আপনি কি আর্টিকেল রাইটিং নিয়ে চিন্তিত। আপনি কি জানেন না কিভাবে আর্টিকেল লিখতে হয়? কোন নিস নিয়ে আর্টিকেল লিখলে তাড়াতাড়ি এডসেন্স পাওয়া যায়। তবে এতে চিন্তার কোন কারণ নেই। আজকের এই আর্টিকেলটিতে থাকবে নতুনদের জন্য আর্টিকেল লেখার সেরা গাইডলাইন। এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনিও পারবেন প্রফেশনালভাবে আর্টিকেল রাইটার হতে। যদি আপনি ব্লগিং করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে আর্টিকেল লেখার নিয়ম সম্পর্কে জানতে হবে।
এই আর্টিকেল থেকে আপনি জানতে পারবেন নতুনদের জন্য আর্টিকেল লেখার সেরা গাইডলাইন? কোন নিস নিয়ে আর্টিকেল লিখলে তাড়াতাড়ি এডসেন্স পাওয়া যায়? আর্টিকেল লিখে কিভাবে আয় করা যায় জেনে নিন? নতুনদের জন্য আর্টিকেল লেখার সেরা গাইডলাইন সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।
পোস্ট সূচিপত্রঃ
.
ভূমিকা
ডিজিটাল মার্কেটিং ইন্ডাস্ট্রিতে কনটেন্ট কে বলা হয় রাজা। এর মানে হচ্ছে আপনি যদি কোন ডিজিটাল রাষ্ট্রের থাকেন, তাহলে সেই রাষ্ট্রের কর্তা হলো কনটেন্ট। আর এই কনটেন্ট লিখতে অবশ্যই আপনাকে আর্টিকেল রাইটিং সম্পর্কে সুন্দরভাবে জানতে হবে। যদি আপনি আর্টিকেল রাইটিং সম্পর্কে সম্পূর্ণভাবে জানতে পারেন এবং আপনার কনটেন্টগুলো এসইও ফ্রেন্ডলি করতে পারেন। তাহলে আপনাকে আটকানোর সামর্থ্য আর কারোর নেই।
বাংলায় লেখালেখি করে আয় করার কিছু ওয়েবসাইট
একটা সময় ছিল তখন শুধু ইংরেজিতে আর্টিকেল লেখা হতো। কারণ তখন বাংলায় লেখালেখি করে আয় করার কোন মাধ্যম ছিল না। তাছাড়াও তখন আর্টিকেল লেখা তেমন প্রচলিত ছিল না। বর্তমান সময়ে দিন দিন সাইড বেড়ে যাওয়ায় এখন বাংলায় লেখালেখি করেও আয় করা যায়। তাছাড়াও এখন বাংলায় লেখালেখি করার জন্য বেশ কিছু সাইট তৈরি হয়েছে। যেখানে আপনার লেখার মাধ্যমে বিকাশে পেমেন্ট নিতে পারবেন। নিচে বাংলা আর্টিকেল লেখার ৫টি ওয়েবসাইটের নাম দেয়া হলো-
- টেকনিউনস
- রোর বাংলা
- জেআইটি
- গেট পেইড বাংলা
- গ্রাথোর
নতুনদের জন্য আর্টিকেল লেখার সেরা গাইডলাইন
আর্টিকেল শব্দের অর্থ প্রবন্ধ আর রাইটিং শব্দের অর্থ হচ্ছে লেখা। অতএব বুঝতেই পারছেন আর্টিকেল হলো কোন বিষয়ে বিশ্লেষণ করা বা কোন বিষয়ে রচনা করে ওয়েবসাইটে মানুষের উপকারের জন্য প্রকাশ করা। আর্টিকেল রাইটিং হচ্ছে সংবাদপত্র, ম্যাগাজিন অথবা নির্দিষ্ট কোন বিষয়েগুছিয়ে ওয়েবসাইটে তথ্য প্রকাশ করা বা মতামত প্রকাশ করাই হলো আর্টিকেল রাইটিং। আর্টিকেল রাইটিং সম্পর্কে নিচের তথ্যগুলো যদি আপনি ঠিকমতো কাজে লাগাতে পারেন। তাহলে আপনি শ্রেষ্ঠ আর্টিকেল রাইটার হবেন বলে আশা করি।
