পোস্ট সূচিপত্রঃ
👇
আপনি কি মাথা ব্যথায় ভুগছেন। আপনি কি জানেন না মাইগ্রেন সমস্যায় কোন খাবার গুলো এড়িয়ে চলতে হবে? এবং মাইগ্রেনের ব্যথা হলে করণীয় কি? তবে এতে চিন্তার কোনো কারণ নেই। আপনি সম্পূর্ণ ভরসা রাখতে পারেন এই আর্টিকেলটির উপর। এই আর্টিকেলটি থেকে আজকে আপনি জানতে পারবেন, মাইগ্রেন সমস্যায় কোন খাবার গুলো এড়িয়ে চলতে হবে? সে সম্পর্কে। এই আর্টিকেলটির লেখাগুলো অনুযায়ী আপনি যদি কাজ করেন, তবে আপনি আপনার সমস্যার সমাধান পাবেন বলে আমি আশা রাখি।
আজকের আর্টিকেলটি থেকে আপনি জানতে পারবেন মাইগ্রেন সমস্যায় কোন খাবার গুলো এড়িয়ে চলতে হবে? মাইগ্রেনের ব্যথা হলে করণীয় কি?মাইগ্রেনের ব্যথা থেকে রেহাই পাওয়ার কিছু উপায়?মাইগ্রেন কেন হয় এবং কাদের বেশি হয়? মাইগ্রেন সমস্যায় কোন খাবার গুলো এড়িয়ে চলতে হবে? সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হলে, আপনাকে এই সম্পূর্ন আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।
ভূমিকা
অনেকেই আছে অফিসে বসে কাজ করলে হঠাৎ করে মাথা ব্যাথা হয়। তখন এমন অবস্থা হয় যে কিছুতেই ল্যাপটপের দিকে তাকানো যায় না এবং কোন কাজও করা যায় না। আমাদের মধ্যে অনেকেই আছি দুপুরের দিকে খাবার খেয়ে একটু বই পড়তে বসে। কিন্তু অনেক মানুষ আছে যারা কিনা বইয়ের পাতা দিকে চোখ রাখলেই মাথার এক পাশ থেকে টনটন করে ব্যথা উঠে। আর এমন মাথা যন্ত্রণায় অনেকেই ভোগে। অনেকে আছে মাথা ব্যথার ঔষধ খেয়ে এই ব্যাথা বারবারি কমিয়ে ফেলে। কিন্তু বারবার ঔষধ খাওয়া শরীরের জন্য ক্ষতিকর বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন।
মাইগ্রেন কি
মাইগ্রেন হলো বিশেষ ধরনের মাথাব্যথা। আর এই ব্যথা মাথার যেকোনো এক পাশ থেকে শুরু করে, তারপর পুরো মাথায় ছড়িয়ে পড়ে। অনেক সময় পুরো মাথায়ই ব্যথা করে। আর এই ব্যথার কারণে মস্তিষ্কের স্বাভাবিক রক্ত প্রবাহ ব্যাহত থাকে। মস্তিষ্কের বহিরাবরণের ধরনীগুলো মাথা ব্যথার শুরুর দিকে স্ফিত হয়ে যায়। মাথা ব্যথার সঙ্গে বমি হয় এবং বমি বমি ভাব হয়। এছাড়াও দৃষ্টি শক্তি কমে যেতে পারে। সব ব্যথা যে মাইগ্রেনের ব্যথা আসলে বিষয়টি এমন নয়। দৃষ্টি স্বল্পতা, মস্তিষ্কের টিউমার এগুলো অন্য ধরনের মাথা ব্যথার সমস্যার কারণ। মাইগ্রেন হলো এক প্রাইমারি ফ্রেশ। যা নিয়মিত চিকিৎসার মাধ্যমে নিরাময় করা সম্ভব হয়।
মাইগ্রেনের সমস্যা মানুষকে কিভাবে ভোগায়
মাইগ্রেন সমস্যায় ভুগতে এরকম মানুষ আমাদের আশেপাশে অনেক আছে। বৃটেনে সাতজনের মধ্যে গড়ে একজন ভুগছে এই মাইগ্রেন সমস্যায়। মাইগ্রেনের ব্যাথার কারণে যখন ঘন্টার পর ঘন্টা এবং দিনের পর দিন শেষ হয়ে যাওয়ার পরও মাথাব্যথা শেষ হয় না, তখন কোন কাজকর্ম, ঘুম, বিশ্রাম কিছুই যেন ভালো লাগে না। মাইগ্রেনের ব্যথা শুরু হলে বমি বমি ভাব হয়। আর এটিই হলো মাইগ্রেন রোগের মূল লক্ষণ।
👉 আরও পড়ুনঃ ক্যান্সার কেন হয় - ক্যান্সার প্রতিরোধের ১০টি উপায়
