মুক্তা চাষ কিভাবে করবেন এবং মুক্তা চাষের জন্য কোথা থেকে প্রশিক্ষণ নিবেন? তা হয়তো আপনারা অনেকেই জানেন না। বাংলাদেশে ঝিনুক শিল্প একটি সম্ভাবনাময় শিল্প। আমাদের দেশে অনেক ঝিনুক চাষ রয়েছে। মুক্তা চাষ এ যেন প্রকৃতির এক অপার বিস্ময়। তবে মুক্তো তার সম্পর্কে সঠিক গাইডলাইন জানা দরকার। শেষ পর্যন্ত এই আর্টিকেল সাথে থাকবে আপনি মুক্তা চাষ সম্পর্কিত সকল বিষয়ে জানতে পারবেন।
মুক্তা কিভাবে উৎপাদন করা হয় তা হয়তো অনেকেরই অজানা। আজকে আমরা আলোচনা করবো মুক্তা চাষের কি কি চ্যালেঞ্জ এর সম্মুখীন হতে হবে? মুক্তা চাষের মূল বিষয় কি? পুকুরে মাছের সঙ্গে মুক্তা চাষ কিভাবে করবেন? সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হলে আপনাকে এই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।
পোস্ট সূচিপত্রঃ
.
ভূমিকা
মুক্তা কম বেশি সবার কাছেই ভালো লাগে এবং মুক্তার ব্যবহার কমবেশি অনেকেই করে থাকে।বাংলাদেশের গবেষণায় দেখা গেছে, অনুকূল আবহাওয়া ও দেশজুড়ে অনেক পুকুর ও অনেক জলাশয় থাকার কারণে এবং উৎপাদনের খরচ কম থাকার কারণে চাষীরা মুক্তা চাষে আগ্রহ বাড়িয়ে দিয়েছেন।
মুক্তা কি এবং কোথায় পাওয়া যায় জেনে নিন
মুক্ত কি: মুক্ত চাষ করার জন্য প্রথমেই মাথায় আসে মুক্তা কি এবং কোথায় পাওয়া যায়? এই কথাটি। মুক্তা হলো একটি মূল্যবান রত্ন যা গহনা তৈরীর ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়।জনশ্রুতিতে আছে, মুক্তা গহনার কাজ ছাড়াও কিছু চিকিৎসার ক্ষেত্রেও ব্যবহৃত হয়।মুখটা তৈরীর একমাত্র উচ্চ হলো ঝিনুক।এক সময় প্রকৃতিকভাবেই মুক্তা উৎপন্ন হতো এবং জেলে ও চাষীরা সেগুলো সংগ্রহ করতো।কিন্তু পরে যখন মুক্ত চাষের সিস্টেমটি প্রচলিত হয়।তখন বিশ্বদূরে মুক্তা চাষের উৎপাদন ব্যাপকভাবে বেড়ে যায়।
ঝিনুক কোথায় পাওয়া যায়: বাংলাদেশের পুকুর জলাশয় গুলো এবং মাছের পেটে ঝিনুক পাওয়া যায়।তবে এখন অনেকেই সমন্বয়ে ঝিনুক চাষ করে।যেমন- মাছের সাথে ঝিনুক চাষ করে অনেক চাষীরাই সাফল্য অর্জন করেছে।বাংলাদেশের গবেষণায় দেখা গেছে, একটি জিরোকে ১৯০ থেকে ১২ টি মুক্ত পাওয়া যায়।প্রতিটি মুক্ত আর ক্ষুদ্র মূল্য হিসাব করলে কমপক্ষে ৫০ টাকা।প্রতি শতাংশের ৬০ থেকে ১০০ টি ঝিনুক চাষ করা যায় এবং ৯০টি ঝিনুকের গড়ে ১০টি করে মুক্তা
