ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে ৩০ - ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায়? সম্পর্কে অনেকেই জানেনা। নিজের ব্যক্তিগতভাবে ইনকাম করা প্রত্যেকটি মানুষেরই প্রয়োজন আছে। ফ্রিল্যান্সিং করে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করা সম্পর্কে আপনারও যদি কোন ধারনা না থাকে, তাহলে আপনি এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে জেনে নিতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম করার জন্য আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
আপনি যদি এই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়েন, তাহলে আপনি অন্যান্য প্রফেশনাল ফ্রিল্যান্সদের গড ও বার্ষিক বেতনের তালিকা? একজন বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সারের মাসিক আয় কত টাকা? ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে হবে কিভাবে? ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে ১ লাখ টাকা আয় করবেন কিভাবে? সে সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পেয়ে যাবেন।তাই আমাদের এই আর্টিকেলটির সাথেই থাকুন।
ভূমিকা
ফ্রিল্যান্সিং কথাটি সবার কাছেই একটি পরিচিত শব্দ। অনলাইন থেকে ইনকাম করা বা ফ্রিল্যান্সিং থেকে আয় করা চাকরি জীবীদের থেকে কোন দিক থেকে কম নয়। তাই আপনারও উচিত ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে ৩০ - ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায় গুলো সম্পর্কে জানা। ফ্রিল্যান্সাররা চাইলে একজন চাকরিজীবীর চেয়েও পাঁচ গুণ বেশি ইনকাম করতে পারে। একজন ফ্রিল্যান্স ইনকাম বিভিন্ন উপায়ে বিভিন্ন কৌশলের মাধ্যমে হতে পারে। তা এক এক জনার দক্ষতার উপর নির্ভর করে। তাই আমি আপনাকে অন্যান্য প্রফেশনাল ফ্রিল্যান্সদের গড ও বার্ষিক বেতনের তালিকা সম্পর্কেও ধারণা দিবো।
ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে হবে কিভাবে
ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার আগে আপনাকে অবশ্যই কোন একটি বিষয় অনুসরণ করে চলতে হবে। চলুন জেনে নেয়া যাক ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে হবে কিভাবে সে সম্পর্কে -
- পরিকল্পনা করুন: ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে কাজ করার বিভিন্ন ধরনের কাজ পাওয়া যায়। আর এই কাজগুলো করার জন্য আপনাকে অবশ্যই অভিজ্ঞ হতে হবে। নয়তো আপনি সেই কাজগুলো করতে পারবেন না। তাই নিজেকে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে আসার আগে অবশ্যই সিদ্ধান্ত নিতে হবে আপনি কি আসলেই ফ্রিল্যান্সার হিসেবে নিজেকে দেখতে চান। যারা সফল হয়েছে তারা ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে আসার আগে অবশ্যই পরিকল্পনা করে নিয়েছে। আপনাকে একটি কথা অবশ্যই মনে রাখতে হবে, অনলাইনে কঠিন এবং সহজ দুই ধরনের কাজই রয়েছে। আপনি কোন কোন কাজ ১ ঘন্টায়ও শেষ করতে পারবেন। আবার কোন কাজ করতে ১৫ দিনও লেগে যাবে। তাই আপনি এমন কাজকে বাছাই করে নিন, যেই কাজগুলো ১০ থেকে ২০ বছর পর্যন্ত থাকবে।
- কাজ শেখার আউটলাইন তৈরি করুন: আপনার পছন্দের টপিকগুলো নির্বাচন করার জন্য আপনাকে অবশ্যই পরিশ্রম করতে হবে। অনলাইনে পাওয়া যায় এমন কিছু প্রধান বিষয় সার্চ করে নিয়ে সেখান থেকে জ্ঞান অর্জন করতে পারেন। আপনার যে বিষয় সম্পর্কে ধারণা নেই, সে সম্পর্কে জানতে পারবেন। আপনি যদি কাজ শিখার জন্য আউটলেট তৈরি করেন, তাহলে খুব সহজে কাজ শিখতে পারবেন।
