গেছে অতিরিক্ত পানি পান করা বিপদজনক। এমনকি মৃত্যু হতে পারে ।
ভিটামিন সি এবং জিঙ্ক
১৯৩০ এর দশকে শ্বাসতন্ত্র রোগের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চিকিৎসা ছিল ভিটামিন সি।৭০ এর দশকে এসে ভিটামিন সি আরো জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। নোবেল বিজয়ী লিনায পুলিং গবেষণা করে প্রমাণ করেছেন যে ভিটামিন সি ঠান্ডা জনিত রোগের জন্য অনেক বেশি উপশম।তবে সম্প্রতি কখন এর গবেষণা গ্রুপে দেখা গেছে, ঠান্ডা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য ভিটামিন সি এর গুরুত্ব বেশি নয়।যদিও এটি শরীরের জন্য ক্ষতিকর নয় বরং ভিটামিন সি মূত্রের সাথে শরীর থেকে বেরিয়ে যায়।লিঙ্ক ক্ষতিকর হতে পারে যদি অনেক বেশি মাত্র ছড়ায়।সুতরাং এক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলতে হবে।
সর্দি কাশি ফ্লু হলে বা ঠান্ডা লাগলে করনীয় কি
জ্বরে আক্রান্ত হওয়ার পর রোগীর শরীর অনেক দুর্বল হয়ে পড়ে।জ্বর সারতে যতটা সময় লাগে তেমনি সময় লাগে জ্বর সারার পরে শরীরের দুর্বলতা কাটাতে।জ্বরে আক্রান্ত রোগীদের জন্য প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় কঠিন আইরন সমৃদ্ধ খাবার রাখতে হবে।জ্বর হলে খাবারের বিষয়ে অনেক আগে থেকেই মানুষের নানান রকমের মতামত রয়েছে।অনেক বিশেষজ্ঞ বলেছেন জ্বর হলে বেশিরভাগ সময়েই খাবারের আগ্রহ অনেকটা কমে যায়।
বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিয়ে বলেছেন এরকম সময়ে নিজের শক্তিকে ধরে রাখতে কিছু স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া অনেক ভালো।তবে যদি ক্ষুধা না পায় তাহলে একেবারেই জোরজবস্তি করা উচিত নয়।তাই এরকম সময় খাদ্য তালিকায় এমন কিছু খাবার রাখা উচিত যা উচ্চ ক্যালরির পাশাপাশি মুখের রুচি ফিরিয়ে আনে।জ্বরের সময় মুখের রুচি ফিরিয়ে আনতে বা হজম শক্তি সহজ করতে তরল পদার্থ খাওয়া উচিত।
এক্ষেত্রে যা খেতে হবে তা হল:
ফলের রস: সি যুক্ত তাজা ফলের রস ঘরে তৈরি করতে হবে।যেমন: কমলার রস মালটার রস জাম্বুরা সবুজ আপেলের জুস এবং আনারসের রস এগুলো চিনি ছাড়া তৈরি করতে হবে এতে দ্রুত জ্বরের আক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
চিকেন স্যুপ: প্রোটিন ও ক্যালরি সরবরাহের জন্য স্যুপের বিকল্নেই।জ্বর হলে অনেক সময় বমি এবং ডায়রিয়ার মত কিছু লক্ষণ দেখা দেয়।সে ক্ষেত্রে স্যুপ খাওয়া ভালো।যা শরীরের ইলেকট্রোলাইট ব্যালেন্স করতে সহায়তা করে।স্যুপের সাথে সবজি মিশিয়ে খেলে তাতে থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন,মিনারেল ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।চিকেন ভেজিটেবল সুপ জ্বর হলে দুর্বলতা কমাতে অনেক সাহায্য করে।
