আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে যে, তাদের চুল ঝরে যাচ্ছে। আপনিও কি তারই একজন? আপনি কি জানতে চাচ্ছেন চুল পড়া কমানোর উপায় কি? হ্যাঁ আপনি আজকের এই আর্টিকেলটি থেকে জানতে পারবেন চুল পড়া কমানোর ১৫টি ঘরোয়া উপায় - ২০২৪ সালের এবং শ্যাম্পু করার পরে চুলের যত্ন কিভাবে নিবেন তার নাম সম্পর্কে।
আজকের এই আর্টিকেলটি থেকে আপনি জানতে পারবেন চুল পড়া কমানোর ১৫টি ঘরোয়া উপায় - ২০২৪ ? শ্যাম্পু করার পরে চুলের যত্ন কিভাবে নিবেন? চুল পড়ার ক্ষেত্রে কখন ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন? চুল পড়া কমানোর ১৫টি ঘরোয়া উপায় - ২০২৪ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হলে আপনাকে এই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।
পোস্ট সূচিপত্রঃ
.
ছেলে ও মেয়েদের চুল পড়া বন্ধ করার তেলের নাম কি
চলুন জেনে নেয়া যাক ছেলে ও মেয়েদের চুল পড়া বন্ধ করার তেলের নাম সম্পর্কে।-
- সিসা তেল
- নারকেল তেল
- ক্যাস্টর অয়েল তেল অলিভ
- অয়েল তেল
- কাঠবাদাম ওয়েল
- বার্গামট অয়েল
চুল পড়ার ক্ষেত্রে কখন ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন
চুল পড়া কমানোর অনেক ধরনেরই ঘরোয়া টিপস রয়েছে। কিন্তু কিছু কিছু ক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হয়। চুল পড়া কমানোর ১৫টি ঘরোয়া উপায় মেনে চলার পাশাপাশি আপনি যদি নিম্নলিখিত লক্ষণগুলো আপনার মধ্যে দেখতে পান। সেক্ষেত্রে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। যেমন-
- দুশ্চিন্তায় ভোগা
- শরীরে ক্লান্তি লাগা
- মেজাজ পরিবর্তন হওয়া
- শরীরের চুলকানি খাওয়া
ছেলে ও মেয়েদের জন্য কোন শ্যাম্পু সবচেয়ে ভালো
অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় মেয়েদের চুল পড়ে যাচ্ছে এবং ছেলেদের মাথায় টাক পড়ে যাচ্ছে। এর বিশেষ কিছু কারণ থাকে। কারো ক্ষেত্রে বংশগত সমস্যার কারণে চুল পড়ে যায়, বয়সজড়িত সমস্যার কারণে এবং হরমোনের সমস্যার কারণেও চুল পড়ে যায়। চলুন জেনে যাক ছেলে ও মেয়েদের জন্য কোন শ্যাম্পু সবচেয়ে ভালো সে সম্পর্কে-
- Sunsilk এন্ড লং শ্যাম্পু
- Studio X ছেলেদের এন্টি ড্যানড্রাফ শ্যাম্পু
- Parachute Naturale Shampoo Nourishing care
- Himalaya
- Chik
- Vatika
- Sunsilk shampoo Volume
- Clinic Plus
- Head & Shoulders কোল মিন্থল এন্টি ড্যানড্রাফ শ্যাম্পু
- Pantene অ্যাডভান্স ব্ল্যাক হেয়ারফল সলিউশন শ্যাম্পু
চুল পড়া কমানোর ১৫টি ঘরোয়া উপায় - ২০২৪
- ১। ডিমের সাদা অংশ ও দধি মিশ্রণ: চুলের পুষ্টি জোগাতে একটি পাত্রে দুটি ডিম নিন। এরপরে ডিমের সাদা অংশ আলাদা করে ফেলুন। ডিমের সাদা অংশের সাথে দুই টেবিল চামচ তাজা দধি ভালো করে মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণটির সাথে অল্প পরিমাণে নিম পাউডার মিশিয়ে নিন। সবকিছু মেশানো হয়ে গেলে মিশ্রণটি মাথার ত্বকে লাগিয়ে দিন। এভাবে ৩০ মিনিট রেখে দিন। তারপর ভালো করে ধুয়ে ফেলুন। চুল পড়া বন্ধ করতে এই উপকরণটি সপ্তাহে একদিন ব্যবহার করতে পারেন।