ভূমিকা বাটন অ্যাড করা:
শুরুতেই আপনি পাঠকদেরকে আকৃষ্ট করার জন্য একটি ভূমিকা বাটন রাখতে পারেন। ভূমিকা বাটন হলো আপনার ওয়েবসাইটের যেকোনো একটি পোস্ট এর কিওয়ার্ড এবং সেই পোস্টের লিঙ্ক দিয়ে দেয়া। কারণ আপনার পোস্টটি পাঠকদের কাছে ভালো না লাগলে ভূমিকা-টরে ক্লিক করে অন্য একটি পোস্ট পাঠকরা করতে পারবে। ভূমিকা বাটন দেয়ার কিছু নিয়ম-
- ভূমিকা বাটনে অন্য একটি আর্টিকেলের লিংক দিতে হবে
- ভূমিকা বাটন ৫ থেকে ৬ শব্দের বেশি হওয়া যাবে না
- ভূমিকে বাটন ও আরো করুন সেকশনে একই লিংক ব্যবহার করা যাবে না
কিওয়ার্ড রিসার্চ: টাইটেল হিসেবে ব্যবহার করার জন্য প্রথমে আপনাকে একটা কিওয়ার্ড রিসার্চ করতে হবে। এই কিওয়ারটি ৫ থেকে ১০ শব্দের মধ্যে রাখতে হবে। এমন কীওয়ার্ড নিতে হবে যা লিখে পাঠকরা গুগলে সার্চ করে। কিওয়ার্ড হচ্ছে আর্টিকেল এর শ্রেষ্ঠ সৌন্দর্য। পোস্টকে গুগলের সার্চ পেজের প্রথমে রাখার জন্য অবশ্যই আপনাকে একটি ফোকাস কি ওয়ার্ড বেঁচে নিতে হবে। নিচের কিছু কিওয়ার্ড এর উদাহরণ দেয়া হলো-
মেটা ডেসক্রিপশন কাকে বলে জেনে নিন
যেহেতু আজকে আর্টিকেলটি নতুনদের জন্য আর্টিকেল লেখার সেরা গাইডলাইন সে সম্পর্কে। তাই এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে অবশ্যই আপনি জানতে পারবেন মেটা ডেসক্রিপশন কাকে বলে সে সম্পর্কে।মেটা ডিসক্রিপশন আসলে মূলত একটা এইচ টি এম এল ট্যাগ। মেটা ডিস্ক্রিপশনে উল্লেখ থাকে একটা কনটেন্টের মূল বিষয় কি সে সম্পর্কে। মেয়েটা ডিস্ক্রিপশন রাখার নিয়ম হলো ১৪০ থেকে ১৬০ ক্যারেক্টারের মধ্যে রাখতে হবে। সাধারণত আমরা মেটা ডিসক্রিপশন বলতে কোন আজকের লেখার প্রথম ৩ বা ৪ লাইনকে বুঝি। URL এর নিচে আমরা যে ছোট একটি ডেসক্রিপশন দেখতে পাই, সেটাই হলো মেটা ডেসক্রিপশন। মেটা ডেসক্রিপশন এর মধ্যে ফোকাস কিওয়ার্ডটি একবার ব্যবহার করতে হবে।
ফিচার ইমেজ অ্যাড করা: প্রত্যেকটি আর্টিকেলের ক্ষেত্রে কম হলেও দুটি করে ফিচার ইমেজ ব্যবহার করা উচিত। ফিশার ইমেজ ব্যবহার করলে যেমনি আর্টিকেলের সৌন্দর্য বাড়ে, তেমনি পাঠকরা শুধু লাইনের পর লাইন পড়তে অস্বস্তিবোধ হয় না। ফিশার ইমেজ বসানোর কিছু নিয়েও তুলে ধরা হলো-
- ফোকাস কিওয়ার্ডের সাথে মিলিয়ে ফিশার ইমেজ নিতে হবে।
