আপনি কি ঘরে বসে আর্নিং করতে চাচ্ছেন? ফ্রিতে টাকা ইনকাম করার অ্যাপ সম্পর্কে কি আপনি জানেন না। এইসব ব্যাপার গুলো নিয়ে কি আপনি চিন্তিত? তবে এতে চিন্তার কোনো কারণ নেই। আপনি আজকের এই আর্টিকেলটি থেকে জানতে পারবেন ঘরে বসে আর্নিং করার সেরা ১৫টি উপায় ও ফ্রিতে টাকা ইনকাম করার অ্যাপ #01 (FanFare) সম্পর্কে। এই আর্টিকেলটির লেখা অনুযায়ী কাজ করলে আপনি আপনার সমস্যার সমাধান পাবেন বলে আমি আশা করি।
আজকের এই আর্টিকেলটি থেকে আপনি জানতে পারবেন ঘরে বসে আর্নিং করার সেরা ১৫টি উপায় সম্পর্কে। ফ্রিতে টাকা ইনকাম করার অ্যাপ #01 (FanFare)।টেলিগ্রাম দিয়ে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায়? ঘরে বসে আর্নিং করার সেরা ১৫টি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হলে আপনাকে এই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।
পোস্ট সূচিপত্রঃ
.
ভূমিকা
ঘরে বসে আয় করা এখন অলৌকিক কিছু নয়। কারণ এখনকার সময়ে পৃথিবীতে ইন্টারনেটের কারণে সবকিছুই এখন অনলাইনে করা যায়। অনেক উপায়ই অনলাইন থেকে ঘরে বসে ইনকাম করার সুযোগ রয়েছে। আর সেটার প্রমাণ হলো করনাকালীন সময়ে অনেকেই অনলাইন থেকে ইনকাম করতে সক্ষম হয়েছে। তাই বলা যেতে পারে ঘরে বসে আয় করা এখন খুবই সম্ভব। তার জন্য আপনাকে ঘরে বসে আয় করা সম্পর্কে সঠিক ধারণা নেয়ার পাশাপাশি নির্দিষ্ট লক্ষ্যে এগিয়ে যেতে হবে।
ফ্রি টাকা ইনকাম করার কিছু অ্যাপ
অনেকেই আছে যারা অনলাইন থেকে ফ্রিতে টাকা ইনকাম করতে চায়। কিন্তু সঠিক অ্যাপ না খুঁজে পাওয়ার কারণে অনেকেই ফ্রিতে টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হয় না। অনেকেই আছে বারবার বিভিন্ন ওয়েবসাইটে কাজ করে প্রচারিত হয়। তাই তাদের জন্য আজকে ফ্রি টাকা ইনকাম করার কিছু অ্যাপ সম্পর্কে বলবো-
Facebook app দিয়ে ফ্রি টাকা ইনকাম
বর্তমান সময়ে ফেসবুক অ্যাপটি কমবেশি সবার ফোনেই ডাউনলোড করা আছে। যারই এন্ড্রয়েড ফোন আছে। তার ফোনেই facebook অ্যাপটি আছে। আর সব মানুষ facebook অ্যাপ প্রত্যেক দিনই ব্যবহার করে। আপনি জানলে অবাক হবেন যে, ফেসবুকে শুধু পোস্ট, করা ভিডিও আপলোড দেয়া, রিয়েক্ট দেয়া ও কমেন্ট করার জন্য নয়। আপনি চাইলে Facebook app দিয়ে ফ্রি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। ফেসবুক দিয়ে আপনি ৩ উপায়ে ইনকাম করতে পারবেন।
- ফেসবুক পেজ থেকে ইনকাম করতে পারবেন
- ফেসবুক গ্রুপ থেকে ইনকাম করতে পারবেন
- ফেসবুক শপ থেকেও ইনকাম করতে পারবেন
টেলিগ্রাম দিয়ে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায়
টেলিগ্রাম হলো ফেসবুকের মতই একটি অ্যাপ বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম। ১ বিলিয়ন এর চেয়ে বেশি মানুষ টেলিগ্রাম ব্যবহার করে। আর আপনি যদি চান তাহলে এই টেলিগ্রামকে ব্যবহার করে ইনকাম করতে পারবেন। টেলিগ্রাম থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য প্রথমেই আপনাকে গুগল প্লে স্টোরে যেতে হবে এবং টেলিগ্রাম অ্যাপটি ডাউনলোড করতে হবে। তারপর আপনাকে অ্যাকাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করতে হবে এবং চ্যানেল তৈরি করতে হবে। তবে টেলিগ্রামে ইউটিউবের মতো ভিডিও আপলোড করতে হয় না। শুধু চ্যানেল তৈরি করলেই হয়। আর টেলিগ্রাম হলো ফেসবুক গ্রুপের মত। এখানে শুধু মেম্বার এড করতে হয়। আপনার যদি এক হাজার বা পনেরশো মেম্বার থাকে। তাহলে আপনিও টেলিগ্রাম থেকে ফ্রিতে ইনকাম করতে পারবেন।