- ২। ঘৃত কুমারী জেলের ব্যবহার: চুল পড়া বন্ধ করতে ঘৃত কুমারীর রস অনেক কার্যকরী। ঘৃত কুমারীর রস মাথায় লাগালে ত্বকের পুষ্টি বাড়ে। ঘৃত কুমারীর পাতা সরাসরি মাথায় লাগানো যায়। ঘৃত কুমারীর একটি পাতা নিয়ে তার অর্ধেক পাতা থেকে রসালো প্রোটিন বের করে মাথার ত্বকে লাগিয়ে দিন। ঘন্টাখানেক পর কুসুম গরম পানি দিয়ে ভালো করে ধুয়ে ফেলুন। ভালো ফলাফল পেতে এটি সপ্তাহে দুবার ব্যবহার করতে হবে। মাথার শুষ্কতা ও চুলকানি দূর করে ঘৃত কুমারী পাতা।
- ৩। চা পাতার ব্যবহার: চুলের স্বাস্থ্য রক্ষা করার জন্য এবং চুল ঝরে পড়া কমানোর জন্য চা পাতা ব্যবহার করতে পারেন। এই উপকরণটি ব্যবহার করার জন্য প্রথমেই লেবুর রস প্রয়োজন হবে। একটি লেবুর রসের সাথে চা পাতার নির্যাস ভালো করে মিশিয়ে নিন। তারপর মাথায় ব্যবহার করে চুল ধুয়ে ফেলুন।
- ৪। তামাক রসের ব্যবহার: আমরা যখন নিয়মিত চুলে শ্যাম্পু ব্যবহার করি, তখন শ্যামপুর সাথে কয়েক ফোটা তামাকের রস মিশিয়ে চুলে ব্যবহার করলে চুল পড়া রোধ করে।
- ৫। লাইম বীজ এর ব্যবহার: মাথার ছোট ছোট ঘা দূর করতে লাইন বীজ ও কালো গোল মরিচের গুড়ের মিশ্রণ ব্যবহার করুন। এই উপকরণটি তৈরি করার জন্য লাইম বীজ চূর্ণ করে নিতে হবে। এর সাথে তারা গোল মরিচের গুড়া মিক্স করতে হবে এবং ভালো করে মেশানোর জন্য অল্প পরিমাণে পানি ব্যবহার করতে হবে । ভালো করে মেশানো হয়ে গেলে, যেই জায়গা থেকে চুল বেশি করে সেখানে ত্বকে লাগিয়ে দিন। নতুন চুল গজাতে এই উপকরণটি সপ্তাহে একবার ব্যবহার করুন।
- ৬। সানা বীজের ব্যবহার: চুল পড়া কমানোর ১৫টি ঘরোয়া উপায় এর মধ্যে অন্যতম একটি উপায় হলো সানা বীজের ব্যবহার। সানা বীজের সাথে নারিকেলের তেল মিশিয়ে কুসুম গরম করে নিন এবং একটি পেস্ট তৈরি করুন। তারপর এই মিশ্রণটি আপনার মাথার ত্বকে লাগিয়ে দিন এবং কিছুক্ষণ আলতোভাবে ম্যাসেজ করুন। কিছু সময় মেসেজ করার পর এভাবে ৩০ মিনিট রেখে দিন। এরপর শ্যাম্পু দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন। ভালো ফলাফল পেতে এই উপকরণটি সপ্তাহে দুইবার ব্যবহার করুন।
- ৭। নিমের পেস্ট: শুকনো নিম পাতার গুড়োর সাথে ঘৃত কুমারীর রস মিশিয়ে নিন। এর সাথে কয়েক ফোটা বেস আমলা তেল দিয়ে দিন এবং ভালো করে মিশিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করুন। এই উপকরণটি আপনার মাথার ত্বকে চুলের গোড়ায় ঘোরায় লাগিয়ে দিন। এভাবে ৩০ মিনিট রেখে দিন। তারপর ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন। চুল পড়া বন্ধ করতে এবং নতুন চুল গজাতে এই উপকরণটি সপ্তাহে এক থেকে দুইবার ব্যবহার করতে হবে।
- ৮। মধু এবং জলপাই তেল এর ব্যবহার: একটি বাটিতে দুই টেবিল চামচ মধু এবং দুই টেবিল চামচ জলপাই তেল নিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। এর সাথে ১ টেবিল চামচ দারুচিনির গুড়া নিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। এই মিশ্রনটি মাথার ত্বকে এবং তুলে ভালোভাবে মিশিয়ে দিন। এভাবে 25 থেকে 30 মিনিট রেখে দেয়ার পরে ভালোভাবে ধুয়ে নিন। এই মিশ্রণটি ব্যবহারে নতুন চুল গজাতে অনেক কার্যকরী।
- ৯। নিম পাতার রসের ব্যবহার: কিছু তাজা নিমপাতা নিয়ে তা সিদ্ধ করে নিন। নিম পাতা ভালোভাবে পানিতে ফুটিয়ে নিতে হবে। এরপর নিম পাতার পানি ঠান্ডা করে নিয়ে সেই পানি দিয়ে আপনার মাথার ত্বক ও চুল ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন। এটি সপ্তাহে একবার বা দুইবার করলে ভালো ফলাফল পাবেন।
