আপনার স্মৃতিশক্তি কি কমে গেছে? স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির হোমিওপ্যাথিক ঔষধ সম্পর্কে কি আপনার কোন ধারনা নেই? তবে এতে চিন্তার কোনো কারণ নেই। আপনি আজকের এই আর্টিকেলটি থেকে জানতে পারবেন স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর ১৬টি কৌশল - 16 techniques to Improve memory সম্পর্কে। এই আর্টিকেলটির লেখা অনুযায়ী কাজ করলে আপনি আপনার সমস্যার সমাধান পাবেন বলে আমি আশা করি।
আজকের আর্টিকেলটির মূল আলোচনার বিষয় হলো স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর ১৬টি কৌশল - 16 techniques to Improve memory? এই আর্টিকেলটি থেকে আপনি জানতে পারবেন স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির হোমিওপ্যাথিক ঔষধ? স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর ১৬টি কৌশল? সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হলে আপনাকে এই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।
পোস্ট সূচিপত্রঃ
*
স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে কি কি খাবার খেতে হবে
পুষ্টিকর খাবার খাওয়া হলো স্মৃতিশক্তি বাড়ানো একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ। পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার পাশাপাশি আপনাকে জানতে হবে স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর ১৬টি কৌশল সম্পর্কে। নানা কারণে আমাদের স্মৃতিশক্তি কমে যায়। এর একটি মূল কারণ হলো সঠিক খাবারের অভ্যাস না থাকা। আমরা মাঝেমধ্যে এমন ধরনের খাবার খেয়ে থাকি, যা শরীরের জন্য কোন উপকারে আসে না। আসুন জেনে নেই স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে কি কি খাবার খেতে হবে? সে সম্পর্কে-
👉আরও পড়ুনঃ মাইগ্রেন সমস্যায় কোন খাবার গুলো এড়িয়ে চলতে হবে
- চর্বিযুক্ত মাছ খেতে হবে
- ব্রকলি
- কুমড়ার বিচ খেতে পারেন
- ডার্ক চকলেট খেতে পারে
- স্মৃতিশক্তি বাড়াতে বাদাম খাবেন
- ডিম খেলে স্মৃতিশক্তি বাড়ে
- কমলায় স্মৃতিশক্তি বাড়ায়
যেসব খাবার খেলে স্মৃতিশক্তি কমে যায়
খারাপ ধরনের খাদ্য আমাদের মস্তিষ্কের ক্ষতি করে। তাই প্রতিদিন আমাদের স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া উচিত। যে খাবারগুলো খেলে স্মৃতিশক্তি হারানোর ঝুঁকি থাকে, সে খাবারগুলো এড়িয়ে চললে আপনার মস্তিষ্কের শক্তি হারাতে হবে না। যদি আপনি মস্তিষ্ককে সুস্থ রাখতে চান, তাহলে আপনার খাবার তালিকা থেকে কিছু খাবার পরিহার করতে হবে। চলুন জেনে নেয়া যাক যেসব খাবার খেলে স্মৃতিশক্তি কমে যায় সে সম্পর্কে-
- প্যাকেটজাত খাবারগুলো থেকে নিজেকে বিরত রাখুন
- অ্যালকোহল বা মদ্যপান থেকে বিরত থাকুন
- ইনস্ট্যান্ট নুডুলস খাওয়া পরিহার করুন
- জাঙ্ক ফুড খাবার থেকে নিজেকে বিরত রাখুন
স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর ১৬টি কৌশল -16 techniques to Improve memory
স্মৃতিশক্তি থাকার জন্যই আমরা মূলত মানুষ হিসেবে আছি। স্মৃতিশক্তি মূলত মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য এবং জীবন শক্তির উপর নির্ভরশীল। যদি আপনি মানসিকভাবে দুর্বল হন, তাহলে মস্তিষ্কের ক্ষমতা কম থাকায় অনেক সমস্যার পড়তে হয়। অনেকেই আছে, যাদের ৫ মিনিট আগের স্মৃতিও হারিয়ে যায়। কোন কিছু এক জায়গায় রাখলে তাও কিছুক্ষণ পরে ভুলে যায়। কোথায় রেখেছে তা মনেই পড়ে না। যদিও এসব বিষয়গুলো ছোটখাটো, কিন্তু এই ছোটখাটো বিষয়গুলোর জন্যই অনেক ঝামেলায় পড়ে যেতে হয় এবং এগুলো সত্যিই যন্ত্রণাদায়ক ও বিরক্তিকর। চলুন জেনে নেয়া যাক স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর ১৬টি কৌশল সম্পর্কে-
