Skip to main content

ক্যান্সার কেন হয় - ক্যান্সার প্রতিরোধের ১০টি উপায় জেনে নিন

আপনি কি ক্যান্সার প্রতিরোধ নিয়ে চিন্তিত। আপনি কি জানেন না ক্যান্সার কেন হয় ও ক্যান্সার হলে কোন খাবার খাওয়া উচিত এবং কোন খাবার খাওয়া যাবেনা ? তবে এতে চিন্তার কোন কারণ নেই আজকের এই আর্টিকেল থেকে আপনি জানতে পারবেন ক্যান্সার কেন হয় - ক্যান্সার প্রতিরোধের ১০টি উপায় সম্পর্কে। এই ১০ টি উপায় সম্পর্কে আপনি ঠিকমতো সচেতন থাকলে এবং মেনে চললে আশা করি আপনি ক্যান্সার নামক ব্যাধি থেকে মুক্তি পাবেন।
ক্যান্সার কেন হয় - ক্যান্সার প্রতিরোধের ১০টি উপায় জেনে নিন
আজকের এই আর্টিকেলটি থেকে আপনি জানতে পারবেন। ক্যান্সার কেন হয় - ক্যান্সার প্রতিরোধের ১০টি উপায় সম্পর্কে। ক্যান্সার হলে কোন খাবার খাওয়া উচিত এবং কোন খাবার খাওয়া যাবেনা? ক্যান্সার কত ধরনের হয়? ক্যান্সার কেন হয় - ক্যান্সার প্রতিরোধের ১০টি উপায় সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই আপনাকে এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।

পোস্ট সূচিপত্রঃ

.

ভূমিকা

বিশ্বে ক্যান্সার রোগীদের সংখ্যা প্রায় ১ কোটি ৮১ লক্ষ। আর বাংলাদেশের ক্যান্সার রোগের সংখ্যা প্রায় ১২ লাখেরও বেশি। প্রতিবছর বাংলাদেশে ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত হয় প্রায় ২ লাখেরও বেশি মানুষ। এই অবস্থায় নিজেকে সুস্থ রাখতে হবে এবং ক্যান্সার যাতে আক্রমণ করতে না পারে, এমন নিয়ম মেনে চলতে হবে।

ক্যান্সার কি

ক্যান্সার হলো এক মরণব্যাধির নাম। ক্যান্সার কি? সে সম্পর্কে জানার আগে আপনাকে অবশ্যই টিউমার কি সে সম্পর্কে বুঝতে হবে। মানুষের শরীরের প্রয়োজন অনুযায়ী স্বাভাবিক নিয়মে একটা কোষ থেকে অনেকগুলো কোষ ভাগ হয়ে যায়। যখন কোন কারণ বা প্রয়োজন বা নিয়ম নীতি, নিয়ন্ত্রণ ছাড়াই কোষ ভাগ হতে থাকে, তখন অনেকগুলো কোষ বেড়ে যাওয়ার কারণে চাকার মত হয়ে যায়। আর এটাকেই বলা হয় টিউমার। এই টিউমার আবার দুই ধরনের হয়ে থাকে। চলুন এবার জেনে নেই এই দুই ধরনের টিউমার সম্পর্কে-
  1. বিনাইন টিউমার: এই টিউমার ক্ষতিকারক না। এই টিউমার শরীরের যেই অঙ্গে বা কোষে হয়ে থাকে, সেই কোষের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে। হোক সেটা ছোট কিংবা বড় টিউমার। বিনাইন টিউমার শরীরের অন্য কোন অঙ্গ প্রত্যঙ্গের ক্ষতি করে না।
  2. ম্যলিগনেন্ট টিউমার: এই টিউমার শরীরের জন্য ক্ষতিকারক। এই টিউমারটি হওয়ার পর শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ - প্রত্যঙ্গে ছড়িয়ে পড়ে, মেলিগনেন্ট টিউমারের যেখানে উৎপত্তি হয় সেখানে থাকে না। শরীরের লসিকা নালীর মাধ্যমে গ্রন্থিগুলো আক্রান্ত হওয়ার পরে যদি কোন কারণে রক্ত প্রবাহের সঙ্গে মিশে যায় তখন শরীরের যে কোন জায়গায় ছড়িয়ে পড়ে। আর এজন্যই এটাকে ম্যালিগনেন্ট বলা হয়। এই মালিগনেন্টই হলো ক্যান্সার।