- ১০। তেল দিয়ে ম্যাসেজ করা: চুল পড়া বন্ধ করতে প্রতিদিন তেল দিয়ে মাথা মাসাজ করুন। এতে মাথার ত্বকের রক্ত চলাচল খুব বেড়ে যাবে এবং চুলের গোড়া শক্ত হবে। এক্ষেত্রে আপনি নারিকেল তেল, বাদাম তেল, আমলার তেল ব্যবহার করতে পারবেন।
- ১১। আমলকির ব্যবহার: চুল পড়া বন্ধ করতে আমলকি ব্যবহারের বিকল্প নেই। আমলকি ব্যবহার করলে চুলের সংখ্যা বা নতুন চুল গজাতে অনেক সাহায্য করে। কারণ আমলকিতে রয়েছে ভিটামিন সি। যা চুলের পুষ্টি বৃদ্ধি করে। আমলকি ব্যবহার করার জন্য প্রথমেই আপনাকে এক চামচ আমলকির রস নিতে হবে এবং এর সাথে এক চামচ লেবুর রস নিয়ে ভালোভাবে মিক্স করতে হবে। এরপর এই মিশ্রণটি সমস্ত তুলে ভালোভাবে মিশিয়ে দিন। এভাবে একরাত রেখে দিন। পরের দিন ধুয়ে ফেলুন।
- ১২। নারিকেলের দুধের ব্যবহার: চুলে নারিকেলের দুধ ব্যবহার করলে চুলের টিস্যুতে উচ্চমাত্রায় পুষ্টি যোগায়। নারিকেলের দুধ ব্যবহার করতে একটি নারীকেল ব্লেন্ডারের বা সিলপাটায় ভালোভাবে পিসে নিন। তারপর মিশ্রণটি ভালোভাবে নিংড়ে বা ছেকে নিন। তারপর নারিকেলের দুধের নির্যাস চুলে এবং মাথার ত্বকে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। এভাবে ২০ থেকে ২৫ মিনিট রেখে দিন। তারপর মাথা ভালো ভাবে মাসাজ করে নিন। এই উপকরণটি অন্তত সপ্তাহে একবার ব্যবহার করুন।
- ১৩। অ্যালোভেরার ব্যবহার: চুল পড়া কমানোর ১৫টি ঘরোয়া উপায় এর মধ্যে অন্যতম একটি উপায় হলো এলোভেরার ব্যবহার। এলোভেরা ব্যবহার করলে চুল দ্রুত বৃদ্ধি পায়। যার ফলে ফুল পড়লেও মাথা ফাঁকা হয়ে যায় না। অ্যালোভেরার উপকারিতার কোন শেষ নেই। অ্যালোভেরা ব্যবহার করলে চুল পড়ে না। এই উপকরণ টি ব্যবহারের নিয়ম হলো- এলোভেরার জেল বের করে তা মাথার স্কেলপে লাগিয়ে দিন। এভাবে কয়েক ঘন্টা রেখে দিন। তারপর হালকা গরম পানি দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন। ভালো ফলাফল পেতে এই উপকরণটি সপ্তাহে তিন থেকে চার বার ব্যবহার করুন।
- ১৪। মেথির ব্যবহার: চুল পড়া বন্ধ করতে ম্যাথির ব্যবহারের বিকল্প নেই। যখনই আপনি দেখবেন চুল পরে যাচ্ছে, তখনই আপনি মেথির ব্যবহার করুন। মেথি ব্যবহার করতে প্রথমে এক গ্লাস পানি নিয়ে অল্প পরিমানে মেথির বীজ ভিজিয়ে রাখুন। এভাবে একরাত ভিজিয়ে রাখতে হবে। পরের দিন ভিজানো মেথির বীজ বেটে বা ব্লেন্ড করে নিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। এই পেজটি ভালো করে মাথায় লাগিয়ে ৪৫ মিনিট রেখে দিন। এই পেজটি যদি আপনি প্রত্যেকদিন টানা একমাস ব্যবহার করতে পারেন, তাহলে আপনার চুল পড়াতে বন্ধ হবেই পাশাপাশি নতুন চুল গজাতেও সাহায্য করবে।
- ১৫। পেঁয়াজের রসের ব্যবহার: পেঁয়াজের রসে থাকে সালফার হেয়ার ফলিকেলস। যা মাথার রক্ত চলাচল বাড়িয়ে দেয় এবং চুল পড়া বন্ধ করে। এছাড়াও পেঁয়াজের রসে রয়েছে অ্যান্টি- ব্যাকটেরিয়াল প্রপারটিস। যা স্কাল্পের জীবাণুদের মেরে ফেলে। যার ফলে এসকালপে ঘা হতে পারে না এবং চুল পড়া কমে যায়। পেঁয়াজের রস ব্যবহার করার নিয়ম হলো- একটি পেঁয়াজের রস ভালো করে বের করে নিয়ে তা মাথার ত্বকে লাগিয়ে দিন। কিছুক্ষণ সময় মেসেজ করে ৩০ মিনিট রেখে দিন। তারপর ভালোভাবে শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন। এভাবে সপ্তাহে দুই তিনবার ব্যবহার করলে সত্যিই আপনার চুল পড়া বন্ধ হবে। চুল পড়া কমানোর ১৫টি ঘরোয়া উপায় এর মধ্যে পেঁয়াজের রসের ব্যবহারই হলো সর্বশেষ উপকরণ।