মাথাব্যথা শুরু হওয়ার আগের লক্ষণগুলো হলো- অতিরিক্ত হাই তোলা, কোন কাজে মনোযোগ না আসা, সবকিছুই যেন বিরক্তি বোধ করা ইত্যাদি। মাইগ্রেনের ব্যথা মাথার যেকোনো অংশ থেকেই শুরু হতে পারে। পরে পুরো মাথায় ছড়িয়ে পড়ে। মাঝেমধ্যে চোখের পিছনে ও ব্যথার অনুভূতি তৈরি হয়। কোন আওয়াজ বা আলো একদম অসহ্যকর লাগে। এছাড়াও আলো এবং শব্দের কারণে মাথাব্যথা মাঝেমধ্যে বেডেও যায়।
মাইগ্রেন কেন হয় এবং কাদের বেশি হয়
মাইগ্রেনের ব্যথা কেন হয় তা এখনো পুরোপুরি ভাবে জানা যায়নি। তবে এটি বেশিরভাগ সময়ই বংশগত বা অজ্ঞাত কোন কারনে হয়। পুরুষের তুলনায় নারীদের বেশি হয়। নারীদের ঋতুস্রাবের কারণে মাথাব্যথা হয় এবং ঋতুস্রাবের সময় মাথা ব্যাথা বেড়ে যায়। ছয় থেকে নয় শতাংশ পুরুষের মাইগ্রেনের ব্যথা হয় এবং ১৭ থেকে ১৮ শতাংশ মহিলাদের মাইগ্রেনের ব্যথা রয়েছে।বিশ্বে জনসংখ্যার মধ্যে প্রায় ২ শতাংশ দীর্ঘস্থায়ী মাইগ্রেন রোগী রয়েছে এবং এই মাইগ্রেন রোগের তারা ভুগছে।
👉 আরও পড়ুনঃ মাথার তালুতে ব্যথা হলে করণীয় কি
চকলেট, পনির, চা, কফি ইত্যাদি খাওয়ার কারণেও মাথা ব্যথা বেড়ে যায়। তাছাড়াও জন্মবিরতিকরণ ঔষধ, দুশ্চিন্তায় ভোগা, অতিরিক্ত ভ্রমণ করা, ব্যায়াম করা, অনিদ্রায় থাকা, অনেকক্ষণ ধরে টিভি দেখা, অনেক সময় ধরে কম্পিউটারে কাজ করা, মোবাইল দেখা, মোবাইলে কথা বলা ইত্যাদির কারণেও মাইগ্রেনের ব্যথা বেড়ে যায়। মানসিক চাপ থাকার কারণে, দুশ্চিন্তা, কোষ্ঠকাঠিন্য এবং উজ্জ্বল আলোতে থাকলেও মাইগ্রেনের ব্যথা বেড়ে যায়।
মাইগ্রেন সমস্যায় কোন খাবার গুলো এড়িয়ে চলতে হবে
প্রোটিন জাতীয় খাবার গুলোর মধ্যে টাইরামিন নামে রাসায়নিক পদার্থ থাকে। যা মস্তিষ্কের রক্তনালী সংকোচন ঘটানোর মাধ্যমে মাইগ্রেনডের ব্যথা বাড়িয়ে দেয়। যে খাবারগুলোতে টাইরামিন বেশি থাকে তা হল-চকলেট, রেড ওয়াইন, মেটে, সয়া সস,, ডিম, কমলালেবু,, ডুমুর কলা,, টমেটো, কিসমিস ইত্যাদি। এই খাবারগুলো মাইগ্রেন রোগীদের এড়িয়ে চলতে হবে বা অনেক কম পরিমাণে খেতে হবে।
এছাড়াও ফাসফুট জাতীয় খাবার থেকে নিজেকে বিরত রাখতে হবে। যেমন- ম্যাগি,, বিরিয়ানি, পাস্তা এই ধরনের খাবারগুলোতে রাসায়নিক পদার্থ মেশানো হয়। যা খাবারকে অনেক সুস্বাদু করে তোলে। আর এই সুস্বাদু করে তোলার প্রধান উপাদান হলো আজিনোমোতো। যারা নিয়মিত চাইনিজ খাবার খেয়ে থাকেন। তাদের ক্ষেত্রেই মাথাব্যথা বেশি দেখা যায়। যেই খাবারগুলো পরিমাণে অনেক কম খাবেন তা হলো-
রেডমিট, চিংড়ি মাছ, কাঁকড়া, মাছের মাথা ও মাছের ডিম, ফুল ক্রিমযুক্ত দই, মিষ্টি দই, সয়া মিল, ত্বক জাতীয় ফল, আনারস, নারিকেল ইত্যাদি। এগুলো দ্বারা বোঝা গেল শর্করা জাতীয় খাবার এবং কার্বোহাইড্রেট খাবারগুলো পরিমাণে অনেক কম খেতে হবে।
👉 আরও পড়ুনঃ নিজেকে সুস্থ রাখার ১৫টি সহজ উপায়
- চা, কফি, কোমল পানীয়, চকলেট, আইসক্রিম, দুধ বা দই,, মাখন, টমেটো বা টক জাতীয় কোন ফল খাওয়া যাবে না।
- গরম জাতীয় খাবার খাওয়া যাবে না।
- গরম জাতীয় খাবার হলো- রুটি, পাস্তা, ব্রেড ইত্যাদি।