চা পাতা: জ্বর থাকা অবস্থায় মসলা চা,আদা চা এবং যেকোনো ধরনের হারবাল জাতীয় চা জ্বরের জন্য খুবই উপকারী।চা পাতায় আছে এন্টিভাইরাল ও অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল।খুব সহজেই সর্দি কাশি কমাতে এবং মুখের রুচি ফিরিয়ে আনতে চায়ের সঙ্গে খেতে হবে লেবু,মধু,তুলসী পাতা,পুদিনা পাতা ও লং।
জ্বরে ডাবের পানি: শরীরে স্বস্তি পেতে ডাবের পানির বিকল্প নেই।রক্তের ক্ষতিকারক গ্লুকোজ এবং কোলেস্ট্ররলের পরিমাণও কমিয়ে দেয় ডাবের পানিতে।জ্বরের সময় দেহের পানি শূন্যতা পূর্ণ করে।এবং ইলেক্ট্রোলাইটের অসমতা ও তৈরি করতে সাহায্য করে।
জ্বর হলে ডিম খাওয়া: জ্বর হলে শরীরের প্রোটিনের চাহিদা পূর্ণ করতে সিদ্ধ ডিম খাওয়া ভালো।মুখে রুচি পাওয়ার মত যেভাবে ডিম খেতে হবে তা হলো দুধ পনির মাশরুম দিয়ে ডিম বেজে খেতে হবে।ডিমের পুডিংও এ সময় খেতে পারবেন।
পাতলা সুজি: দুধ দিয়ে সুজি রান্না করে খেতে পারবে।এবং দুধ দিয়ে পাতলা সাগু রান্না করেও খেতে পারবে।এতে হজম শক্তি বাড়ায় এবং এটি ক্যালরিসম্পন্ন খাবার।মধ্যকালীন ফলগুলোর সাথে মিশিয়ে খেলে রোগী অনেকটা শক্তি পাবেসর্দি কাশি ফ্লু হলে বা ঠান্ডা লাগলে ঘরোয়া চিকিৎসা কি
লক্ষণ ও কারণগুলোর মধ্যে পার্থক্য থাকলেও এর চিকিৎসা প্রায় একই রকমের।দ্রুত সর্দি কাশি ও ফ্লু ভালো করতে প্রাথমিকভাবে পরামর্শ গুলো হল:
- পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমাতে হবে এবং বিশ্রাম নিতে হবে।
- শরীরকে উষ্ণ রাখতে হবে।
- প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে এবং পানি পান করার পাশাপাশি তরল জাতীয় খাবার গুলো খেতে হবে।যেমন ফলের জুস,ডাবের পানি,চিডার পানি এবং স্যুপ।
- গলা ব্যথা দূর করতে কুসুম গরম পানির সাথে লবণ মিশিয়ে গড়গড়া করতে হবে।তবে ছোট শিশুরা গড়গড়া করতে পারে না দেখে তাদের জন্য এই পরামর্শটি প্রয়োজন নেই।
- কাশি দূর করার জন্য মধু খেতে পারেন। তবে যাদের বয়স এক বছরের কম তাদের জন্য এই পরামর্শটি না।
ঔষধ খাওয়ার পূর্বের সতর্কতা কি
প্রায় সব ধরনের ঔষধ সেবন করার আগেই সতর্কতা অবলম্বন করে সেবন করা ভালো।কোন লক্ষণ দেখেই হঠাৎ করে ঔষধ সেবন করা ঠিক নয় বরং এটি ক্ষতিকারক।শিশুদের ক্ষেত্রে সর্দি কাশি ফ্লু হলে বা ঠান্ডা লাগলে করনীয় হিসেবে এই সতর্কতা গুলোই মেনে চলতে পারেন। সর্দি কাশির ঔষধ সেবনের আগে যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে তা হল:
- ঔষধ সেবনের আগে ঔষধের গায়ে লাগানো লেভেলটি ভালো করে পরে নিতে হবে।এবং ওষুধের সাথে থাকা নির্দেশনা গুলি মেনে চলতে হবে।
- অনেক সর্দি-কাশির ঔষধের মধ্যে ব্যথা নাশক ঔষধ ও থাকে যেমন প্যারাসিটামল ঔষধ আইবুপ্রেফন ইত্যাদি।
- গর্ভাবস্থায় অনেক ঔষধ সেবন মা ও শিশুর জন্য অনেক ক্ষতিকর।গর্ভাবস্থায় ঔষধ সেবনের আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া গর্ভাবস্থায় ঔষধ সেবন থেকে বিরত থাকুন।
- দুই বছরের ছোট শিশুদের জন্য কোন প্রকার সর্দি কাশির ঔষধ খাওয়ানো উচিত নয়।
- শিশুদেরকে অ্যাসপিরিন জাতীয় ঔষধ খাওয়ানো উচিত নয়।