- প্রজেক্ট তৈরি করা: ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে ৩০ - ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায় গুলোর মাধ্যমে কাজ করতে প্রজেক্ট তৈরি করা দরকার। পর্যাপ্ত সময় নিয়ে কাজ শেখার পর আপনার কাজ হবে কিছু বাস্তবধর্মী প্রোজেক্ট তৈরি করা। এর মানে হলো আপনি যে বিষয়ে কাজ শিখেছেন সেই কাজগুলো দিয়ে কিছু প্রজেক্ট তৈরি করা। এভাবে কাজ করলে আপনার স্কিল বৃদ্ধি পাবে।
- পোর্টফোলিও তৈরি করুন: কাজ শেখার পরে আপনার যখন প্রজেক্ট করা হবে, তখন পোর্টফোলিও তৈরি করার প্রয়োজন হয়। পোর্টফোলিও হল অভিজ্ঞতা। কাজের প্রতি আপনার যত বেশি পোর্টফোলিও বা অভিজ্ঞতা থাকবে, তত বেশি আপনি অনলাইনে কাজ পাবেন। আর অন্যান্য ফ্রিল্যান্সারদের থেকে নিজেকে বেশি এগিয়ে নেয়ার জন্য নিজের ব্যক্তিগত ভাবে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে রাখতে পারেন।
- মার্কেটপ্লেস অ্যাকাউন্ট তৈরি: ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে ৩০ - ৫০ হাজার টাকা আয় করার জন্য পোর্টল্যান্ড একাউন্ট তৈরি করার উপায়টি মানতে হবে। ফ্রিল্যান্সিং শেখার পরে আপনার কাজ হবে মার্কেটপ্লেস একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করা। ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ পাওয়ার জন্য আপনাকে মার্কেটপ্লেস ফাইবার বা আপওয়ার্ক একাউন্ট তৈরি করতে হবে।
- পেমেন্ট সিস্টেম তৈরি করা: পেমেন্ট সিস্টেম শুনতে আপনার যতটা সহজ মনে হয়, আসলেই পেমেন্ট একাউন্ট খোলা ততটাই সহজ। বাংলাদেশে পেপাল নেই। তাই সকল ফ্রিল্যান্সাররা পেওনিয়ার, ওয়াইজ, ডিরেক্ট ব্যাংক ট্রান্সফার মেথড ব্যবহার করে পেমেন্ট নেয়। মার্কেটপ্লেস এর কাজ করার মাধ্যমে আপনি যে টাকাগুলো পাবেন, তা উল্লেখিত পেমেন্ট মেথরের মাধ্যমে নিজের ব্যাংক একাউন্টে নিতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে সর্বশেষ পূরণ করতে হবে। তা হলো ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ করার পরে পেমেন্ট নেওয়ার জন্য এমন কোন ওয়েবসাইটে অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে। ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে ৩০ - ৫০ হাজার টাকা আয় করার জন্য আপনার এই নিয়মগুলো মেনে চলতে হবে।
একজন বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সারের মাসিক আয় কত টাকা
বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের প্রায় ছয় লাখ থেকে ১০ লাখ ছেলে মেয়েরা ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজে যুক্ত আছে। তাই বলা যেতে পারে বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং এর লক্ষ্য অনেক বদলে যাচ্ছে। বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সারদের বয়স অধিকাংশ ২০ থেকে ৩০ বছরের হয়ে থাকে। তবে এর চেয়েও কম বয়সের অনেক ফ্রিল্যান্সার রয়েছে। যারা কিনা মাসের ৭ থেকে ৮ লাখ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করে। আর ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য আপনার দরকার হবে একটি ল্যাপটপ বা একটি ডেস্কটপ এবং ইন্টারনেট কানেকশন। এই গুলো থাকলে আপনি যে কোন জায়গায় বসে ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ করতে পারবেন।