হিসাব করলে ৯০০ মুক্তা পাওয়া যাবে।যার বাজার মূল্য হবে ৪৫ হাজার টাকা।এগুলো ছাড়াও মুক্তা চাষকারী ঝিনুক চাষের মাধ্যমে মাছ চাষ করতে পারবে।কারণ ঝিনুকের মাংস চিংড়ি মাছ এবং অন্যান্য মাছগুলোর খাবার হিসেবেও ব্যবহার করতে পারবে।অন্যদিকে ঝিনুকের খোলস চুন তৈরির কাজে ব্যবহৃত হয়।তাছাড়াও ঝিনুকের খোলস দিয়ে বোতাম ও গহনা তৈরি করা যায়।তবে গহনা তৈরীর কাজে মুক্তার ব্যবহার অনেক।
ঝিনুক দিয়ে কিভাবে তৈরি হয় মুক্তা
ঝিনুক হল এক ধরনের জলজ প্রাণী। সাগরে ঝিনুক পাওয়া যায়।আর এই ঝিনুক থেকেই তৈরি হয় মুক্ত কি।তবে সব ধরনের ঝিনুকের মধ্যে মুক্তা তৈরি হয় না। পার্ল ওয়েস্টার নামের এক বিশেষ ঝিনুক থেকে মুক্ত তৈরি হয়।যদি কোন বালুকণা ঝিনুকের মধ্যে ঢুকে যায়।তখন ঝিনুক তার নিকর বা শক্তিপুট দিয়ে বালু কণাটা ঢেকে ফেলে। আর এটাকে বলা হয় মাদার অফ পার্ল। কয়েক বছর হয়ে গেলে এর মধ্যে পড়তে থাকে আবরণের পর আবরণ। এভাবে তৈরি হতে শুরু করে মুক্ত। মুক্তার রং ঝিনুক নিজে থেকেই দিয়ে থাকে।মুক্তার রং এবং আকার তৈরি হয় ঝিনুকের চুক্তিপুটের রং আর মূল উপাদানের উপর। এই প্রকৃতিক উপায়ে তৈরি করা মুক্তা গুলো কৃত্রিম মুক্ত থেকে অনেক দামি। সব ঝিনুক থেকে মুক্ত হয় না। আর সব মুক্তোর দামও একই রকমের হয় না। এতক্ষণে আপনি জানতে পেরেছেন ঝিনুক দিয়ে কিভাবে তৈরি হয় মুক্তা
মুক্তা চাষের জন্য কোথা থেকে প্রশিক্ষণ নিবেন বিস্তারিত জেনে নিন
আর্টিকেলের এ পর্যন্ত এসে আপনি জানতে পেরেছেন মুক্তা চাষ কিভাবে করবেন।মুক্তা চাষ করার আগে আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে মুক্ত দেশের জন্য কোথা থেকে প্রশিক্ষণ নিবেন।মুক্ত চাষ করার জন্য ভালোভাবে প্রশিক্ষণ নিলে মুক্তা চাষ খুব কঠিন বিষয় বলে মনে হয় না।মুক্ত দেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো ভালোভাবে প্রশিক্ষণ নিতে হবে।প্রাচীনকালে মুক্তার উৎপাদন সম্পর্কে কারোরই জানা ছিল না। প্রাচীন যুগে শুধুমাত্র প্রকৃতিক ভাবে যে জিনিসগুলা উৎপাদন হত সেগুলোই চাষিরা সংগ্রহ করত।
তারপরে চীন ও জাপানে থেকে মুক্তা উৎপাদন করার কৌশল তৈরি করে।বর্তমানে বাংলাদেশেও মুক্ত চাষের সমাহার অনেক।এরই মধ্যে ঝিনুক থেকে মুক্ত চাষে সফল হয়েছেন ময়মনসিংহে অবস্থিত বাংলাদেশের মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটরা।মুক্ত চাষী এনে দিতে পারে অনেক টাকা এবং সেই সঙ্গে খুলে দেয় ভাগ্যকেও।বেকার যুবক যুবতীরাও এই ব্যবসাটি করতে পারবে।অনেকেই এই মুক্তা চাষে মুগ্ধ হয়ে ময়মনসিংহ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পরামর্শ নিয়ে মুক্তা চাষ করতে শুরু করেছেন।
