আপনি কি ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধন সনদ ডাউনলোড করা নিয়ে চিন্তিত। আপনি কি জানেন না ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধন সনদ ডাউনলোড করতে হয় কিভাবে? তবে এতে চিন্তার কোন কারণ নেই। আপনি এই আর্টিকেলটি থেকে জানতে পারবেন ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধন সনদ ডাউনলোড করতে হয় কিভাবে ও হারিয়ে যাওয়া জন্ম নিবন্ধন সনদ ডাউনলোড করতে হয় কিভাবে? আপনি এই আর্টিকেলটিতে লেখা নিয়ম গুলো মেনে কাজ করলে অবশ্যই আপনার সমস্যার সমাধান পাবেন বলে আমি আশা করি।
আজকের এই আর্টিকেলটির থেকে আপনি জানতে পারবেন ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধন সনদ ডাউনলোড করার নিয়ম সম্পর্কে। এছাড়াও আপনি জানতে পারবেন হারিয়ে যাওয়া জন্ম নিবন্ধন সনদ ডাউনলোড কিভাবে করতে হয়? জন্ম নিবন্ধনের গুরুত্ব কি? ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধন সনদ ডাউনলোড করার নিয়ম সম্পর্কে জানতে হলে আপনাকে এই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।
পোস্ট সূচিপত্রঃ
.
জন্ম নিবন্ধন সনদ কি
জন্ম নিবন্ধন হলো জন্ম ও মৃত্যুর একটি নিবন্ধন আইন। এটি ২০০৪ সালের ২৯ নং আইন ছিলো। জন্ম নিবন্ধন হলো একজন মানুষের নাম, লিঙ্গ, জন্ম তারিখ, বসবাসের স্থান, বাবা মায়ের নাম, বাবা মায়ের জাতীয়তা এবং স্থায়ী ঠিকানা কম্পিউটার এন্টি প্রদান এবং জন্মস্থানের প্রধান করা। জন্ম নিবন্ধন সনদ কি? তা আরো সহজ ভাষায় বোঝার জন্য বলতে পারি জন্মের পর সরকারি খাতায় নাম লেখানোর জন্য যে সনদপত্র তৈরি করা হয় তাই হলো জন্ম নিবন্ধন সনদ। জন্ম নিবন্ধনের মাধ্যমে একটি শিশু সারা জীবনের জন্য একটি নাম লাভ করে। একটি শিশু জন্ম নিবন্ধন এর মাধ্যমেই নাগরিকত্ব লাভ করে।
জন্ম নিবন্ধনের গুরুত্ব কি
২০০৯ সাল থেকে একটি আইন চালু হয়েছে। তা হলো ১৬ টি মৌলিক সেবা পেতে হলে জন্ম সনদের দরকার হবে। ঘোষ প্রমাণের জন্য এই জন্ম সনদের ফটোকপির প্রয়োজন হয়। যেসব কাজের জন্য জন্ম সনদের প্রয়োজন হয় তা নিম্নে আলোচনা করা হলো-
- পাসপোর্ট তৈরি করার কাজে জন্ম সনদ ব্যবহৃত হয়
- বিবাহ নিবন্ধনের ক্ষেত্রে জন্ম সনদ প্রয়োজন হয়
- কোন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে গেলে জন্ম সনদের প্রয়োজন হয়
- সরকারি, বেসরকারি, ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানগুলোতে নিয়োগ দানের ক্ষেত্রে জন্ম সনদের প্রয়োজন হয়
- ড্রাইভিং লাইসেন্স করার ক্ষেত্রে জন্ম সনদের প্রয়োজন হয়
- জাতীয় পরিচয় পত্র ক্ষেত্রে জন্ম সনদ প্রয়োজন
- ট্রেড লাইসেন্স বানানোর ক্ষেত্রে জন্ম সনদের প্রয়োজন হয়