- ফিচার ইমেজে যদি কিছু লিখে দিতে চান তাহলে অবশ্যই ফোকাস কিওয়ার্ড টি লিখতে হবে।
- দেখার সৌন্দর্য বাড়াতে ছবিগুলো সেন্ট্রাল এলাইমেন্ট ব্যবহার করতে পারেন।
- তারপর আরো দুই লাইন বাড়াই লাইন: এই দুই বা আড়াই লাইনের মধ্যে লিখতে হবে আপনার আর্টিকেলটিতে কোন কোন বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে সে সম্পর্কে।
ভূমিকা অপশন রাখতে হবে: ভূমিকা ৪ থেকে ৫ লাইন লিখতে পারেন। ভূমিকা হল পুরো পোষ্টের মধ্যে যে বিষয়ে আলোচনা করা হবে, সে সম্পর্কে একটু একটু করে ধারণা দেয়া। যাতে পাঠকরা বুঝতে পারে পুরো পোষ্টের মধ্যে কি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
পোষ্টের সূচিপত্র: কোন আর্টিকেলের সূচিপত্র দেখে বোঝা যায় আর্টিকেলটি কোন কোন বিষয়ে লেখা হয়েছে। একটি আর্টিকেলের মধ্যে পাঠকের যে বিষয়গুলো প্রয়োজন, তা খুব সহজেই সূচিপত্রের মাধ্যমে খুঁজে বের করতে পারে। প্লিজ সূচিপত্রের কোন কীওয়ার্ডের উপর ক্লিক করলে সে কিওয়ার সম্পর্কে বিস্তারিত লেখার কাছে আপনাকে নিয়ে যাবে। পেজ সূচিপত্র লেখার কিছু নিয়ম-
- পোষ্টের সূচিপত্রের আন্ডারে শুধু সেগুলোই থাকবে। যেগুলো হেডিং বা সাব হেডিং বা ফোকাস কিওয়ার্ড রাখা হবে।
- পোষ্টের সূচিপত্রে প্রত্যেকটি কিওয়ার্ডকে লিস্টিং নাম্বার করতে হবে।
আর্টিকেলের লেখা ফরমেটিং করা: একটি আর্টিকেলের সমস্ত কিওয়ার্ড লেখা শেষে লেখার মধ্যে স্পেস বা দাড়ি কমার ভুল আছে কিনা সেগুলো চেক করে নিতে হবে। যেহেতু আজকের আর্টিকেলটি নতুনদের জন্য আর্টিকেল লেখার সেরা গাইডলাইন বিষয়ে। তাই আপনাকে আর্টিকেল রাইটিং এর খুটিনাটি সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানতে হবে। তারপর ক্লিয়ার ফরমেটিং করতে হবে। ক্লিয়ার ফরমেটিং করার নিয়ম হলো সমস্ত পোস্টটাকে সিলেক্ট করে নিতে হবে। তারপর ক্লিয়ার ফরমেটিং করতে হবে। এরপরে সিলেক্ট থাকা অবস্থায় সমস্ত পোস্টকে জাস্টিফাই করে দিতে হবে। যাতে পোস্টার লেখাগুলো এলোমেলো না দেখায়। জাস্টিফাই করে দিলে পুষ্টির লেখাগুলো একদম সমান হয়ে থাকে।
সেকশন যুক্ত করা: আরো লিখে আপনি কোন একটি পোস্টে লিংক সেখানে দিয়ে দিলে পাঠকরা অন্য একটি পোস্ট পড়তে পারবে। এই সেকশনগুলো বিভিন্ন লেখার মাধ্যমে যুক্ত করতে পারেন। যেমন- আরো পরুন, ডাউনলোড করুন, এখানে ক্লিক করুন ইত্যাদি।
আরো পড়ুনঃ কিওয়ার্ড রিসার্চ কিভাবে করতে হয় কিওয়ার্ড কত প্রকার ও কি কি