- ১। পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমাতে হবেঃ প্রতিদিন আপনি ঠিকমত ঘুমালে আপনার মস্তিষ্ক সুরক্ষিত থাকবে। ঘুমের কারণে মানুষের মস্তিষ্ক বিশ্রাম পায় এবং যখন কেউ ঘুম পারে তখন তার মস্তিষ্কের সাম্প্রতিক সময়ের তথ্যগুলো ধারণ করতে সক্ষম হয়। একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের দৈনিক ৬ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমানো উচিত।
👉 আরও পড়ুনঃ কিভাবে বুঝবেন কিডনি সমস্যা হয়েছে
- ২। নিজের প্রতি নিজে অভ্যাস গড়ে তুলুনঃ সময় পেলে নিজে নিজে কথা বলুন। যদিও এই বিষয়টি শুনতে হাস্যকর লাগে, তবে গবেষণায় দেখা গেছে, যে সকল ব্যক্তিরা নিজে নিজে আপন মনে কথা বলে তাদের তুলনায় যারা এই কাজটি করে না, তাদের স্মৃতিশক্তি অনেক কম। তাই সময় পেলেই নিজে নিজেকেই গল্প শোনান। এতে আপনার স্মৃতিভ্রষ্টের সমস্যা দূর হবে।
- ৩। পরিশ্রম করুনঃ শারীরিক পরিশ্রম করলে আমাদের মস্তিষ্কের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায়। সুতরাং দিনে কিছু সময় হলেও কোন কাজে নিজেকে ব্যস্ত রাখুন। যা আপনার শারীরিক পরিশ্রম ও ব্যায়ামের ন্যায় কাজ করবে।
- ৪। দক্ষতা বাড়ানঃ গবেষণায় দেখা গেছে, যারা নতুন নতুন কাজ শিখতেছে তাদের স্মৃতিশক্তি বেড়েছে। অন্যান্য কর্মকাণ্ড গুলো শিখুন এবং নিজেকে কাজে লাগান। কাজগুলো হতে পারে- সেলাই করা, স্কিইং শেখা, নতুন নতুন কোন কিছু তৈরি করা ইত্যাদি। এক্ষেত্রে হতে পারে আপনার যেই কাজগুলো ভালো লাগে সেগুলো কাজে লাগাতে পারেন।
- ৫। ধারণা করাঃ স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর জন্য, আপনার পড়াশোনার বিষয়কে কাজে লাগাতে পারেন। যেমন- আপনার কোন একটি বই থেকে কারো জীবনী কিংবা প্রকৃতি সম্পর্কে পড়লেন। এই বিষয়টি নিয়ে আপনি কল্পনা করতে পারেন।
- ৬। মস্তিষ্কের আহারঃ স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর ১৬টি কৌশল এর মধ্যে অন্যতম একটি কৌশল হলো মস্তিষ্কের আহার। মস্তিষ্ক সুস্থ রাখতে হলে আপনাকে ভিটামিন যুক্ত খাবার খেতে হবে। যেমন- তাজা ফল, সবুজ শাকসবজি, মাছ, মাংস, দুধ ইত্যাদি জাতীয় খাবার। মিনারেল ও প্রোটিন জাতীয় খাদ্য খেতে হবে। যে খাবারগুলোতে প্রচুর পরিমাণে চর্বি থাকে, তা পরিহার করতে হবে, বাসি খাবার খাওয়া যাবেনা, ধূমপান ও মাদক সেবন করা থেকে নিজেকে বিরক্ত রাখতে হবে। কারণ এগুলো মস্তিষ্কের ভয়ানকভাবে ক্ষতি করে।
- ৭। গান শুনুনঃ গান শোনার মাধ্যমে পুরনো স্মৃতি মনে করা মস্তিষ্কের জন্য খুব একটি উপকারী কাজ। যদি আপনি কোন গান শুনে এবং পুনরায় আবারো যখন সেই গানটি শুনবেন, তখন সেই সময়ে আপনি যা করেছিলেন সেই স্মৃতিগুলো আপনার মনে পড়বে। আর এতে আপনার মস্তিষ্ককে সচল করবে।
- ৮। অক্ষর জ্ঞানঃ আপনি যদি আক্ষরিক জ্ঞান চান, তাহলে আপনি একটি গল্প লেখা কিংবা কোন গল্প পড়ার কাজ শুরু করতে পারেন। দেখবেন এতে করে গল্প থেকে আপনার কিছু কাহিনী মুখস্ত থাকবে। যা আপনার মস্তিষ্কের ক্ষমতা উন্নত করতে সাহায্য করবে।