- আপেল
- কলা ও চিনা বাদাম
- পেঁয়াজ
মাইগ্রেনের ব্যথা দূর করতে যেসব খাবার খেতে হবে
মাইগ্রেন সমস্যায় কোন খাবার গুলো এড়িয়ে চলতে হবে? সে সম্পর্কে আপনি একটু আগেই জানতে পেরেছেন। এখন আমরা জানবো মাইগ্রেনের ব্যথা দূর করতে যেসব খাবার খেতে হবে? সে সম্পর্কে। হরমোন পরিবর্তনের কারণে ও মাইগ্রেনের ব্যথা হয়। কখনো কখনো এই মাইগ্রেনের ব্যথা ঔষধ খেয়ে দূর করা সম্ভব হয় না। তবে বেশ কিছু খাবার আছে যদি আপনি এগুলো নিয়ম মেনে খান তবে মাইগ্রেনের সমস্যা থেকে আপনি মুক্তি পেতে পারেন। জেনে নেয়া যাক মাইগ্রেনের ব্যথা দূর করতে কোন খাবার খেতে হবে–
- লবঙ্গঃ সর্দি, কাশি, জ্বর, ঠান্ডা, মাথা ব্যথা, গলা ব্যথা সব রোগের ক্ষেত্রেই আপনি সাথে রাখতে পারেন লবঙ্গ। যখনি আপনার এসব কারণগুলো বা মাথাব্যথা দেখতে পাবেন তখনই একটি লবঙ্গ খেয়ে নিন। তবে এটি স্থায়ী ঔষধ বা মাইগ্রেনের জন্য স্থায়ী ঔষধ বলা কঠিন।
- ফলের রসঃ মাইগ্রেনের ব্যথার অন্যতম কারণ হলো ডিহাইড্রেশন। মাইগ্রেনের রোগীরা যদি পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি, লেব, আমলা, চা এলোভেরা ফলের রস খায় সেক্ষেত্রে অনেক উপকার পাবে।
👉 আরও পড়ুনঃ ডেঙ্গু জ্বর সম্পর্কে ১০টি প্রশ্নের উত্তর
- সবুজ শাক ও সবজিঃ মাইগ্রেন রোগীদের জন্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যুক্ত খাবারের খুবই প্রয়োজন। তাছাড়া ও ম্যাগনেসিয়াম যুক্ত খাবার মাইগ্রেন রোগীদের জন্য খুবই উপকারী একটি খাবার। ম্যাগনেসিয়াম যুক্ত খাবার বলতে, আপনি পালং শাক খেতে পারেন। কারণ পালং শাকে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম পাওয়া যায়। কিংবা আপনি সবুজ শাকও খেতে পারেন। সবুজসাতেও প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম থাকে।
- ডার্ক চকলেটঃ চকলেট আমাদের সকলেরই পছন্দ। সে ছোট কিন্তু বড় হোক। চকলেট দিয়ে যেমন কারো মনের ব্যথা কমানো যায়। ঠিক তেমনি ভাবেই আপনি হয়তো জানেন না একটি চকলেট আপনার মাইগ্রেনের ব্যথা থেকেও আপনাকে মুক্তি দিতে পারে।
- বাদামঃ বাদামে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম ও ক্যালসিয়াম। যা আপনার মানসিক চাপ কমাতে সহায়তা করবে এবং স্নায়ুর চাপ কমাতেও সাহায্য করবে। বাদামের প্রচুর পরিমাণে এন্ড - অক্সিডেন্ট। যা মাথাব্যথা কমাতে অনেক সাহায্য করে। তাই মাইগ্রেনস রোগীদের উচিত নিয়মিত বাদাম খাওয়া।
মাইগ্রেনের ব্যথা থেকে রেহাই পাওয়ার কিছু উপায়
মাইগ্রেনের ব্যথার চিকিৎসার পাশাপাশি কিছু নিয়ম যদি আপনি মেনে চলেন। তাহলে মাইগ্রেনের সমস্যা অনেকটা কমে যাবে।
- প্রতিদিন একটি নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমাতে হবে এবং পরিমাণ মতো ঘুমাতে হবে।
- মাইগ্রেনের ব্যথা যদি শুরু হয় তাহলে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করবেন।
- যদি বমি হয়ে থাকে। তাহলে বিশ্রাম নিবেন, ঠান্ডার্ কাপড় মাথায় দিয়ে রাখবেন।
