Skip to main content

১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে

 ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট কিভাবে করবেন? তা নিয়ে কি আপনি চিন্তিত। আপনি কি জানেন না ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে? ও পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে মেডিকেল রিপোর্ট চেক কিভাবে করবেন সেই সম্পর্কে? তবে এতে চিন্তার কোন কারণ নেই। আপনি আজকের এই আর্টিকেলটি থেকে বিস্তারিত জানতে পারবেন জানতে পারবেন ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে? আপনি যদি এই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মেনে কাজ করেন, তবে আমি আশা করছি এই পাসপোর্ট সম্পর্কে আপনার সকল প্রশ্নের সমাধান পাবেন।

১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে
আজকের এই আর্টিকেলটি থেকে আপনি জানতে পারবেন পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে মেডিকেল রিপোর্ট চেক? ই পাসপোর্ট ফি কোন কোন ব্যাংকে জমা দেয়া যায়? ই-পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে বিস্তারিত জেনে নিন। ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে? সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হলে আপনাকে এই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।

পোস্ট সূচিপত্রঃ

.

ই পাসপোর্ট ফি কোন কোন ব্যাংকে জমা দেয়া যায়

ই পাসপোর্ট এর আবেদন সাবমিট করার পূর্বে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হল পাসপোর্ট ফি জমা দিতে হবে। পেমেন্ট হিসেবে বাছাই করলে সে ক্ষেত্রে ব্যাংকের মাধ্যমে আপনাকে পাসপোর্ট পরিশোধ করতে হবে। ই পাসপোর্ট ফি কোন কোন ব্যাংকে জমা দেয়া যায় তা নিম্নে আলোচনা করা হলো-
  • ঢাকা ব্যাংকের মাধ্যমে ই পাসপোর্ট ফি জমা দেয়া যায়
  • ব্যাংক এশিয়ার মাধ্যমে ই পাসপোর্ট জমা দেয়া যায়
  • প্রিমিয়াম ব্যাংক এর মাধ্যমেি ই পাসপোর্ট ফি জমা দেয়া যায়
  • ওয়ান ব্যাংকের মাধ্যমে ই পাসপোর্ট ফি জমা দেয়া যায়
  • ট্রাস্ট ব্যাংকের মাধ্যমে ই পাসপোর্ট ফি জমা দেয়া যায়
এছাড়াও বিকাশের মাধ্যমে এই পাসপোর্ট ফি জমা দেয়া যায়। সে ক্ষেত্রে আপনি যখন পাসপোর্ট আবেদন করবেন তখন পেমেন্ট সিস্টেম হিসেবে অনলাইন পেমেন্ট বাছাই করে নিতে হবে। তারপর চালানো ওয়েবসাইটে এর মাধ্যমে বিকাশ মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহার করে পাসপোর্ট এর জমা দিতে হবে এবং বিল পরিশোধ করতে হবে।