প্যারাগ্রাফ তৈরি করুন: আর্টিকেলের সৌন্দর্য বাড়াতে অনেক লাইন লেখাকে প্যারা আকারে তৈরি করুন। যদি কোন একটি প্যারা ৬ লাইনের বেশি হয় সে ক্ষেত্রে প্যারাটিকে ভাগ করে দিন। আর লেখার ক্ষেত্রে এই প্যারাগুলো ৩ তার বেশি না হওয়া ভালো।
আর্টিকেলের বড়ি: একটি আর্টিকেল কমপক্ষে ৫টি কিওয়ার্ড নিয়ে লিখতে হবে। এছাড়াও একটি প্রশ্নের কম হলেও ১০টি প্যারা থাকতে হবে। যদি আপনি ভালো পজিশনের আর্টিকেল লিখতে চান। সেক্ষেত্রে ১৫০০ থেকে ২০০০ শব্দের আর্টিকেল লেখা উচিত। এক জাতীয় নামগুলো যখন বিভিন্ন ভাবে রূপান্তরিত হয়। সেগুলো লিস্ট আকারে তৈরি করে বুলেট লিস্ট করে দেয়া উচিত।
শব্দগুলো গল্পের ন্যায় ব্যবহার করুন: পোস্টের মধ্যে শব্দগুলো এমন ভাবে ব্যবহার করতে হবে যেন পাঠকরা বুঝতে পারে আপনি পাঠকদের সাথেই কথা বলছেন। আর্টিকেল লেখার মধ্যে আপনি আমি কথাগুলো বেশি ব্যবহার করবেন এবং সহজ শব্দ দিয়ে বাক্যগুলো সরল ভাবে তুলে ধরবেন।
আর্টিকেল লিখে কিভাবে আয় করা যায় জেনে নিন
এতক্ষণে আপনি জানতে পেরেছেন নতুনদের জন্য আর্টিকেল লেখার সেরা গাইডলাইন সম্পর্কে। চলুন এবার আমরা জেনে নেই সেই সম্পর্কে। আপনি যদি ঘরে বসে লেখালেখি করতে পছন্দ করে। তাহলে আপনিও হতে পারবেন সফল ফ্রিল্যান্সার। তাছাড়াও আপনি ঘরে বসে লেখালেখির মাধ্যমে আয় করতে পারবেন। আর্টিকেল লেখার মাধ্যমে দৈনিক ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা ইনকাম করা যায়। এমনও লোক আছে যারা আর্টিকেল লিখে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করে।
আপনি যদি আর্টিকেল লিখে আয় করতে চান তাহলে ব্লগিংই আপনার জন্য শ্রেষ্ঠ মাধ্যম। একটি ওয়েবসাইট খুলে আপনি নিজের মতো করে আর্টিকেল লিখুন। আপনি যে বিষয়ে লিখতে ভালোবাসেন ঠিক সেই বিষয়গুলো পাঠকদের সামনে তুলে ধরুন। ওয়েবসাইটে যেসব উপায়গুলোর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন-
- গুগল এডের মাধ্যমে
- স্পন্সরশিপের মাধ্যমে
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার মাধ্যমে
- এছাড়াও আপনি যদি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন তাহলে ওয়েবসাইট বিক্রি করেও আপনি ইনকাম করতে পারবেন।
কোন নিস নিয়ে আর্টিকেল লিখলে তাড়াতাড়ি এডসেন্স পাওয়া যায়