- অনেক সময় ধরে কম্পিউটার, ল্যাপটপ, মোবাইল বা টিভির সামনে বসে থাকা যাবে না।
- উচ্চ শব্দের মধ্যে আলোর মধ্যে বেশি সময় থাকা যাবে না।
- অতিরিক্ত আলোতে কাজ করা যাবে না এবং কম আলোতেও কাজ করা যাবে না।
- কডা রোদ বা বেশি পরিমাণে ঠান্ডার মধ্যে থাকা যাবে না।
- এছাড়াও মাইগ্রেন সমস্যায় কোন খাবার গুলো এড়িয়ে চলতে হবে সে সম্পর্কে আপনার খেয়াল রাখতে হবে এবং সেই খাবার গুলো এড়িয়ে চলতে হবে।
মাইগ্রেনের ব্যথার কমানোর জন্য কোন ঔষধ সবচেয়ে ভালো
মাইগ্রেনের ব্যথা কমানোর জন্য যে ঔষধ গুলো সবচেয়ে ভালো তা হলো–
- টাফনিল (Tufnil)
- মাইগ্রেটল (Migratol)
- এনিলিক ( Anilic)
- এ্যারেইন (Arain)
মাইগ্রেনের ব্যথা হলে করণীয় কি
এতক্ষণে আমরা জানতে পেরেছি মাথার তালুতে ব্যথা হলে করণীয় কি? সে সম্পর্কে। মাথা ব্যথা হওয়ার কারণে ডাক্তার মাথা ব্যথার রোগীদেরকে কিছু ঔষধ দেয়। আর মাথা ব্যথার রোগীদেরকে এই ঔষধ দিনের পর দিন খেতে হয়। ডাক্তার এমন নিয়ম করে দেয় যে, মাথাব্যথা সেরে যাওয়ার পরেও এই ঔষধ কিছুদিন খেতে হবে এবং মাথা ব্যথা ঠিক হয়ে যাবে।
কিন্তু ঔষধ খাওয়ার পরেও অনেকেরই মাথাব্যথা কিছুদিন ভালো থাকে এবং আবারও আগের মতো মাথা ব্যথা শুরু হয়। ঔষধ ছাড়া মাথা ব্যথা দূর করার কিছু ঘরোয়া টেকনিক সম্পর্কে জেনে নিন-
- খালি পেটে বেশিক্ষণ সময় থাকবেন না। কারণ খালি পেটে থাকার জন্য মাথা ব্যথা হয়।
- রাত্রি জাগবেন না।
- হঠাৎ রোদের মধ্যে যাবেন না এবং রোদে বেশিক্ষণ সময় চলাচল করবেন না।
- নির্দিষ্ট সময় ঘুমাতে হবে। কম ঘুমানো যাবে না।
- নির্দিষ্ট সময়ের চেয়ে অতিরিক্ত ঘুমানো যাবে না।
- অধিক পরিমাণে পানি খেতে হবে।
- স্ট্রেস নেয়া যাবে না।
- নিজেকে যোগাভ্যাস বা ধ্যানে গড়ে তুলুন।
- সকালে কিছু সময় ধরে হাটাহাটি করুন।
লেখক এর শেষ মন্তব্য
GAZI MAX IT এর পক্ষ থেকে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ে আপনি জানতে পেরেছেন মাইগ্রেন সমস্যায় কোন খাবার গুলো এড়িয়ে চলতে হবে? সে সম্পর্কে। লটির মধ্যে থেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো- মাইগ্রেনের ব্যথা উঠলে অবশ্যই বিশ্রাম নিবেন এবং মাইগ্রেন রোগীদের বেশি রৌদ্রের আলোতে এবং অনেক শব্দ বা আওয়াজের মধ্যে থাকা উচিত না। আশা করি আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি অনেক উপকৃত হয়েছেন এবং আপনি আপনার প্রশ্নের উত্তর খুজে পেয়েছেন।
মাইগ্রেন সমস্যায় কোন খাবার গুলো এড়িয়ে চলতে হবে? এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। মাইগ্রেন সমস্যায় কোন খাবার গুলো এড়িয়ে চলতে হবে? এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার ভালো লেগে থাকে, তবে অবশ্যই আপনি আপনার বন্ধু-বান্ধবী ও পরিচিতদের মাঝে নিচের 👇 যেকোনো শেয়ার অপশন থেকে শেয়ার করে দিতে পারেন। আজকের আর্টিকেলটি সম্পর্কে আপনার কোনো মতামত বা তথ্য থাকলে কমেন্ট বক্সে 👇 জানিয়ে দিবেন (ধন্যবাদ)।
Comments
Post a Comment