মুক্তা চাষকে বাণিজ্যিকভাবে তৈরি করতে ৪ বছর ধরে গবেষণা করে যাচ্ছে ময়মনসিংহে অবস্থিত বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটরা।এর মধ্যে তারা তাদের কাজের সফলতা ও পেয়েছে।তারা জানিয়েছেন মুক্তা চাষ একটি দীর্ঘমেয়াদী কার্যক্রম।বাংলাদেশের আবহাওয়া মুক্তা চাষের জন্য পারফেক্ট হওয়ায় এদেশীয় মুক্ত চাষের অনেক সম্ভাবনা রয়েছে।বাংলাদেশে মুক্ত চাষের লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী নির্দেশে মুক্তা চাষ উন্নয়ন বিষয়ক একটি গবেষণা প্রকল্প বিএফআরআই গ্রহণ করেছে।
মুক্তা চাষ কিভাবে করবেন বিস্তারিত জেনে নিন
মুক্তা মূলত ঝিনুক থেকে হয়।মুক্ত চাষ মিষ্টি জলের পুকুর বা ট্যাংকের মাধ্যমেও করা যায়।লাভের পরিমাণ দ্বিগুণ করতে মাছের সাথেও মুক্ত চাষ করতে পারেন।
কারণ সমন্বয়ে চাষ করলে মুক্তার জন্য আলাদা করে কোন খাদ্য দিতে হয় না।মুক্তামূলক দুই ধরনের হয়ে থাকে
- প্রকৃতিক ভাবে
- কৃত্রিমভাবে
মুক্তা কত প্রজাতির হয়
যদিও মুক্ত চাষ অনেক ধরনের হয়ে থাকে।তবে তার মধ্যে ৩টি প্রজাতি সবচেয়ে বেশি চাষ করা হয়-
- Lamellidens Marginalis (ল্যামেলিডেন্স মার্জিনালি)
- Parreysia Corrugata (পাররেসিয়া)
- Corrianus (কোররিআনাস)
প্রত্যেকটি প্রজাতির ক্ষেত্রে চাষের সময়কাল ভিন্ন ভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে।মুক্ত হতে সাধারণত ১ থেকে ৩ বছর সময় লেগে থাকে।
মুক্তা চাষের মূল বিষয় কি সে সম্পর্কে জেনে নিন
- মুক্ত চাষ করার জন্য কয়েকটি ধাপ অবলম্বন করতে হয়।যেমন-
- মুক্তা চাষের জন্য ভালো করে পরিষ্কার করে নিতে হবে
- মুক্তা চাষের জন্য পুকুর বা ট্যাংক নির্বাচন করতে হবে
- পুকুরের ক্ষেত্রে বছরে ৪৩ থেকে ৪ ফুট জল থাকা আবশ্যক
- আর ট্যাংকের ঝিনুক চাষ করতে চাইলে সেক্ষেত্রে জল নিকানি আউটলেট দিয়ে ভালো ট্যাংক নির্মাণ করতে হবে।
- ঝিনুক সংগ্রহ করার জন্য খাল বিল এবং নদী থেকেও সংগ্রহ করতে পারেন।তাছাড়া ও আপনি ক্রয় করেও ঝিনুক সংগ্রহ করতে পারবেন।ঝিনুক নেয়ার পর সেগুলোকে পুকুরে ছাড়তে হবে এবং খেয়াল রাখতে হবে ঝিনুকের আকার যখন ৭ থেকে ৮ সেন্টিমিটার সাইজ হবে।তখন ঝিনুককে অপারেশন এর জন্য ব্যবহার করতে হবে।সেই ঝিনুক দিয়ে মুক্ত চাষ করা সম্ভব।যেই ঝিনুকের খাসির ভিতর এক ধরনের কোষ আবৃত্য ম্যান্টর থাকবে।