সকল ফ্রিল্যান্সাররা সবসময় স্বাধীন থাকে। তাছাড়াও সকলের ক্ষেত্রেই ফ্রিল্যান্সার মানেই হলো মুক্ত পেশা। সারা দেশ জুড়ে প্রায় ছয় লাখের বেশি ফ্রিল্যান্সার রয়েছে। সব ফ্রিল্যান্সারদেরকে মিলিয়ে বার্ষিক আয় ১০০ কোটি ডলার। সব থেকে ভারতে ফ্রিল্যান্সারদের সংখ্যা বেশি। তারপরেই রয়েছে বাংলাদেশ। আর ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করার ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে ধরা হয় সপ্তম স্থান। ফ্রিল্যান্সিং করে শীর্ষক স্থানে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। আপনি চাইলে ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে ৩০,০০০ থেকে ১ লাখ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে ১ লাখ টাকা আয় করবেন কিভাবে
ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে ১ লাখ টাকা আয় করবেন কিভাবে? এ নিয়েই কি আপনার স্বপ্ন। তাহলে আমি বলব নিজের দক্ষতাকে কাজে লাগান এবং নিজের মধ্যে কি কি দক্ষতা আছে খুঁজে বের করেন। আপনি নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস পেতে অন্যান্য প্রফেশনাল ফ্রিল্যান্সদের গড ও বার্ষিক বেতনের তালিকা দেখে নিতে পারেন। যদি আপনি একজন দক্ষ আর্টিকেল রাইটার, দক্ষ কন্টেন্ট এবং দক্ষ গ্রাফিক ডিজাইনার
এছাড়াও আপনি যেকোনো ধরনের ওয়েবসাইট বা অ্যাপ তৈরির কাজ ভালোভাবে তৈরি করতে জানলে ফ্রিল্যান্সিং থেকে আয় করা আপনার জন্য সম্ভব। এই ধরনের দক্ষতা বা অভিজ্ঞতা গুলি আপনার মধ্য থেকে বের করুন। এখন আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ করার জন্য প্রচার করতে হবে। যেমন আপনি যদি একজন লোগো ডিজাইনার হন বা একজন দক্ষ আর্টিকেল রাইটার হন, তাহলে ফেসবুক, গুরু, ফাইবার,
ইত্যাদি ধরনের প্লাটফর্ম গুলোতে আপনার কাজের কৌশল প্রচার করতে হবে। এছাড়াও নানান ধরনের ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস এর ওয়েবসাইট রয়েছে, সেখানে গিয়ে আপনার নিজের একটি আকর্ষণীয় প্রোফাইল তৈরি করতে হবে। তবে আপনি অ্যাকাউন্ট খুললেই শুধু হবেনা। আপনার নিজের একটি পার্সোনাল ব্রান্ড তৈরি করতে হবে। এই মাধ্যমটি দ্বারা আপনি আপনার কাজগুলোকে সহজ ভাবে আকৃষ্ট করতে পারবে।
ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে ৩০ - ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায়
দেশ, শহর এবং বিশ্বজুড়ে পরিবর্তন হয়ে চলেছে কাজের উন্নয়ন। আর এই কাজের ক্ষেত্রে যারা অধিক পরিমাণে নমনীয়তা এবং স্বাধীনতা পেতে চায়, তাদের ক্ষেত্রেই ফ্রিল্যান্সিং এর জনপ্রিয়তা হয়ে উঠেছে। কিন্তু সবার ক্ষেত্রেই একটা ধারণা রয়ে যায়। ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে ৩০ - ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায় কি? এই প্রশ্নের উত্তরটি সবাই জানতে চায়। আসলে একজন ফ্রিল্যান্সারের মাসিক আয় ভিন্নভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে।
ফ্রিল্যান্সিং এর ক্ষেত্রে আয় করার উপায় আপনার কাজের উপর নির্ভর করে। এগিয়ে যাবেন, ততই আপনার ইনকামের পরিবর্তন হবে। আর ফ্রিল্যান্সিং থেকে ইনকাম করার জন্য আপনাকে বেছে নিতে হবে একটি ভালো কাজের ইন্ডাস্ট্রিটি। সে কাজগুলো হতে পারে প্রোগ্রামিং এর কাজ. কন্টেন্ট লেখার কাজ এবং ডিজাইনের কাজ। ফ্রিল্যান্সিং এর মূল উদ্দেশ্য হলো আপনি কতটা পরিশ্রম করতে পারবেন।
সে অনুযায়ী আপনার স্কিল বা কৌশলের উপর নির্ভর করবে আপনার ইনকাম। সেক্ষেত্রে আপনি যে ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করেন না কেন, পরিশ্রমি হল ইনকামের মূল উদ্দেশ্য। আপনি যদি নতুন ফ্রিল্যান্সার হন, সে ক্ষেত্রে আপনার কাজের অভিজ্ঞতা কম থাকবে। প্রমাণিত ট্রাক রিপোর্ট এবং একটি শক্তিশালী পোর্টফলিও আপনার কাছে থাকা সম্ভব হবে না। তাই আপনি চাইলে পেশাদার ফ্রিল্যান্সারদের প্রিমিয়াম হার চার্জ করেও প্রথমদিকে ক্লায়েন্টদের আকৃষ্ট করতে পারেন।