ঘরে বসে আর্নিং করার সেরা ১৫টি উপায় সম্পর্কে জেনে নিন
1. ব্লগিং করে আয়ঃ আপনার শখ যদি হয় লেখালেখির তবে আপনিও ব্লগিং করে আর্নিং করতে পারবেন। তার জন্য আপনাকে ব্লগিং থেকে রোজগারের জন্য একটি সাইট তৈরি করে নিতে হবে। অথবা বিভিন্ন ধরনের ফ্রি ব্লগ সাইট রয়েছে। সেখানে নিজেদের লেখা আর্টিকেলগুলো প্রকাশ করে নিজের শখ পূরণ করতে পারবেন। এর পাশাপাশি আপনি যদি সাইট তৈরি করেন, সেখানে অনেক মানুষ দিয়ে কাজ করানোর মাধ্যমে গুগল এডসেন্স দিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা ঘরে বসেই আর্নিং করতে পারবেন।
2. মার্কেটপ্লেস ফ্রিল্যান্সিংঃ কিছু মার্কেটপ্লেস রয়েছে যেখানে আপনি ঘরে বসেই কাজ করে টাকা আর্নিং করতে পারবেন। মার্কেটপ্লেস গুলো হলো-ফাইবার, আপওয়ার্ক, Freelancer.com, পিপল পার আওয়ারি ইত্যাদি। মার্কেটপ্লেসে কাজ করার ক্ষেত্রে আপনি আপনার ইচ্ছেমতো ঘন্টা বা গিগ হিসেবে কাজ করতে পারবেন।
3. কনটেন্ট রাইটিং করেঃ আপনি কি বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে লেখালেখি করতে পছন্দ করেন? তাহলে এই কনটেন্ট রাইটিং আপনার জন্য। আপনি যদি google এ কনটেন্ট রাইটিং করার জন্য সার্চ দিন। তাহলে দেখতে পাবেন ভুলে বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইট থেকে কনটেন্ট রাইটিং এর জন্য লোক নিয়োগ দিচ্ছে। সেখানে আপনি এপ্লাই করে ফ্রিল্যান্সিং অথবা ফুল টাইম হিসেবে ওয়েবসাইট অনুযায়ী বিভিন্ন বিষয়ে নিজের মতো করে লিখে আর্নিং করতে পারবেন। এছাড়াও নিজে ওয়েবসাইট তৈরি করে সেখানেও কন্টেন্ট লিখে মোটা অংকের আর্নিং করতে পারবেন।
2. মার্কেটপ্লেস ফ্রিল্যান্সিংঃ কিছু মার্কেটপ্লেস রয়েছে যেখানে আপনি ঘরে বসেই কাজ করে টাকা আর্নিং করতে পারবেন। মার্কেটপ্লেস গুলো হলো-ফাইবার, আপওয়ার্ক, Freelancer.com, পিপল পার আওয়ারি ইত্যাদি। মার্কেটপ্লেসে কাজ করার ক্ষেত্রে আপনি আপনার ইচ্ছেমতো ঘন্টা বা গিগ হিসেবে কাজ করতে পারবেন।
3. কনটেন্ট রাইটিং করেঃ আপনি কি বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে লেখালেখি করতে পছন্দ করেন? তাহলে এই কনটেন্ট রাইটিং আপনার জন্য। আপনি যদি google এ কনটেন্ট রাইটিং করার জন্য সার্চ দিন। তাহলে দেখতে পাবেন ভুলে বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইট থেকে কনটেন্ট রাইটিং এর জন্য লোক নিয়োগ দিচ্ছে। সেখানে আপনি এপ্লাই করে ফ্রিল্যান্সিং অথবা ফুল টাইম হিসেবে ওয়েবসাইট অনুযায়ী বিভিন্ন বিষয়ে নিজের মতো করে লিখে আর্নিং করতে পারবেন। এছাড়াও নিজে ওয়েবসাইট তৈরি করে সেখানেও কন্টেন্ট লিখে মোটা অংকের আর্নিং করতে পারবেন।