ঝিনুক এর ম্যান্টর যতক্ষণ ঠিক থাকবে,ততক্ষণই মুক্ত চাষের জন্য ব্যবহার করা হবে।এক্ষেত্রে ঝিনুকদাতা ও গ্রহীতার কাজ করতে হবে।অর্থাৎ ঝিনুকদাতা ঝিনুক থেকে ম্যান্টর বের করে ২ মিমি করে কেটে নিয়ে অন্য একটি ঝিনুকের ভিতর প্রবেশ করাতে হবে।আর এটাকেই বলা হয় ঝিনুকের অপারেশন করা।আশা করি এখন আপনি জানতে পেরেছেন মুক্তা চাষ কিভাবে করবেন এবং মুক্তা চাষের জন্য কোথা থেকে প্রশিক্ষণ নিবেন।
- পুকুরের প্ল্যাঙ্কটন তৈরি করে মাছ চাষ করলে সেক্ষেত্রে ঝিনুকের জন্য আলাদা করে কোন খাদ্য দিতে হয় না। তবে যদি খাদ্য বা প্ল্যাঙ্কটন তৈরি করা না থাকে।সে ক্ষেত্রে মাছ চাষের মতোই গোবর সার মিশ্রিত করে দিতে হবে।
- ট্যাংকে ঝিনুক চাষ করলে সে ক্ষেত্রেও খাদ্য তৈরি করে দিতে হবে
- ঝিনুক অপারেশনের সময় হয়ে গেলে আগে কুকুর বা ট্যাঙ্কে জলের মধ্যে ৫ফুট দূরত্ব বজায় রেখে দড়ির মধ্যে মাঝে মাঝে বোতল বা ভাসমান কিছু বেঁধে দিতে হবে।এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে দড়ি বাধতে হবে।ম্যান্টর বা বিভিন্ন ঠাকুরের লকেট ডাইস নিয়ে ঝিনুকের মধ্যে প্রবেশ করিয়ে দিতে হবে এবং ১০ মিনিটের মধ্যে অপারেশন শেষ করতে হবে।পরবর্তীতে এই ম্যান্টর বা ঠাকুরের লকেট গুলি মুক্তার আকার ধারণ করবে।
- অপারেশন করা হয়ে গেলে একটি নেটের মধ্যে ৬ থেকে ১০ টি জিনুক একসঙ্গে রেখে পুকুরের দড়িতে বেধে দিতে হবে।এটি এক থেকে দেড় ফুট পানির নিচে ঝুলিয়ে দেয়া হয়।
- মাঝেমধ্যে চেক করতে হবে সবকিছু ঠিক আছে কিনা।ঝিনুক চাষের ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা ভালো হলে আশি শতাংশেরও বেশি উৎপাদন পাওয়া যায়।
- খেয়াল রাখতে হবে জলের খাদ্য ভাব ঠিক আছে কিনা। যদি না থাকে সে ক্ষেত্রে ঠিক রাখতে হবে এবং জলের তাপমাত্রা ২৫ ডিগ্রির মধ্যে থাকতে হবে।যদি ২৫ ডিগ্রীর মধ্যে না থাকলে সে ক্ষেত্রে ঝিনুকের ব্যাগগুলি ওঠানামা করে আবার বাঁধতে হবে।
- একটি পুকুরে ৩ থেকে ৩ হাজার ঝিনুক ব্যাগ ঝুলানো যায়।তারপর প্রজাতি অনুসারে এক বছরের পর থেকে মুক্তা সংগ্রহ করা যায়।
মুক্তা চাষের কি কি চ্যালেঞ্জ এর সম্মুখীন হতে হবে
- মৎস্য কর্মকর্তা ও চাষীদের থেকে জানা গেছে যে, ঝিনুক অপারেশন করার যন্ত্রের নাম নিউক্লিয়াস।যা ভারত থেকে আনতে হয়।
- ডক্টর মোহ সিনা জানিয়েছেন, নিউক্লিয়াস এখন বাংলাদেশী তৈরি করতে শুরু করেছের।