- গাড়ির রেজিস্ট্রেশন তৈরি করতে জন্ম সনদের প্রয়োজন হয়
- বাড়ির নক্স অনুমোদয়ের ক্ষেত্রে জন্ম সনদের প্রয়োজন
- ঠিকাদারি লাইসেন্স করতে জন্ম সনদের প্রয়োজন হয়
- পর্দাটা সনাক্তকরণের নম্বর প্রাপ্তিতে জন্ম সনদের প্রয়োজন হয়
- গ্যাস, পানি, টেলিফোন ও বিদ্যুৎ সংযোগ ক্ষেত্রেও জন্ম সনদের প্রয়োজন হয়
- ভোটার তালিকা প্রণয়নের ক্ষেত্রে জন্ম সনদের প্রয়োজন
- আমদানি ও রপ্তানি উভয়ের ক্ষেত্রেই লাইসেন্স বানানোর জন্য জন্ম সনদের প্রয়োজন হয়
- জমি রেজিস্ট্রেশনের ক্ষেত্রে জন্ম সনদের প্রয়োজন হয়
- ব্যাংক একাউন্ট খোলার জন্য জন্ম সনদের প্রয়োজন হয়
ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধন সনদ ডাউনলোড
বিভিন্ন প্রয়োজনেই আমাদের জন্ম নিবন্ধন সনদ অনলাইন কপির দরকার হয়। জন্ম নিবন্ধন এর তথ্য যাচাই করে অনলাইন থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। Nid card হওয়ার আগে নাগরিকত্বের প্রদান প্রমাণপত্র হিসেবে মানুষ জন্ম সনদ ব্যবহার করতো। সে সময় যদি কারো কাছে জন্ম সনদের প্রদান কপি না থাকতো, তাহলে জন পুরুষাসন কার্যালয় থেকে জন্ম সনদের মূল কপি সংগ্রহ করতে অনেকটা সমসপেক্ষ হয়ে যেতো। তাই আপনার প্রয়োজনের জন্য অনলাইন থেকে বার্থডে সার্টিফিকেট ডাউনলোড করার মাধ্যমে আপনি ব্যবহার করতে পারেন। চলুন এবার জেনে নেই ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধন সনদ ডাউনলোড করার নিয়ম সম্পর্কে-
ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধন সনদ ডাউনলোড করার জন্য আপনাকে প্রথমেই everyfy.bdris.gov.bd লিখে ক্রোম ব্রাউজার বা গুগলে সার্চ দিতে হবে। তারপর everyfy.bdris.gov.bd ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে হবে। এবার জন্ম নিবন্ধনে থাকা ১৭ ডিজিটের জন্ম নিবন্ধন নাম্বারটি লিখে দিতে হবে। তারপর আপনার জন্ম তারিখটি YYYY-MM-DD ফর্মেটটিতে লিখুন। সর্বশেষ ক্যাপচা পূরণ করে Search বাটনে ক্লিক করতে হবে। স্কিনের জন্ম নিবন্ধন এর পেজটি আসার পরে কিবোর্ড থেকে ctrl+p একসাথে চাপ দিয়ে আপনার PDF কপিটি ডাউনলোড করে নিন। আপনার কাছে যদি প্রিন্টার করার কোন সিস্টেম থাকে তাহলে ডাইরেক্ট Print লেখাটিতে ক্লিক করে আপনিও প্রিন্ট করে নিতে পারবেন।
জন্ম নিবন্ধন সনদ অনলাইন কপি ডাউনলোড করবো কিভাবে
জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কবি ডাউনলোড করতে আপনার কাছে প্রথমেই দুইটা বিষয় থাকতে হবে। তা হলো-
- ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধন নাম্বারটি লাগবে এবং
- সঠিক জন্ম তারিখ
এক্ষেত্রে আপনার স্মার্টফোন বা কম্পিউটার থাকলেই হবে এবং ইন্টারনেট কানেকশন থাকতে হবে। এই দুটি তথ্য দিয়েই আপনি আপনার অনলাইন জন্ম নিবন্ধন স্বরূপটি ডাউনলোড করতে পারবেন।
অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ ডাউনলোড করার নিয়ম: আপনাদের বুঝার সুবিধার্থে ধাপে ধাপে জন্ম নিবন্ধন সনদ অনলাইন কপি ডাউনলোড নিয়মগুলো আলোচনা করা হলো। যাতে আপনি খুব সহজেই বুঝতে পারেন।
ধাপ ১: জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন যাচাইয়ের পেজ
প্রথমেই আপনাকে জন্মানোর ডাউনলোড করার জন্য জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন ওয়েবসাইটটিতে যেতে হবে। জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন যাচাই পেজে যাওয়ার জন্য https://everify.bdris.gov.bd এই লিংকে ক্লিক করুন। তারপর আপনি এরকম একটি ফরম দেখতে পাবেন।
ধাপ ২: জন্ম নিবন্ধন নাম্বারটি লিখতে হবে
প্রথমেই আপনাকে জন্মানোর ডাউনলোড করার জন্য জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন ওয়েবসাইটটিতে যেতে হবে। জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন যাচাই পেজে যাওয়ার জন্য https://everify.bdris.gov.bd এই লিংকে ক্লিক করুন। তারপর আপনি এরকম একটি ফরম দেখতে পাবেন।
ধাপ ২: জন্ম নিবন্ধন নাম্বারটি লিখতে হবে
ফরমটির প্রথমেই আপনি দেখতে পারবেন Birth registration number লেখা। এই ঘরটিতে আপনার জন্ম নিবন্ধনের 17 সংখ্যার নাম্বারটি লিখতে হবে। হুবহু জন্ম নিবন্ধনে থাকা নাম্বারটি এমন ভাবে লিখতে হবে যাতে কোন ভুল না হয়।
ধাপ ৩: সঠিক জন্ম তারিখটি লিখতে হবে
তিন নাম্বার ধাপে আপনাকে ফারমের ২ নাম্বার ঘরে আপনার জন্ম নিবন্ধনে থাকা জন্ম তারিখটি একদম সঠিকভাবে লিখে দিতে হবে। এখানে Date of birth YYYY-MM-DD লেখাটি দেখতে পাবেন। তার নিচেই যে ঘরটি দেখতে পাবেন সেখানে জন্ম তারিখ অনুযায়ী প্রথমে জন্ম সাল - (হাইফেল), তারপর মাস (হাইফেল) ও শেষে দিন-তারিখটি লিখতে হবে। আরো সহজ ভাবে বলতে গেলে YYYY মানে বছর, MM মানে হচ্ছে মাস এবং DD মানে হচ্ছে দিন। এছাড়াও আপনি চাইলে Date of birth ঘরটিতে ক্লিক করে ক্যালেন্ডার এর মাধ্যমেও আপনার জন্ম তারিখটি লিখে দিতে পারেন।
ধাপ ৪: ক্যাপচা পূরণ ও অনুসন্ধান করতে হবে
জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কপি ডাউনলোড করার জন্য একটি ক্যাপচা হিউম্যান ভেরিফিকেশন কোড পূরণ করতে হয়। এক্ষেত্রে ছবিতে কিছু গাণিতিক সংখ্যা দেখতে পাবেন এবং এর সঠিক উত্তরটি নিচের ঘরটিতে আপনাকে লিখতে হবে। যেমন এক্ষেত্রে কোন সংখ্যা দিয়ে আপনাকে যোগ-বিয়োগ, গুণ, ভাগ করতে বলা হতে পারে।
ধাপ ৫ অনলাইন কপি পাওয়ার নিয়ম
উপরের সকল তথ্যগুলো আপনার লেখা শেষ হলে, তারপর আপনাকে Search বাটনে ক্লিক করতে হবে। আপনার দেয়া তথ্যগুলো যদি সঠিক হয়ে থাকে তাহলে আপনি একটি নতুন পেজে আপনার অনলাইন কপিটি দেখতে পাবেন এবং সেখানে থাকা Bdris এর সার্ভারের সকল তথ্যগুলো দেখতে পাবেন।