4. বিজ্ঞাপনের মাধ্যমেঃ আপনার ওয়েবসাইটে যদি বেশ ভালো ভিজিটর আসে। সে ক্ষেত্রে আপনি বিজ্ঞাপন দেখিয়ে ইনকাম করতে পারবেন। আর এই বিজ্ঞাপন আপনার ওয়েবসাইটে তখনই শো করবে। যখন আপনার ওয়েবসাইটে ১০০ প্লাস ক্লিক আসা শুরু করবে। ১০০ প্লাস ক্লিক আসা শুরু করলে আপনি google এডসেন্স পাওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন। যেমন- আমরা অনেক ওয়েবসাইটে ঢুকলে আমাদের সামনে কিছু পণ্যের বিজ্ঞাপন চলে আসে। এরকম আপনিও আপনার ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন দেখানোর মাধ্যমে আয় করতে পারবেন।
5. নিজের পণ্য বিক্রি করেঃ আপনি আপনার পণ্যের বিজ্ঞাপন দেখিও আয় করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে আপনার নিজের তৈরি কৃতপন্ন লাগবে। যাতে ভিজিটরা কিনতে চাইলে আপনি তাদেরকে পণ্য দিতে পারেন। যদি আপনার বিক্রির পণ্য না থাকে তাহলে এই ক্ষেত্রটা সম্ভব নয়।
6. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমেঃ ঘরে বসে আর্নিং করার সেরা ১৫টি উপায় এর মধ্যে অন্যতম একটি উপায় হলো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে অনেকটা সেলস ম্যান এর মতো। অন্যের পণ্যগুলো আপনার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সেল করে দিতে হবে। অন্য কোন কোম্পানির প্রোডাক্ট গুলো যখন আপনি আপনার মাধ্যমে বিক্রি করে দিতে পারবেন, তখন ওই কোম্পানি থেকে আপনাকে একটা পার্সেন্টেজ দিবে। এই সেলস কাজটা মূলতো রেফার কোড এর মাধ্যমে করা হয়। এফিলিয়েট মার্কেটিং অনেকেই করে। আপনিও চাইলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আপনার ওয়েবসাইট থেকে আর্নিং করতে পারেন।
7. ইমেইল কালেকশন মার্কেটিংঃ আমরা সবাই মোটামুটি বই, গান, ভিডিও ডাউনলোড করে থাকি। অনেক সময় দেখা যায় গান, ভিডিও ডাউনলোড করতে গেলে আমাদের ইমেইল এড্রেস দিতে হয়। তারপর আমরা ডাউনলোড করতে পারি। কিন্তু কেন এরকম হয়? কেন আমাদের ইমেইল এড্রেস দিতে হয় তা আমরা অনেকেই জানিনা। ইমেইল এড্রেস নেয়ার কারণ হচ্ছে আপনি যখন কোন গান ডাউনলোড করবেন।
সেটি ওই ওয়েবসাইটের কর্তৃপক্ষ সংরক্ষণ করে রাখে এবং এইভাবে যতজন ডাউনলোড করবে ততোজনের ইমেইল সংরক্ষণ করে রাখবে। মনে করেন ৫০০ জনার ইমেইল ওই ওয়েবসাইটের মালিকের কাছে জমা দিলো। এবারও ওয়েবসাইটের মালিক এই ৫০০ ইমেইল বিভিন্ন মার্কেটের কাছে বিক্রি করে দিবে। কারণ অনেক সময়ই ইমেইল মার্কেটিংয়ের ক্ষেত্রে অনেক অ্যাক্টিভ ইমেইলের প্রয়োজন হয়। তাই ইমেইল মারকেটাররা এই ইমেইল গুলো কিনে নেয়।
8. নিজের কাজ বিক্রি করেঃ আপনি যদি কোন বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করেন এবং সেই বিষয়টি যদি সেবা হিসেবে বিক্রি করা যায়। আপনি আপনার সেবা বিক্রি করে আয় করতে পারবেন। যেমন এসইও, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েবসাইট ডিজাইন, ডিজিটাল বিপণন, সোশ্যাল মিডিয়া বিপণন, কন্টেন্ট রাইটিং ইত্যাদি বিক্রি করার মাধ্যমে আপনি আয় করতে পারবেন।