ই-পাসপোর্ট পাবেন কত দিনে জানেন কি

ই পাসপোর্ট কতদিনে আপনি হাতে পাবেন তা ডিপেন্ড করে আপনি কোন ধরনের ডেলিভারিতে পাসপোর্ট নিবেন তার উপর। আপনি যত দ্রুত পাথর নিতে যাবেন আপনার ততই খরচ বা ফি বেশি দিতে হবে। পাসপোর্ট ডেলিভারির মূলত তিনটি সুবিধা আছে। আপনাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা এই পাসপোর্ট তৈরির করতে আবেদন করেন কিংবা ই পাসপোর্ট তৈরি করে। কিন্তু অনেকের মনে প্রশ্ন জাগে ই পাসপোর্ট কতদিনে পাওয়া যাবে। ই-পাসপোর্ট পাবেন কত দিনে সে সম্পর্কে এখন আমি কিছু ধারনা দিবো।
ই পাসপোর্ট নেয়ার ক্ষেত্রে আপনি তিন ধরনের ডেলিভারি নিতে পারবেন। যেমন-
  1. রেগুলার ডেলিভারি (নিয়মিত)
  2. এক্সপ্রেস ডেলিভারি (জরুরী)
  3. সুপার এক্সপ্রেস ডেলিভারি (অতি জরুরি)
ই পাসপোর্ট কখন পাবেন তা নির্ভর করবে এই তিন ধরনের পাসপোর্ট ডেলিভারির উপর।
রেগুলার ডেলিভারি: আপনি যদি রেগুলার ডেলিভারি করেন সে ক্ষেত্রে পাসপোর্ট পাওয়া যাবে যে সময়ে তার চেয়ে কম সময়ে পাওয়া যাবে সুপার এক্সপ্রেস ডেলিভারি এর মাধ্যমে। এই তিন ধরনের ডেলিভারির মাধ্যমেই নির্ভর করবে আপনি কত দিনে এই পাসপোর্ট পাবেন। রেগুলার ডেলিভারি বা নিয়মিত ডেলিভারির ক্ষেত্রে আপনি আবেদন করার পর ২১ দিনের মধ্যে পাসপোর্ট পাবেন। অনেক লোকই রেগুলার ডেলিভারির জন্য আবেদন করেন। যাদের অতি তাড়াতাড়ি পাসপোর্ট এর প্রয়োজন নেই। তারা রেগুলার ডেলিভারির জন্য আবেদন করতে পারেন।
এক্সপ্রেস ডেলিভারি (জরুরী): এক্সপ্রেস ডেলিভারি হলো যদি কারো জরুরী মুহূর্তের জন্য পাসপোর্ট এর প্রয়োজন হয়। সেক্ষেত্রে তারা এক্সপ্রেস ডেলিভারির জন্য পাসপোর্ট আবেদন করতে পারেন। এক্সপ্রেস ডেলিভারি জন্য পাসপোর্ট আবেদন করলে বায়োমেট্রিক তালিকাভুক্তির ১০ দিনের মধ্যে ই পাসপোর্ট হয়ে যায় মনে। যাদের জরুরি ভাবে পাসপোর্ট এর প্রয়োজন হয় তারা এক্সপ্রেস ডেলিভারিতে পাসপোর্ট আবেদন করতে পারেন। একটু ডেলিভারিতে ফি রেগুলার ডেলিভারির থেকে বেশি লাগে।
সুপার এক্সপ্রেস ডেলিভারি (অতি জরুরি): সুপার এক্সপ্রেস ডেলিভারি তাদের ক্ষেত্রেই ভালো হয় যারা অতি দ্রুত পাসপোর্ট নিতে চায় বা যাদের অতি দ্রুত পাসপোর্ট এর প্রয়োজন হয়। সুপার এক্সপ্রেস ডেলিভারিতে ই পাসপোর্ট আবেদন করলে সেক্ষেত্রে দুই তিন দিনের মধ্যে পাসপোর্ট হাতে পাওয়া যায়। সেক্ষেত্রে আপনার খরচ একটু বেশি লাগবে। সুপার এক্সপ্রেস ডেলিভারিতে ই পাসপোর্ট আবেদন করলে রেগুলার ডেলিভারি ও এক্সপ্রেস ডেলিভারির চেয়ে খরচ বেশি লাগবে।

১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে

১০ বছর মেয়াদেই পাসপোর্ট ২০২১ সালে বাংলাদেশের সরকার চালু করেছেন। ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট একটি যুগান্তরী পদক্ষেপ। যা নাগরিকদের ভ্রমনের ক্ষেত্রে অনেক সুযোগ-সুবিধা করে তুলেছে। ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট কোনো দালাল ছাড়াও শুধুমাত্র সরকার নির্ধারণের মাধ্যমেও আপনি ই পাসপোর্ট হাতে পাবেন।
১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে
আমরা আমাদের নিজেদের অসচেতনতার জন্য দালালের মাধ্যমে ই পাসপোর্ট করতে গিয়ে অনেক সময় নানা ভাবে প্রতারিত হয়ে থাকি। তবে আমাদের যদি ই পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে সে সম্পর্কে ধারণা থাকে তাহলে আমরা খুব অল্প টাকার মধ্যেই পাসপোর্ট করতে পারি এবং দালালের থেকে প্রতারিতও হতে হয় না। পাসপোর্ট মেথ এবং পৃষ্ঠের উপরে ভিত্তি করে বাংলাদেশে ৪ ধরনের পাসপোর্ট রয়েছে। এই চার ধরনের পাসপোর্ট এর মধ্যে দুই ধরনের পাসপোর্ট হলো মেয়াদের উপর ভিত্তি করে। আর অন্য দুই ধরনের পাসপোর্ট হলো পৃষ্ঠার উপর সংখ্যা লক্ষ করে।