আর্টিকেল রাইটারদের মধ্যে কে না চায় এডসেন্স পেতে। এডসেন্স পাওয়ার জন্যই মানুষ ওয়েবসাইট তৈরি করে। আজকে আর্টিকেলটি হল নতুনদের জন্য আর্টিকেল লেখার সেরা গাইডলাইন সম্পর্কে। এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন কোন নিস নিয়ে আর্টিকেল লিখলে তাড়াতাড়ি এডসেন্স পাওয়া যায়? সে সম্পর্কে। সুতরাং মনোযোগ সহকারে আর্টিকেলটি পড়ুন।আপনাকে প্রথমেই যেকোনো ধরনের ক্যাটাগরি সিলেক্ট করতে হবে। আর্টিকেল লেখার পিছনে আপনাকে একটু বেশি সময় ব্যয় করে মনোযোগ সহকারে ব্লক লিখতে হবে।
এমন ব্লক লিখতে হবে যাতে আপনার আর্টিকেল থেকে ভিজিটররা উপকৃত হয়। আপনি যদি সুন্দর করে আর্টিকেল লিখেন সে ক্ষেত্রে আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটরের সংখ্যা বাড়তে থাকবে। সে ক্ষেত্রে আপনি যেকোনো ধরনেরই আর্টিকেল লিখতে পারেন। তবে বর্তমানে পৃথিবীতে টেকনোলজি এর উপরে বেশ এগিয়ে আছে। তাই আপনার ওয়েবসাইটে ভালো মানের ভিজিটর পাওয়ার জন্য টেকনোলজি নিয়ে লেখালেখি করতে পারেন। এছাড়াও আপনি Make money online এ বিষয়ে পুলক লিখে খুব তাড়াতাড়ি আপনার ওয়েবসাইটে অনেক ভিজিটর বাড়াতে পারবেন। আর আপনার ওয়েবসাইটে যত তাড়াতাড়ি ডিজিটাল বাড়বে তত তাড়াতাড়ি আপনি এডসেন্স পাবেন।
লেখক এর শেষ কথা
GAZI MAX IT এর পক্ষ থেকে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ে আপনি জানতে পেরেছেন নতুনদের জন্য আর্টিকেল লেখার সেরা গাইডলাইন সম্পর্কে? এই আর্টিকেলটির মধ্যে থেকে আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে জানতে পেরেছেন, তা হলো- কোন নিস নিয়ে আর্টিকেল লিখলে তাড়াতাড়ি এডসেন্স পাওয়া যায়? আর্টিকেল লিখে কিভাবে আয় করা যায় জেনে নিন? আশা করি আজকের এই আর্টিকেলটি পরে আপনি অনেক উপকৃত হয়েছেন এবং আপনি আপনার প্রশ্নের উত্তর খুজে পেয়েছেন। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কথা হলো আপনি যদি নতুনদের জন্য আর্টিকেল লেখার সেরা গাইডলাইন এই আর্টিকেলটি পড়ার সাথে সাথে, আর্টিকেলটি খেয়াল করেন। তাহলে আপনার আর্টিকেল লেখার নিয়ম সম্পর্কে বুঝতে আর অসুবিধা হবে না।
নতুনদের জন্য আর্টিকেল লেখার সেরা গাইডলাইন? এই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। নতুনদের জন্য আর্টিকেল লেখার সেরা গাইডলাইন এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার ভালো লেগে থাকে,তবে অবশ্যই আপনি আপনার বন্ধু-বান্ধবী ও পরিচিতদের মাঝে নিচের 👇 যেকোনো শেয়ার অপশন থেকে শেয়ার করে দিতে পারেন। আজকের আর্টিকেলটি সম্পর্কে আপনার কোন মতামত বা তথ্য থাকলে কমেন্ট বক্সে 👇 জানিয়ে দিবেন (ধন্যবাদ)।
Comments
Post a Comment