ক্যান্সার কত ধরনের হয় জেনে নিন

  • ফুসফুসের ক্যান্সার: আপনার মনে হয়তো এখনো প্রশ্ন রয়ে গেছে ক্যান্সার কেন হয়? হ্যাঁ আপনি এই অধ্যায় শেষে জানতে পারবেন ক্যান্সার কেন হয় সে সম্পর্কে। দীর্ঘমেয়াদি কাশি যা ডাক্তারের মাধ্যমেও নিরাময় হচ্ছে না এবং কাশির কারণে শ্বাসকষ্ট ও গলার স্বর বসে যাওয়া, এছাড়াও কাশির সাথে রক্ত বের হওয়া হলো ফুসফুস ক্যান্সারের একটি কারণ।
  • স্তনের ক্যান্সার: বগলে বা স্তনে টাকার মতো বড় হতে থাকা, এছাড়াও কখনো কখনো ঘা হয়ে যাওয়া ও স্তনের ক্যান্সারের প্রধান লক্ষণ।

  • মুখের ক্যান্সার: মুখের ভিতরের গালে, মাড়িতে, দাঁতের পাশের মাংসের বাজি দেয় দীর্ঘদিন ধরে কোন গা হয়ে থাকা ও মুখের ক্যান্সারের অন্য একটি কারণ।
  • লসিকা গ্রন্থির ক্যান্সার: শরীরের যে কোন অংশের চাকা সে অংশে বা শরীরের যে কোন অংশের ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে।এর সঙ্গে রোগীর গায়ে থাকতে পারে জ্বর, রাতে প্রচন্ড ঘেমে যাওয়া ও দ্রুত ওজন কমে যাওয়া।
  • স্বর্ণালীর ক্যান্সার: স্বর্ণালির ক্যান্সার এর লক্ষণ হল গলার স্বর বসে যাওয়া। আর এর কারণ হলো ধূমপান করা, জর্দা সহ পান খাওয়া বা তামাক জাতীয় কোন খাবার খাওয়ার অভ্যাস থাকা।
  • পাকস্থলীর ক্যান্সার: পাকস্থলীর ক্যান্সার হওয়ার লক্ষণ হলো ঢোগ গিলতে কষ্ট হওয়া, কোন খাবার খাওয়ার পরে বমি বমি ভাব হওয়া, অল্প খেলেও পেট ভর্তি লাগা।
  • মলদ্বারের ক্যান্সার: মলত্যাগের অভ্যাস পরিবর্তন হয়ে গেলে, মনের সঙ্গে রক্তপাত হলে মলদ্বারের ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
  • ত্বকের ক্যান্সার: ত্বকে কোন তেল বাতিল থাকলে এবং সেগুলো দ্রুত বৃদ্ধি হতে থাকলে কিংবা সেগুলোর রং পরিবর্তন বা গা হতে থাকলে সে ক্ষেত্রে ত্বকের ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
  • জরায়ুর মুখে ক্যান্সার: মাসিকের রাস্তা দিয়ে সাদা স্রাব বের হওয়া, অস্বাভাবিক রক্তপাত হওয়া, যৌন মিলনের সময় ব্যথা লাগা এগুলোই হলো জরায়ুর মুখে ক্যান্সার হওয়ার লক্ষণ। এগুলোর পাশাপাশি ও জন্ম নিয়ন্ত্রণের পিল এবং অত্যাধিক সন্তান নেওয়া এগুলো জরায়ুর মুখে ক্যান্সার হওয়ার কারণ।
  • মূত্রথলির ক্যান্সার: প্রসাবের রাস্তা দিয়ে অস্বাভাবিকভাবে রক্তপাত হওয়াও মূত্রনালী বা কিডনি কালচারের লক্ষণ। আর এসব লক্ষণগুলো দেখা দিলে দ্রুত কিডনি বিশেষজ্ঞ ও ক্যান্সার বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিন।
  • মস্তিষ্কের ক্যানসার: হাত পা অবশ হয়ে যাওয়া, শরীরে খিঁচুনি হওয়া, স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়ায় হল মস্তিষ্কের ক্যান্সারের কারণ।

ক্যান্সার কেন হয় ও ক্যান্সার এত ঝুঁকিপূর্ণ কেন

কেন ক্যান্সার হয় ঠিক সে সম্পর্কে এখনো কেউ নিশ্চিত নয়। তাও ক্যান্সারকে এড়িয়ে চলার জন্য কিছু কিছু কাজ আপনাকে এড়িয়ে চলতে হবে। চলুন জেনে নেই ক্যান্সার হওয়ার কিছু কারণ সম্পর্কে -