- ৯। মস্তিষ্কের ব্যায়াম করুনঃ আপনি আপনার মস্তিষ্ক যত বেশি কাজে লাগাবেন, মস্তিষ্ক তত বেশি ভালো কাজ করবে। যেমন- আমরা যদি কোন সবজি ক্যাডার চুরিকে রেখে দেই, তবে এটি ধীরে ধীরে নষ্ট বা মরিচা করার সম্ভাবনা থাকে। আর আমরা প্রতিদিন যদি সবজি কাটার কাজে ব্যবহার করি, তাহলে ধীরে ধীরে এটি বেশি ধার হয়। তাই আপনার মস্তিষ্কের ক্ষমতা বাড়াতে নতুন কিছু শিখুন।
👉 আরও পড়ুনঃ নিজেকে সুস্থ রাখার ১৫টি সহজ উপায়
- ১০। ওয়ার্ডঃ গবেষণায় দেখা গেছে, যাদের নিয়মিত পাজল সমাধান করা, স্ক্রাবল, সুডোকো মেলানোর অভ্যাস আছে। তাদের মস্তিষ্কের ক্ষমতা অন্যদের চেয়ে অনেক বেশি। যখন এই খেলাগুলো শুরু করে, তখন পুরো মস্তিষ্কে স্নায়ু গুলো সক্রিয় হয়। তাই মস্তিষ্কের ক্ষমতা বাড়াতে সময় পেলেই এইসব খেলা গুলো খেলতে পারেন। এটিও ছিলো স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর ১৬টি কৌশল এর মধ্যে অন্যতম একটি কৌশল
- ১১। শারীরিক ব্যায়াম করুনঃ ব্যায়াম করলে শারীরিক, মানসিক ও বুদ্ধিহীনতা সমস্যার অনেক বড় সমাধান মিলে। ব্যায়াম করলে মানুষের শরীরের অক্সিজেন বৃদ্ধি পায়। এছাড়াও ব্যায়াম করার মাধ্যমে মানুষের মস্তিষ্কের নতুন কোষ তৈরি হয়।
- ১২। বিষন্নতা দূর করুনঃ একা একা থাকলে বিষন্নতা অনেক বেড়ে যায়। তাই বিষন্নতা থেকে বেরিয়ে আসুন। মানসিক চাপ এবং বিষন্নতা কাটাতে আপনি আপনার পরিচিত কারো সাথে সময় কাটাতে পারেন। তাছাড়াও প্রিয় মানুষ কিংবা কোন প্রিয় বন্ধুর সাথে সময় কাটাতে পারে।
- ১৩। মস্তিষ্কের প্রশিক্ষণঃ মনোবিজ্ঞানীরা বলেছেন, কোন বিষয়ে যদি অনেকবার পড়া হয় তাহলে সেই বিষয়টা আমাদের মস্তিষ্কে দৃঢ়ভাবে জমা হয়ে থাকে। আর এই মুখস্ত করা থেকেই মস্তিষ্কের প্রশিক্ষণ হয়। মস্তিষ্কের প্রশিক্ষণ বলতে আপনি ল্যাপটপ, ট্যাবলেট, ফোন বা কম্পিউটার থেকে নিত্যনতুন কিছু শিখতে পারেন।
- ১৪। মেলোথেরাপিঃ থেরাপিকেই মূলত মেলোথেরাপি বলা হয়। এই থেরাপির মাধ্যমে আপনার দুর্বল স্মৃতি শক্তি একদম কমে যাবে। এই মেলোথেরাপি মিউসিকের মাধ্যমে কোন কিছুর প্রতি মনোযোগ হওয়ার ক্ষমতা অনেক বেড়ে যায়। গবেষকরা বলেছেন, ক্লাসিক ধরনের গান শুনলে মস্তিষ্কের দারুন ক্ষমতা অনেক বেড়ে যায়। এটা শিশু ও কিশোরদের ক্ষেত্রেও।
- ১৫। কোন কিছু লেখালেখি করাঃ নতুনভাবে কোন ভাষা শেখা বা কোন বিষয়ে লেখালেখি করার মাধ্যমে নিজের আত্মবিশ্বাস যেমন বাজবে তেমনি কমবে স্মৃতিশক্তির দুর্বলতা। নতুন কিছু শিখে বা নতুন কিছু লেখালেখির মাধ্যমে বেড়ে যায় মস্তিষ্কের কর্মদক্ষতা এবং স্মৃতিশক্তি বাড়িয়ে চলে।
- ১৬। বই পড়ার অভ্যাসঃ যদি আপনার মনে প্রশ্ন জাগে মস্তিষ্কের শক্তি বাড়ানোর উপায় কি? তাহলে আমি বলতে পারি বই পড়া হচ্ছে মস্তিষ্কের শক্তি বাড়ানোর সবচেয়ে ভালো ব্যায়াম। সেটা আপনি আপনার পছন্দের বইও পড়তে পারেন অথবা আপনার যদি পত্রিকা পড়তে ভালো লাগে তাও করতে পারেন। এতে করে আপনার স্মৃতিশক্তি বেড়ে যাবে। স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর ১৬টি কৌশল মধ্যে বই পড়ার অভ্যাসটাই ছিলো সর্বশেষ কৌশল।
স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর দোয়া কি