ধাপ ৩: সঠিক জন্ম তারিখটি লিখতে হবে
তিন নাম্বার ধাপে আপনাকে ফারমের ২ নাম্বার ঘরে আপনার জন্ম নিবন্ধনে থাকা জন্ম তারিখটি একদম সঠিকভাবে লিখে দিতে হবে। এখানে Date of birth YYYY-MM-DD লেখাটি দেখতে পাবেন। তার নিচেই যে ঘরটি দেখতে পাবেন সেখানে জন্ম তারিখ অনুযায়ী প্রথমে জন্ম সাল - (হাইফেল), তারপর মাস (হাইফেল) ও শেষে দিন-তারিখটি লিখতে হবে। আরো সহজ ভাবে বলতে গেলে YYYY মানে বছর, MM মানে হচ্ছে মাস এবং DD মানে হচ্ছে দিন। এছাড়াও আপনি চাইলে Date of birth ঘরটিতে ক্লিক করে ক্যালেন্ডার এর মাধ্যমেও আপনার জন্ম তারিখটি লিখে দিতে পারেন।
ধাপ ৪: ক্যাপচা পূরণ ও অনুসন্ধান করতে হবে
জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কপি ডাউনলোড করার জন্য একটি ক্যাপচা হিউম্যান ভেরিফিকেশন কোড পূরণ করতে হয়। এক্ষেত্রে ছবিতে কিছু গাণিতিক সংখ্যা দেখতে পাবেন এবং এর সঠিক উত্তরটি নিচের ঘরটিতে আপনাকে লিখতে হবে। যেমন এক্ষেত্রে কোন সংখ্যা দিয়ে আপনাকে যোগ-বিয়োগ, গুণ, ভাগ করতে বলা হতে পারে।
ধাপ ৫ অনলাইন কপি পাওয়ার নিয়ম
উপরের সকল তথ্যগুলো আপনার লেখা শেষ হলে, তারপর আপনাকে Search বাটনে ক্লিক করতে হবে। আপনার দেয়া তথ্যগুলো যদি সঠিক হয়ে থাকে তাহলে আপনি একটি নতুন পেজে আপনার অনলাইন কপিটি দেখতে পাবেন এবং সেখানে থাকা Bdris এর সার্ভারের সকল তথ্যগুলো দেখতে পাবেন।
হারিয়ে যাওয়া জন্ম নিবন্ধন সনদ ডাউনলোড
জন্ম সনদ হারিয়ে গেলে সেক্ষেত্রে জন্ম সনদ পুনরায় ফিরে পেতে অনলাইনে আবেদন করতে হবে। এজন্য আপনাকে এই লিংকটিতে https://bdris.gov.bd/br/reprint/add ঢুকতে হবে। এরপর এখানে আপনার জন্ম নিবন্ধন নাম্বার ও জন্ম তারিখ দিয়ে যখন সার্চ দিতে হবে এবং এন্টিটি খুঁজে বের করতে হবে। কিভাবে আপনার জন্মস্থান একটি খুঁজে পাবেন তা এখন ধাপে ধাপে আলোচনা করব-
ধাপ ১:
উপরের দেয়া লিংটিতে ক্লিক করলেই আপনার সামনে একটি ছবির মত চলে আসবে। জন্ম নিবন্ধন নম্বর লেখা ঘরটিতে আপনার ১৭ ডিজিটের Birth registration number টি লিখে দিতে হবে এবং এই নাম্বারটি অবশ্যই ইংরেজিতে লিখতে হবে। জন্ম তারিখ লেখা ঘরটিতে আপনার জন্ম তারিখটি লিখে দিন। DD-MM-YYYY এই ফরমেটে আপনার জন্ম তারিখটি লিখে দিন
জন্ম নিবন্ধন সনদ যাচাই করার নিয়ম (DD মানে হচ্ছে দিন, MM মানে হচ্ছে মাস এবং YYYY মানে বছর )
ধাপ 2: জন্ম নিবন্ধন এন টি বাছাই করতে হবে
অনুসন্ধান বাটনের ক্লিক করার পর আপনার নিচে একটি টেবিল যুক্ত ফরম আসবে। সেখানে আপনি আপনার নাম, আপনার পিতার নাম, মাতার নাম, জন্মতারিখ এবং আইডি নাম্বার দেখতে পাবেন। নির্বাচন করুন লেখা অপশনটিতে ক্লিক করতে হবে।