ক্যান্সার কেন হয় - ক্যান্সার প্রতিরোধের ১০টি উপায় জেনে নিনক্যান্সার কেন হয় - ক্যান্সার প্রতিরোধের ১০টি উপায় জেনে নিন
  • বংশগত কারণ: বংশগত কারণে বা ইন জেনেটিক কারণেও অনেকের ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়। যেমন: ব্রেস্ট ক্যান্সার হওয়ার একটি কারণ হলো, মায়ের বংশের যদি কারোর ক্যান্সার থাকে তাহলে পরবর্তী বংশধরদের মধ্যে ব্রেস্ট ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি থাকে। মায়ের বংশ বলতে হতে পারে মায়ের আত্মীয়-স্বজন, মা, খালা, বড় বোন, নানী ইত্যাদি।
  • পরিবেশ গত কারণে ক্যান্সার হয়: পরিবেশগত কারণ বলতে ভৌত পদার্থ, রাসায়নিক পদার্থ ও জীবাণুজ জাতীয় পদার্থকে বুঝানো হয়। যেমন-
      • রাসায়নিক পদার্থের মধ্যে যতো ধরনের তামাক জাতীয় পদার্থ আছে তা ক্যান্সারের জন্য ৫০% দায়ী। আর ফুসফুসের জন্য এটি প্রায় ৯০ শতাংশ দায়ী। তামাকের মধ্যে থাকে ক্যান্সার হওয়ার বিভিন্ন ধরনের উপাদান।
      • ভৌথ কারণের মধ্যে প্রদান হলো রেডিয়েশন ক্যান্সারের জন্য দায়ী। প্রয়োজনের চেয়ে অতিরিক্ত এক্সরে করা হলে ব্লাড ক্যান্সার খাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আবার ক্যান্সার প্রতিরোধ করার জন্য ব্যবহৃত গামা রে যদি শরীরের ভালো কর্শের উপর পড়ে তাহলে সেই কোষগুলোতেও ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। সূর্যের আলোর কারণে ও ত্বক ক্যান্সার হয়। সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি যদি অনেক সময় শরীরের উপর পড়ে তাহলে ত্বকের ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
      • জীবাণু জাতীয় পদার্থ বলতে জীবাণু জাতীয় পদার্থের মধ্যে অনেক ধরনের জিনিস রয়েছে, আর সেগুলোই হলো ক্যান্সার হওয়ার কারণ। যেমন- ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, ফাঙ্গাস, প্যারাসাইট সবগুলোর মধ্যেই কিছু না কিছু সমস্যা আছে যার কারণে ক্যান্সার সৃষ্টি হয়।
  • লিভার ক্যান্সার হওয়ার কারণ হলো হেপাটাইটিস বি ও সি। এই ভাইরাসের কারণে যদি ইনফেকশন হয়। সে ক্ষেত্রে লিভার ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

ক্যান্সার হলে কোন খাবার খাওয়া উচিত এবং কোন খাবার খাওয়া যাবেনা

আপনি এতক্ষণে জানতে পেরেছেন ক্যান্সার কেন হয় সে সম্পর্কে। এখন আমরা জানবো ক্যান্সার হলে কোন খাবার খাওয়া উচিত এবং কোন খাবার খাওয়া যাবেনা সে সম্পর্কে। ক্যান্সার হলে যে খাবারগুলো খাওয়া উচিত তা হলো-
  • মাশরুম জাতীয় খাবার
  • কোলিনসমৃদ্ধ সবুজ শাকসবজি জাতীয় খাবার
  • এপি জেনিন চোখ সমৃদ্ধ খাবার
  • ভিটামিন সি জাতীয় খাবার
  • গ্রিন টি
  • রসুন
ক্যান্সার চিকিৎসার সময় এমন কিছু খাবার রয়েছে যা এড়িয়ে চলা ভালো। ক্যান্সার হওয়ার পর যেসব খাবারগুলো খাওয়া উচিত নয় তা হলো- ময়দা দিয়ে তৈরি এমন খাবার খাওয়া উচিত নয়। তাছাড়া ও ডিপজাই খাওয়া যাবে না। কারণ এই ধরনের খাবারগুলোতে ফাইবারের মাত্রা অনেক কম থাকে। তাই এগুলো খাবার সামগ্রিক পুষ্টিগত গুন কমিয়ে দেয়। এই জাতীয় খাবার গুলো এবং ময়দা জাতীয় খাবার বা বেশি বাজার জাতীয় খাবার গুলো এড়িয়ে চলতে হবে।