শ্যাম্পু করার পরে চুলের যত্ন কিভাবে নিবেন
শ্যাম্পু ব্যবহারের পর আমাদের সকলেরই উচিত চুলের যত্ন নেয়া। আমরা যখন শ্যাম্পু এবং কন্ডিশনার ব্যবহার করি তখন চুল একদম নরম ও সিল্কি হয়ে যায়। তখন আমাদের উচিত চুলের যত্ন নেয়া।
- সতর্কভাবে চুল মুছতেঃ হবে যখন আমরা শ্যাম্পু করে চুল ধুয়ে নেই তখন আমাদের চুলের গোড়া একদম নরম থাকে। চুলের পানি ঝরানোর ক্ষেত্রে তাওয়াল দিয়ে চুল ঘষাঘষি করে মুছবেন না। এতে চুল উঠে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এছাড়াও চুল ওয়াশ করার পরে আচরাবেন না। এতে চুল বেশি উঠে যাবে।
- শ্যাম্পু করার পরে ব্লো ড্রায়ার করা বাদ দিনঃ শ্যাম্পু করার পরে চুলে হিট দিলে চুলের আদ্রতা কমে যায়। হিট দেয়া চুলের স্বাস্থ্যের ক্ষতিকর। শ্যাম্পু করলে চুল একদম নরম থাকে। তার উপরে হিট দিলে চুল ভেঙ্গে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই কোন বিশেষ কারণ ছাড়া চুলে হিট দিবেন না।
- চুলে সিরাম ব্যবহার করুনঃ চুলের রুক্ষ সূক্ষ্ম ভাব দূর করতে চুলের সিরাম ব্যবহার করুন। চুলের মাননসই অনুযায়ী শ্রীরাম ব্যবহার করুন। সিরাম ব্যবহার করলে চুল থাকে অনেক মিলায়েম এবং চুল দেখতে লাগে অনেক চকচকে।
- আঙ্গুল দিয়ে চুলের জট ছাড়তে হবেঃ ভেজা চুলে কখনোই চিরুনি ব্যবহার করবেন না। কারণ চুলে শ্যাম্পু করার পরে চুলের গোড়া অনেক নরম থাকে। তাই চিরুনি ব্যবহার করলে চুল উঠে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ভেজা অবস্থায় জট থাকলে তা হাত দিয়ে ধীরে ধীরে ছাড়ান। চুল শুকিয়ে যাওয়ার পরে চিরুনি ব্যবহার করুন।
- ভেজা অবস্থায় চুল বাধা থেকে বিরত থাকুনঃ অনেকেরই জানা আছে ভেজা চুল বা চুলে শ্যাম্পু করার পরে, চুল অনেক নরম থাকে। তাই শ্যাম্পু করার পরে চুল বাঁধলে, চুল উঠে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ভেজা চুল বাধার ফলে মাথায় চুলকানি হয় এবং এর কারণেই মাথায় খুশকি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
লেখক এর শেষ মন্তব্য
GAZI MAX IT এর পক্ষ থেকে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনি জানতে পেরেছেন চুল পড়া কমানোর ১৫টি ঘরোয়া উপায়? সম্পর্কে। এই আর্টিকেলটির মধ্যে থেকে আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা হলো- ভিজে চুলে কখনো হিট দিবেন না এবং ভিজে থাকা অবস্থায় চুলে কখনো চিরুনি ব্যবহার করবেন না। তবে চুল শুকানোর পরে চিরুনি ব্যবহার করে নিবেন। আশা করি আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি অনেক উপকৃত হয়েছেন এবং আপনি আপনার প্রশ্নের উত্তর খুজে পেয়েছেন।
চুল পড়া কমানোর ১৫টি ঘরোয়া উপায়? এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। চুল পড়া কমানোর ১৫টি ঘরোয়া উপায় আর্টিকেলটি সম্পর্কে আপনার কোনো মতামত বা তথ্য থাকলে কমেন্ট বক্সে 👇 জানিয়ে দিবেন (ধন্যবাদ)।
Comments
Post a Comment