9. ইউটিউবিং করেঃ বর্তমান সময়ে বাড়ির অনেক গৃহিনীরাই ইউটিউবিং করে মাস শেষে প্রায় লক্ষ টাকা ইনকাম করছে। শুধু গৃহিণীদেরই নয়, অফিস কর্মকর্তা থেকে শুরু করে স্কুল পড়ুয়া এমন অনেকেই আছে, যারা কিনা মাস শেষে লক্ষ লক্ষ টাকা ইউটিউবিং করার মাধ্যমে ইনকাম করেন। তাদের মতো আপনিও আপনার শখগুলো ভিডিওর মাধ্যমে সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে পারেন। এছাড়াও মানুষ যে সম্পর্কে জানে না সেই বিষয়গুলো আপনি নিত্য নতুন বিষয়গুলো মানুষের মাঝে তুলে ধরতে পারেন। এছাড়াও আপনি প্রতিদিন কি কি কাজ করেন, সেগুলো ভিডিও করে ইউটিউবে আপলোড দিয়ে প্রতিমাসে লাখ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
10. ওয়েবসাইটের মাধ্যমেঃ ঘরে বসে আপনি নিজের ওয়েবসাইট থেকে মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা আর্নিং করতে পারবেন।ঘরে বসে আর্নিং করার সেরা ১৫টি উপায় এর মধ্যে অন্যতম একটি উপায় হলো ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ইনকাম করা। সে জন্য আপনাকে ওয়েবসাইট তৈরি করা শিখতে হবে। এজন্য অনলাইনে বিভিন্ন রকমের কোর্স সম্পর্কে জানতে পারেন। এছাড়াও আমি আপনাকে মানিব্যাগ গ্যারান্টি সহ কোর্স সম্পর্কে ধারণা দিতে পারি।
সে ক্ষেত্রে উপরের আইকন থেকে whatsapp বা ফেসবুকের মাধ্যমে আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। ওয়েবসাইট বানিয়ে দুমিন নাম, থিম ইত্যাদি কাজগুলো করে নিতে হবে। থিম অনুযায়ী বিভিন্ন ধরনের কন্টেন্ট লিখে আপনি ইনকাম করতে পারবেন। ওয়েবসাইটে মূলত গুগল এড দেখানোর মাধ্যমেই ইনকাম করা হয়। সেক্ষেত্রে আপনার ওয়েবসাইটে যত বেশি ভিজিটর আসবে তত বেশি বিজ্ঞাপন আসবে এবং সেই অনুসারে google আপনাকে মাস শেষে পেমেন্ট করবে।
11. গ্রাফিক ডিজাইনঃ অনলাইন জগতে বিভিন্ন ধরনের কোম্পানি রয়েছে। যারা গ্রাফিক ডিজাইনের খোঁজে। আপনি খুব সহজেই যে কোন কোর্সের মাধ্যমে গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখে নিয়ে এই সকল কোম্পানিতে গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসেবে কাজ করতে পারেন। সে ক্ষেত্রে আপনি ঘরে বসেই এই কাজগুলো করতে পারবেন এবং মোটা অংকের টাকা ঘরে বসেই ইনকাম করতে পারবেন।
12. সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংঃ অনলাইন জবতে এখন অনেক মানুষই আছে যারা কিনা facebook, twitter, instagram এর মাধ্যমে ঘরে বসেই ইনকাম করে। আপনার যদি এই সোশ্যাল মিডিয়াগুলো থেকে থাকে এবং বেশি ফলোয়ার থাকে। তাহলে আপনি বিভিন্ন প্রোডাক্ট এর এডভারটাইজমেন্ট দিয়ে আর্নিং করতে পারবেন। এগুলোর পাশাপাশি যদি আপনার ফেসবুক পেজ থাকে। সে ক্ষেত্রেও আপনি ভিডিও তৈরি করে কিংবা বিভিন্ন প্রোডাক্ট সেল করেও আর্নিং করতে পারবেন।
13. ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্টঃ অফিসে না গিয়ে ঘরে বসে আপনিও পৃথিবীর যেকোন অফিসে ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে কাজ করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনার প্রয়োজন হবে একটি মোবাইল ফোন, কম্পিউটার বা সেটের মাধ্যমে নির্দিষ্ট কোম্পানি সম্পর্কে, কোম্পানির যাবতীয় তথ্য গুলো কোম্পানির গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দিতে হবে। আর এটাই হবে আপনার কাজ।
14. ই কমার্সঃ ঘরে বসে আর্নিং করার সেরা ১৫টি উপায় এর মধ্যে আরো একটি হলো ই কমার্স সাইট থেকে আর্নিং করা। আপনি ই কমার্স সাইট বানিয়ে ইনকাম করতে পারেন। ই-কমার্স সাইট বানিয়ে মূলত প্রোডাক্ট বিক্রি করে ইনকাম করতে হয়। ই-কমার্স সাইট বাংলাদেশে অনেক রয়েছে। যেমন দারাজ ও একটি ই-কমার্স সাইট।
15. রান্নার বিভিন্ন ভিডিও বানিয়ে আয়ঃ আপনি যদি রান্নার কাজের পারদর্শী হয়ে থাকেন এবং আপনার যদি রান্না করার কাজটি ভালো লাগে, তবে আপনি রান্না বান্না নিয়ে ভিডিও বানিয়ে সেগুলো সোশ্যাল মিডিয়ায় আপলোড করে মাস শেষে লাখ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। সেটা হতে পারে ইউটিউব কিংবা ফেসবুক পেজ। যে কোনো সোশ্যাল মিডিয়াই হোক না কেন, সব জায়গা থেকেই ভিডিও আপলোড করার মাধ্যমে ইনকাম করা সম্ভব।
ফ্রিতে টাকা ইনকাম করার অ্যাপ #01 (FanFare)
এই অনলাইন যুগে বর্তমান সময়ে টাকা ইনকাম করার একটি সেরা সাইট হলো FanFare অ্যাপ। আর এই অ্যাপ থেকে আপনি ঘরে বসেই ইনকাম করতে পারবেন। FanFare অ্যাপ থেকে কিভাবে ইনকাম করবেন তা জেনে নেয়া যাক-
FanFare এপ থেকে ইনকাম করার জন্য প্রথমেই আপনাকে গুগল প্লে স্টোরেতে যেতে হবে। এরপর ইন্সটল করতে হবে FanFare অ্যাপটি। তারপর আপনার ফেসবুক বা জিমেইল দিয়ে একটি অ্যাকাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করুন। Sign up হওয়ার পর ক্যামেরা আইকনে ক্লিক করে ক্যামেরাটি অন করে নিন। তারপর আপনার কাছে থাকা যে কোন একটি ব্র্যান্ডের ভিডিও আপলোড করে দিন।
লেখক এর শেষ মন্তব্য
GAZI MAX IT এর পক্ষ থেকে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ে আপনি জানতে পেরেছেন ঘরে বসে আর্নিং করার সেরা ১৫টি উপায় সম্পর্কে? উপরিউক্ত ১৫ টি উপায়ের পাশাপাশি বাড়িতে বসে আর্নিং করার আরো অনেক উপায় রয়েছে। সে সম্পর্কে যদি আপনি জানতে চান তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিতে পারেন। এছাড়াও নিত্য নতুন ঘরে বসে ইনকাম করার সুযোগ সম্পর্কে জানতে এই ওয়েবসাইটে চোখ রাখুন। আশা করি আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি অনেক উপকৃত হয়েছেন এবং আপনি আপনার প্রশ্নের উত্তর খুজে পেয়েছেন।
ঘরে বসে আর্নিং করার সেরা ১৫টি উপায় সম্পর্কে? এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। ঘরে বসে আর্নিং করার সেরা ১৫টি উপায় সম্পর্কে ? এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার ভালো লেগে থাকে, তবে অবশ্যই আপনি আপনার বন্ধু-বান্ধবী ও পরিচিতদের মাঝে নিচের 👇 যেকোনো শেয়ার অপশন থেকে শেয়ার করে দিতে পারেন। আজকের আর্টিকেলটি সম্পর্কে আপনার কোনো মতামত বা তথ্য থাকলে কমেন্ট বক্সে 👇 জানিয়ে দিবেন (ধন্যবাদ)।
Comments
Post a Comment