ধাপ ৩: নির্বাচন কার্যালয় বাছাই করতে হবে
আপনি যেই অফিস থেকে আপনার জন্ম নিবন্ধনের কাজ করিয়েছিলেন সেই অফিসের বিভাগ, জেলা, উপজেলা সিলেক্ট করে অফিসটি বাছাই করে নিতে হবে।
ধাপ ৪: আবেদনকারীর নাম ও মোবাইল নাম্বার দিতে হবে
সবকিছু শেষে যিনি আবেদন করছেন তার কিছু তথ্য দিতে হবে। সে ক্ষেত্রে আপনি প্রাপ্তবয়স্ক হলে আপনার মোবাইল নাম্বারটা দিতে পারবেন। এক্ষেত্রে যদি আপনার পিতা, মাতা, আত্মীয়-স্বজন বা অভিভাবকরা এই আবেদনটি করতে পারে। সে ক্ষেত্রে যিনি আবেদন করছেন তার অপশনটি সিলেক্ট করতে হবে এবং তার নাম ও মোবাইল নাম্বার দিতে হবে।
ধাপ ৫: মোবাইল নাম্বারে OTP ভেরিফিকেশন করতে হবে
আবেদনকারীর মোবাইল নাম্বারে একটি OTP পাঠানো হবে এবং ৫ মিনিটের মধ্যে সেই OTP করতে দিয়ে আবেদনটির ভেরিফিকেশন করতে হবে। বেরিফিকেশন করা শেষ হওয়ার পরে ডান পাশে সাবমিট লেখা বাটনে ক্লিক করে আপনার আবেদনটি সাবমিট করতে হবে।
ধাপ ৬: আবেদন পত্রটি প্রিন্ট করে নিন
আবেদন সাবমিট হওয়ার পরে আপনি আবেদনের একটি আইডি নাম্বার এবং আবেদন জমা দেয়ার ডেট দেখতে পাবেন। এগুলো অবশ্যই আপনাকে নোট করে রাখতে হবে। সেখানে একটি তারিখ দেখা যাবে এবং সেই তারিখের মধ্যেই কাগজপত্র জমা দেওয়ার চেষ্টা করবেন। নিচের ফটোতে লেখা আবেদন পত্র প্রিন্স বাটরে ক্লিক করে আপনারা আবেদন পত্রটি কপি করতে পারেন। যদি প্রিন্টার অপশনটি না থাকে সেক্ষেত্রে আপনি Save ass PDF দিয়ে আবেদনপত্র কপিটি সেভ করে রাখতে পারেন
এই আর্টিকেলটির শেষ কথা
GAZI MAX IT এর পক্ষ থেকে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ে আপনি জানতে পেরেছেন ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধন সনদ ডাউনলোড সম্পর্কে? এই আর্টিকেলটির মধ্যে থেকে আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে জানতে পেরেছেন, তা হলো- হারিয়ে যাওয়া জন্ম নিবন্ধন সনদ ডাউনলোড? করা সম্পর্কে। আশা করি আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি অনেক উপকৃত হয়েছেন এবং আপনি আপনার প্রশ্নের উত্তর খুজে পেয়েছেন।
ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধন সনদ ডাউনলোড বিষয়ক আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধন সনদ ডাউনলোড বিষয়ক সম্পর্কে এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার ভালো লেগে থাকে, তবে অবশ্যই আপনি আপনার বন্ধু-বান্ধবী ও পরিচিতদের মাঝে নিচের 👇 যেকোনো শেয়ার অপশন থেকে শেয়ার করে দিতে পারেন। আজকের আর্টিকেলটি সম্পর্কে আপনার কোনো মতামত বা তথ্য থাকলে কমেন্ট বক্সে 👇 জানিয়ে দিবেন (ধন্যবাদ)।
Comments
Post a Comment