যেসব লক্ষণগুলো দেখলে ডাক্তারের কাছে যেতে হবে
- ফ্লুর লক্ষণ গুলো বুঝার জন্য দেখতে হবে জ্বর এক সপ্তাহের বেশি কিনা।এবং সর্দি কাশির ক্ষেত্রে তিন সপ্তাহ।
- তিন মাসের কম বয়সী শিশুর যদি জ্বর আসে অথবা খুবই ক্লান্ত হয়ে পড়ে।
- বয়স যদি ৬৫ বছরের বেশি হয় বা গর্ভবতী হলে।
- দীর্ঘ মেয়াদ ধরে স্বাস্থ্য সমস্যা হলে। যেমন: ডায়াবেটিস থাকলে, ফুসফুসের রোগের সমস্যা থাকলে এবং কিডনিতে সমস্যা থাকলে।
- শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা যদি কমে যায়।যেমন কেমোথেরাপি ও স্টেরয়েডযদি অনেক বেশি সেবন হয়।
- অনেক বেশি জ্বর আসলে এবং জ্বরের সাথে কাঁপুনি উঠলে।
শিশুদের ক্ষেত্রে সর্দি কাশি ফ্লু হলে বা ঠান্ডা লাগলে করনীয় কি
শিশুদের ক্ষেত্রে এরকম লক্ষণগুলো দেখা গেলে তাড়াতাড়ি ডাক্তারের কাছে নিতে হবে।যেমন:
- খিচুনি
- ঠোঁট এবং মুখ নীলচে হয়ে যাওয়া
- পানি শূন্যতা দেখা দিলে এবং আধঘন্টা একই সাথে প্রতাপ না করলে মুখ শুকিয়ে যায় এবং কান্না করলে চোখে পানি আসে না।শিশুদের মাথার সামনের দিক বসে যায়।
- সজাগ অবস্থায় সচেতন না থাকা এবং অন্যদের সাথে না।
- শ্বাস-প্রশ্বাস বেশি হওয়া অথবা শ্বাসকষ্ট হওয়া
- শ্বাস - প্রশ্বাস নেয়ার সময় পাঁজরের হাড় ভিতরে ঢুকে যায়।
- বুকে ব্যথা হলে
ফ্লু এবং জটিলতার মধ্যে কি রয়েছে
- নিউমোনিয়া
- সাইনোসাইটিস
- কানের ইনফেকশন
- হার্টের প্রদাহ এবং?মায়োকার্ডাইটিস
- ব্রেইনের প্রদাহ বাএনসেফালাইটিস
- মাংসপেশির প্রদাহ
- ফুসফুস এবং কিডনির মধ্যে প্রদাহ
- ইনফেকশন থেকে শরীরে সেপসিস নামের এক জাতীয় জীবন গতি প্রক্রিয়া তৈরি।
ফ্লু যাদের জন্য বেশি ঝুঁকিপূর্ণ হয়
যেকোনো ধরনের কিংবা যেকোনো বয়সের মানুষের কোন রোগে আক্রান্ত হতে পারে।তবে কিছু কিছু মানুষের ক্ষেত্রে ফ্লু হওয়ার পর অনেক বেশি উপকার সম্ভাবনা হয়।যেমন:
- ৬৫ বছর বা তার বেশি বয়সী ব্যক্তিদের।
- গর্ভবতী নারীদের।
- পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের।
- ইতিমধ্যে এরকম রোগে ভুগছেন এমন ব্যক্তিরা।
এমন অবস্থায় চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ফ্লু রোগের ভ্যাকসিন নিতে পারেন।এবং শুরু থেকে রক্ষা পেতে এমন নিয়ম গুলো মেনে চলতে পারেন।
লেখক এর শেষ মন্তব্য
সর্দি কাশি ফ্লু হলে বা ঠান্ডা লাগলে আপনাকে অবশ্যই বিশ্রামে থাকতে হবে।এবং তাড়াতাড়ি সুস্থতা পেতে যা যা করণীয় সেগুলো করতে হবে।পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিন খেতে হবে।এবং সহজেই হজম হয় এমন খাবার খেতে হবে।যে ধরনের খাবারে মুখের রুচি আসে এমন খাবার খেতে হবে।
সর্দি কাশি ফ্লু হলে বা ঠান্ডা লাগলে করনীয় কি? এই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়া শেষে যদি আপনার ভালো লেগে থাকে এবং যদি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধু-বান্ধবদের মাঝে এই আর্টিকেলটি শেয়ার করতে পারেন।
Comments
Post a Comment