ক্যান্সার প্রতিরোধের ১০টি উপায় সম্পর্কে জেনে নিন

ক্যান্সার প্রতিরোধের ১০টি উপায় সম্পর্কে জেনে নিন
  1. তামাক জাতীয় জিনিস এবং অ্যালকোহল জাতীয় জিনিস থেকে নিজেকে দূরে রাখতে হবে। তামাক, ধূমপান, অ্যালকোহল ছাড়ার 10 টি সহজ উপায় জানতে এখানে ক্লিক করুন
  2. বাল্যবিবাহ রোধ করতে হবে 
  3. ব্রেস্ট ক্যান্সার থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য সন্তানকে স্থানীয় দান করতে হবে ও ব্যক্তিগতভাবে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে
  4. শাকসবজি, ফলমূল, বিটা কেরাটিন এবং আঁশযুক্ত খাবার খেতে হবে। কারণ এই খাবারগুলো ক্যান্সার থেকে আপনাকে সুরক্ষা রাখবে।
  5. জ্যাঙ্ক ফুড, চর্বি জাতীয় খাবার ও অস্বাস্থ্যকর খাবার পরিহার করতে হবে
  6. আপনার ফিজিক্যাল এক্টিভিটি বাড়িয়ে তুলতে হবে
  7. নিয়মিত হাটাহাটি এবং ব্যায়াম করতে হবে
  8. ক্যান্সার প্রতিরোধ করার জন্য হেপাটাইটিস ‘বি’র ভ্যাকসিন নিতে হবে শিশুদেরকে এই ভ্যাকসিন টিচার কার্যক্রম হিসেবে দেয়া হয়। তবে অন্যরাও এই ভ্যাকসিন দিতে পারবেন
  9. জরায়ুর ক্যান্সার প্রতিরোধ করার জন্য ভ্যাকসিন রয়েছে। যা ৯ থেকে ১৪ বছর বয়সে এই ভ্যাকসিন দেয়ার উপযুক্ত সময়। তাছাড়াও যাদের বয়স ২৫ বা ৪০ বছর তারাও এই টিকা দিতে পারবে।
  10. ক্যান্সার সম্পর্কে আপনার সচেতনতা বাড়াতে হবে

এই আর্টিকেলটির শেষ কথা

GAZI MAX IT এর পক্ষ থেকে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ে আপনি জানতে পেরেছেন ক্যান্সার কেন হয় - ক্যান্সার প্রতিরোধের ১০টি উপায় সম্পর্কে? এই আর্টিকেলটির মধ্যে থেকে আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে জানতে পেরেছেন, তা হলো- ক্যান্সার হলে আপনাকে অবশ্যই সচেতন থাকতে হবে।ক্যান্সারের ভ্যাকসিন গুলো ঠিকমতো দিতে হবে। আশা করি আজকের এই আর্টিকেলটি পরে আপনি অনেক উপকৃত হয়েছেন এবং আপনি আপনার প্রশ্নের উত্তর খুজে পেয়েছেন।

ক্যান্সার কেন হয় - ক্যান্সার প্রতিরোধের ১০টি উপায় সম্পর্কে এই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। ক্যান্সার কেন হয় - ক্যান্সার প্রতিরোধের ১০টি উপায় সম্পর্কে এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার ভালো লেগে থাকে, তবে অবশ্যই আপনি আপনার বন্ধু-বান্ধবী ও পরিচিতদের মাঝে নিচের 👇 যেকোনো শেয়ার অপশন থেকে শেয়ার করে দিতে পারেন। আজকের আর্টিকেলটি সম্পর্কে আপনার কোন মতামত বা তথ্য থাকলে কমেন্ট বক্সে 👇 জানিয়ে দিবেন (ধন্যবাদ)।

Comments

Popular posts from this blog

সুন্দরবন হোটেল বা রিসোর্ট বুকিং করার নিয়ম সম্পর্কে জানুন -২০২৪

বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের অনলাইনে টিকিট কাটা - ভ্রমণ করার সকল নিয়ম

ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে কোন কাজের চাহিদা বেশি ১৫টি উপায় -২০২৪

পোস্ট সূচিপত্রঃ ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে কোন কাজের চাহিদা বেশি সে সম্পর্কে আপনার যদি কোনো ধারণা না থাকে, তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি থেকে জেনে নিতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের কাজের চাহিদা সম্পর্কে এখানে খুব ভালোভাবে ধারণা দেওয়া আছে। তাই আপনি অবশ্যই মনোযোগ সহকারে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন। তাহলে আপনার সকল অজানা তথ্যগুলো জানতে পারবেন। আপনি যদি এই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়েন তাহলে আপনি ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে কোন কাজের চাহিদা বেশি সংক্ষেপে জেনে নিন? নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য সহজ কিছু কাজ? ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে হবে কিভাবে- ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ কি? সে সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পেয়ে যাবেন। ভূমিকা ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে কোন কাজের চাহিদা বেশি তা জেনে আপনার ফ্রিল্যান্সিং শুরু করা উচিত। ঘরে বসে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর থেকে আয় করার কিছু জনপ্রিয় মাধ্যম রয়েছে। ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে হবে কিভাবে- ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ কি? এ বিষয়েও আপনার ধারণা থাকতে হবে। ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে অনেক ধরনের কাজ থাকার কারণে জনপ্রিয়তাও অনেক বেড়েই চলেছে। এর পাশাপাশি নতুন নতুন ফ্রিল্যান্সিংদের সংখ্যাও বেড়ে চলে...