ই পাসপোর্ট করতে যেসব কাগজপত্র লাগে

১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট এর আবেদন করতে কিছু ডকুমেন্ট এর প্রয়োজন হয়। ই পাসপোর্ট করতে যেসব কাগজপত্র লাগে সেই তথ্যগুলো নিম্নে তুলে ধরা হলো-
  • পাসপোর্ট আবেদন করার অনলাইন কপি
  • পেশা প্রমাণের ডকুমেন্টদ
  • আপনার নাগরিকত্ব সনদপত্র বা চেয়ারম্যান সার্টিফিকেট
  • পাসপোর্ট এর টাকা জমা দেয়ার রশিদ
  • আবেদন সামারি
  • জাতীয় পরিচয় পত্র বা জন্ম নিবন্ধন সনদ

ই-পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে বিস্তারিত জেনে নেই

ই-পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগবে তা নির্ভর করে মূলত ৩টি বিষয়ের উপর।
  1. পাসপোর্ট এর মেয়াদ কেমন হবে তার উপর
  2. পাসপোর্টের পৃষ্ঠা সংখ্যা কত হবে
  3. ডেলিভারির ধরন
ই পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগবে পারে সে সম্পর্কে একটি তালিকার মাধ্যমে নিচে ধারণা দেওয়া হলো-

মেয়াদ

পৃষ্ঠার সংখ্যা

রেগুলার ফি

এক্সপ্রেস ফি

সুপার এক্সপ্রেস ফি

৫ বছর

৪৮ পৃষ্ঠা

৪০২৫ টাকা

৬৩২৫ টাকা

৬৬২৫ টাকা

৫ বছর

৬৪ পৃষ্ঠা

৬৩২৫ টাকা

৮৬২৫ টাকা

১২০৭৫ টাকা

১০ বছর

৪৮ পৃষ্ঠা

৫৭৫০ টাকা

৮০৫০ টাকা

১০৩৫০ টাকা

১০ বছর

৬৪ পৃষ্ঠা

৮০৫০ টাকা 

১০৩৫০ টাকা

১৩৮০০ টাকা

পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে

ই পাসপোর্ট যদি পাঁচ বছর মেয়াদী করতে চান সেক্ষেত্রে ৪০২৫ টাকা লাগে। আর এই পাসপোর্টে যদি আপনি এক্সপ্রেস ডেলিভারির মাধ্যমে করার সে ক্ষেত্রে আপনার ৬৩২৫ টাকা ফি পরিশোধ করা লাগবে। একইভাবে আপনি যদি ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট এর জন্য ৪৮ পেজের পাসপোর্ট রেগুলার ডেলিভারি করাতে চান। সেক্ষেত্রে আপনার খরচ হবে ৫৭৫০ টাকা। আর আপনি যদি পাসপোর্ট এক্সপ্রেস ডেলিভারির মাধ্যমে করাতে চান।

সেক্ষেত্রে আপনার ৮০৫০ টাকা বিল পরিশোধ করতে হবে। আপনার পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগবে তা মূলত নির্ভর করে পাসপোর্ট এর মেয়াদ, ডেলিভারির ধরন এবং আপনার পাসপোর্ট এর পিকচার সংখ্যার উপর। পাসপোর্ট করতে সর্বনিম্ন ৪০২৫ টাকা এবং সর্বোচ্চ ১৩৮০০ টাকা পর্যন্ত লাগতে পারে। পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে সে সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হলো-
যদি আপনি ৪৮ পেজের পাসপোর্ট করতে চান এবং সেই পাসপোর্টে যদি ৫ বছর মেয়াদের জন্য করতে চান সে ক্ষেত্রে আপনার ডেলিভারি ফি ৪০২৫ টাকা লাগবে। আর আপনার যদি অতি জরুরী দরকার হয়। সেক্ষেত্রে জরুরী ডেলিভারি ফি ৮৬২৫ টাকা।

যদি আপনি ৬৪ পেজের পাসপোর্ট করতে চান এবং সে পাসপোর্টে যদি ৫ বছর মেয়াদী হয়। সেক্ষেত্রে পাসপোর্ট তৈরি করতে রেগুলার ফি লাগবে ৬৩২৫ টাকা এবং আপনি যদি অতি জরুরী পাসপোর্ট নিতে চান। সেক্ষেত্রে আপনার জরুরী ডেলিভারি ফি হবে ১২০৭৫ টাকা।যদি আপনি ৪৮ পেজ এর পাসপোর্ট করতে চান এবং সেটি যদি ১০ বছরের মেয়াদী হয়। সেক্ষেত্রে রেগুলার ফি হবে ৫৭৫০ টাকা। আর যদি আপনি জরুরী ডেলিভারি চান সেক্ষেত্রে আপনার পাসপোর্ট এর ফি হবে ৮০৫০ টাকা