সকল কাজের সফলতা পেতে অবশ্যই আল্লাহকে স্মরণ রাখতে হবে। নয়তো কোন কিছুর সফলতাই সম্ভব না। আল্লাহর কাছে দোয়া করুন তিনি যেন আমাদের স্মৃতিশক্তি বাড়িয়ে দেয়। কুরআন মাজীদে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, যখন আপনি কোন কিছু ভুলে যান, তখন আপনার প্রতিপালককে স্মরণ করুন। (সূরা কাহাফ, আয়াত ২৪)। আসুন জেনে নেই স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর দোয়া-
দোয়া: ربي زدني علما উচ্চারণ: রাব্বি জিদনি ইলমা। অর্থ: হে প্রতিপালক !আপনি আমার জ্ঞান বৃদ্ধি করে দিন। (সূরা ত্বা - হা;আয়াত ১১৪)।
স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির হোমিওপ্যাথিক ঔষধ
স্মৃতিশক্তি বাড়াতে অভিজ্ঞ হোমিও ডাক্তারের পরামর্শ নিন। হোমিও অভিজ্ঞ ডাক্তাররা যে সকল ঔষধ দিয়ে থাকেন, তা হলো- সাল টম জেরিফার ঔষধ, অরামটোলিকাম ঔষধ, নাক্স ভমিকা, ল্যাকেসিস, টিউবারকুলার, এসিডফস,বিউফো রানা ইত্যাদি। এই ওষুধগুলো নিজে নিজেই কিনে খেলে হবে না। এই ঔষধ গুলো খাওয়ার আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন। ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া এই ঔষধ গুলো খেলে সমস্যা হতে পারে।
স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর ঔষধের নাম গুলো জেনে রাখা ভালো। তবে ভুলেও নিজে নিজে এই ঔষধ খাবেন না। খাওয়ার আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। পৃথিবীতে অনেক মানুষ রয়েছে, যাদের স্মৃতিশক্তি কম। আপনার স্মৃতিশক্তি বাড়াতে ডাক্তারের পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে জেনে নিতে পারবেন এবং সেই অনুযায়ী ডাক্তার আপনাকে ঔষুধ দিবে। অতএব, আপনি ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া এই ঔষধ গুলো খেতে পারবেন না। যদি নিজের ইচ্ছায় একা একা খান, তাহলে আপনার বড় ধরনের সমস্যা হয়ে যেতে পারে। এর জন্য আমরা দায়ী না।
এই আর্টিকেলটির শেষ কথা
GAZI MAX IT এর পক্ষ থেকে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ে আপনি জানতে পেরেছেন স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর ১৬টি কৌশল সম্পর্কে। এই আর্টিকেলটির মধ্যে থেকে আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা হলো- যদি আপনার স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়ার পেছনে অন্য কোন শারীরিক ও মানসিক সমস্যা থেকে থাকে। স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়ার পেছনে অন্য কোন শারীরিক বা মানসিক সমস্যা থাকতেই পারে। আর এজন্য যদি কেউ গুরুতর ভাবে স্মৃতিশক্তি হারিয়ে ফেলার সমস্যায় ভোগের। তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন। আশা করি আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি অনেক উপকৃত হয়েছেন এবং আপনি আপনার প্রশ্নের উত্তর খুজে পেয়েছেন।
স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর ১৬টি কৌশল ? এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আশা করি স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর ১৬টি কৌশল - 16 techniques to Improve memory? আর্টিকেলটি পড়ে আপনার ভালো লেগেছে এবং আপনি আপনার প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পেয়েছেন। অতিরিক্ত রাত জাগলে কি হয়? এই আর্টিকেলটি সম্পর্কে আপনার কোনো মতামত বা তথ্য থাকলে কমেন্ট বক্সে 👇 জানিয়ে দিবেন (ধন্যবাদ)।
Comments
Post a Comment