- বাংলাদেশের ঝিনুক দিয়ে বড় ধরনের মুক্ত তৈরি করা সম্ভব নয়।কারণ বাংলাদেশের যেগুলো আকারে ছোট।গ্রীষ্মের মুক্ত রপ্তানিতে বর্তমানে শীর্ষে আছে চিন।বিশ্বের প্রায় ৯৫ শতাংশ ঝিনুক চাষ হয় চিনে।পাঁচ বছর আগে চিন থেকে বাংলাদেশের ঝিনুক আনার কথা বলা হয়েছে।কিন্তু কর্মকর্তারা জানিয়েছেন তা এখনো সম্ভব হয়নি।
পুকুরে মাছের সঙ্গে মুক্তা চাষ কিভাবে করবেন বিস্তারিত জেনে নিন
প্রাকৃতিক উপায়ে মুক্ত একটি মূল্যবান সম্পদ।ঝিনুকের নেকার গ্রন্থি হতে নির্গত রস থেকে তৈরি হয় মুক্ত।বাংলাদেশের খাল বিল ও উপকূলীয় এলাকায় পাওয়া যায় প্রচুর ঝিনুক।আর মাধ্যমে তৈরি হয় মুক্তা।
এক বিঘা কুকুরের পানিতে সাধারণত ২০০০ মুক্তো চাষের পরামর্শ দেয়া হয়েছে।আর এই ঝিনুক চাষ আপনি মাছ চাষের সাথেও করতে পারবেন।এতে আপনার আলাদা করে খাবার দেয়ার প্রয়োজন হবে না।তবে আপনি যদি পুকুরের মাছের জন্য প্ল্যাক্টোম তৈরি করেন।সেক্ষেত্রে জন্য আলাদা করে কোন খাদ্য দিতে হবে না।সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে যদি বাংলাদেশে পরিকল্পিতভাবে মাছ চাষের সাথে মুক্ত চাষ করা যায়।তাহলে আমাদের দেশ অনেক লাভবান হবে।এই পদ্ধতিতে মাছ চাষের সাথে মুক্তা চাষ করলে অনেক চাষীরাই লাভবান হবে।
লেখকের শেষ কথা | মুক্তা চাষ কিভাবে করবেন এবং মুক্তা চাষের জন্য কোথা থেকে প্রশিক্ষণ নিবেন
GAZI MAX IT এর পক্ষ থেকে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।এই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ে আপনি জানতে পেরেছেন মুক্তা চাষ কিভাবে করবেন এবং মুক্তা চাষের জন্য কোথা থেকে প্রশিক্ষণ নিবেন সে সম্পর্কে? এই আর্টিকেলটির মধ্যে থেকে আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হলো মুক্তা চাষের আগে অবশ্যই আপনাকে ভালোভাবে প্রশিক্ষণ নিতে হবে।মাঝেমধ্যে চেক করতে হবে সবকিছু ঠিক আছে কিনা।এই বিষয়গুলো অবশ্যই আপনাকে মেনে চলতে হবে।
মুক্তা চাষ কিভাবে করবেন এবং মুক্তা চাষের জন্য কোথা থেকে প্রশিক্ষণ নিবেন? এই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।মুক্তা চাষ কিভাবে করবেন এবং মুক্তা চাষের জন্য কোথা থেকে প্রশিক্ষণ নিবেন? এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার ভালো লেগে থাকে,তবে অবশ্যই আপনি আপনার বন্ধু-বান্ধবী ও পরিচিতদের মাঝে নিচের 👇 যেকোনো শেয়ার অপশন থেকে শেয়ার করে দিতে পারেন।আপনার মতামত কমেন্ট বক্সে 👇 জানিয়ে দিতে পারেন (ধন্যবাদ)।
Comments
Post a Comment