এবং আপনি যদি অতীত জরুরী ডেলিভারি চান সেক্ষেত্রে আপনার ডেলিভারি ফি হবে ১০৩৫০ টাকা।আপনি যদি ৬৪ পেজের পাসপোর্ট করতে চান এবং যদি ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট করতে চান। সে ক্ষেত্রে আপনার রেগুলার ডেলিভারি ফি হবে ৮০৫০ টাকা। আর আপনি যদি জরুরী ডেলিভারি নিতে চান সে ক্ষেত্রে আপনার জরুরী ডেলিভারি কি হবে ১০৩৫০ টাকা এবং আপনি যদি অতীত জরুরি পাসপোর্ট নিতে চান সেক্ষেত্রে আপনার অতি জরুরী ডেলিভারি ফ্রি হবে ১৩৮০০ টাকা।

পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে মেডিকেল রিপোর্ট চেক

বিদেশে যাওয়ার জন্য ভিসা আবেদন করতে হয় আর ভিসা পাওয়ার জন্য মেডিকেল চেকআপ করতে হয়। যদি আপনি বিদেশে যাওয়ার জন্য মেডিকেল টেস্ট করিয়ে থাকেন তাহলে আপনার জন্য একটি খুশির খবর আছে যে, বর্তমানে আপনি অনলাইনের মাধ্যমেও আপনার পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে মেডিকেল রিপোর্ট চেক করতে পারবেন।
পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে মেডিকেল রিপোর্ট চেক
আপনি জানতে পারবেন আপনার মেডিকেল রিপোর্টটি ফিট নাকি আনফিট। মেডিকেল রিপোর্ট জানার জন্য আপনাকে প্রথমেই যা করতে হবে তা হলো আপনি যে দেশে যাওয়ার জন্য আবেদন করেছেন সেই দেশের ইমিগ্রেশন ওয়েবসাইটের মেডিকেল রিপোর্ট চেক করার পেজটিতে ঢুকতে হবে। এরপরে আপনি যে দেশের নাগরিক সেই দেশটি বাছাই করতে হবে। মানে জাতীয়তা বাংলাদেশী সেটা লিখতে হবে এবং মেডিকেল স্লিপ নাম্বার কিংবা পাসপোর্ট নাম্বার দিতে হবে। এই দুটি দিয়েই আপনি আপনার মেডিকেল রিপোর্ট চেক করাতে পারবেন।

লেখকের শেষ মন্তব্য

GAZI MAX IT এর পক্ষ থেকে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ে আপনি জানতে পেরেছেন ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে সম্পর্কে? এই আর্টিকেলটির মধ্যে থেকে আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে জানতে পেরেছেন, তা হলো- পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে মেডিকেল রিপোর্ট চেক কিভাবে করতে হয়? সে সম্পর্কে। এছাড়াও আরো বিভিন্ন তথ্য সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে? আশা করি আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি অনেক উপকৃত হয়েছেন এবং আপনি আপনার প্রশ্নের উত্তর খুজে পেয়েছেন।

১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে? এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে? এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার ভালো লেগে থাকে, তবে অবশ্যই আপনি আপনার বন্ধু-বান্ধবী ও পরিচিতদের মাঝে নিচের 👇 যেকোনো শেয়ার অপশন থেকে শেয়ার করে দিতে পারেন। আজকের আর্টিকেলটি সম্পর্কে আপনার কোনো মতামত বা তথ্য থাকলে কমেন্ট বক্সে 👇 জানিয়ে দিবেন (ধন্যবাদ)।

Comments

Popular posts from this blog

সুন্দরবন হোটেল বা রিসোর্ট বুকিং করার নিয়ম সম্পর্কে জানুন -২০২৪

বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের অনলাইনে টিকিট কাটা - ভ্রমণ করার সকল নিয়ম

মুক্তা চাষ কিভাবে করবেন এবং মুক্তা চাষের জন্য কোথা থেকে প্রশিক্ষণ নিবেন