তাই ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার ক্ষেত্রে আপনাকে প্রথমে কম বাজেটে ক্লায়েন্টদের কাজ করে দিতে হবে এবং তাদেরকে আকৃষ্ট করতে হবে। যখন আপনি প্রচার হয়ে যাবেন তখন ভালো মানের ইনকাম করতে পারবেন। মাসের শেষে আপনি কতগুলি ফ্রিল্যান্সিং কাজ করেছেন এবং প্রজেক্ট গুলি করেছেন, তার উপর নির্ভর করবে আপনার ইনকাম। অনেক ফ্রিল্যান্সাররাই আছেন, যারা কাজের চাপ বেশি নিবেনা বলে একেবারে সীমিত পরিমাণে প্রোজেক্ট গ্রহণ করে।
আবার অনেকেই আছে তাদের উদ্দেশ্য হলো আয় করার। তাই তারা যতটা সম্ভব আয় করার উদ্দেশ্যে প্রচুর পরিমাণে প্রোজেক্ট নেয়। সহজ ভাষায় বলতে গেলে আপনার ব্যক্তিগত পছন্দ এবং আর্থিক উদ্দেশ্যের ক্ষেত্রে প্রজেক্ট নিতে হবে। অনেক রিসার্চ এর মাধ্যমে জানা গেছে, একজন দক্ষ ফ্রিল্যান্সার প্রতি মাসে প্রায় $৫০০ থেকে $২০০০ ইনকাম করে। বাংলা টাকায় কনভার্ট করলে ৫০,০০০ থেকে ২ লাখ পর্যন্ত ইনকাম করে। তবে এই ইনকাম তাদের ধরন অনুযায়ী পরিবর্তন হতে পারে।
যদি সংক্ষেপে জানতে চান, তাহলে বলা যায় একজন ফ্রিল্যান্সার মাসে ৩০ হাজার টাকা থেকে ১ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেই। তবে দক্ষ ফ্রিল্যান্সার হওয়ার জন্য আপনার নিজের দক্ষতার উপর কাজ করে এবং ভায়ারদের সাথে ভালো ব্যবহার করার মাধ্যমে সম্পর্ক বজায় রাখতে হবে। ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে ৩০ - ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায়? এই প্রশ্নটির জবাব সহজে দেয়া এতটা সম্ভব নয়। এটি খুবই চ্যালেঞ্জিং এর বিষয়। ফ্রিল্যান্সিং এর ইনকাম নির্ভর করে আলাদা আলাদা ভাবে।
অন্যান্য প্রফেশনাল ফ্রিল্যান্সদের গড ও বার্ষিক বেতনের তালিকা
আপনি ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে ৩০ - ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায় সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। কিন্তু এখন আপনি বিভিন্ন সেক্টর থেকে ইনকামের তালিকা সম্পর্কে জানতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে বিভিন্ন ধরনের কাজ রয়েছে। আর এই ভিন্ন ভিন্ন কাজের ভিন্ন ভিন্ন ধরনের স্কিল রয়েছে। জেনে নেই অন্যান্য প্রফেশনাল ফ্রিল্যান্সদের গড ও বার্ষিক বেতনের তালিকা সম্পর্কে -
লেখকের শেষ কথা | ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে ৩০ - ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায়
GAZI MAX IT এর পক্ষ থেকে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। প্রিয় পাঠকবৃন্দ সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ে আপনি সঠিকভাবে জানতে পেরেছেন ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে ৩০ - ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায় এবং অন্যান্য প্রফেশনাল ফ্রিল্যান্সদের গড ও বার্ষিক বেতনের তালিকা সম্পর্কে। এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার ভালো লেগে থাকে এবং আর্টিকেলটির মাধ্যমে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন। তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার বন্ধু-বান্ধব এবং পরিচিতদের মাঝে শেয়ার করে দিতে পারেন।
এতক্ষণ আমাদের ওয়েবসাইটের সাথে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ। আজকের এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে হয়তো আপনি আপনার অজানা তথ্যগুলো খুঁজে পেয়েছেন। এ আর্টিকেলটিতে যদি কোন ভুল থাকে তাহলে ক্ষমার নজরে দেখবেন। এই আর্টিকেলটি সম্পর্কে আপনার কোনো মতামত বা তথ্য থাকলে কমেন্ট বক্সে 👇 জানিয়ে দিবেন।
Comments
Post a Comment