Skip to main content

নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন - ২০২৪

পোস্ট সূচিপত্রঃ
নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে অনেকেই জানেনা। তবে অনেকেই আছে নিম পাতা খায়। প্রত্যেকটি জিনিসের ক্ষেত্রেই উপকারিতা ও অপকারিতা দুইটি দিক রয়েছে। তেমনি ভাবে নিমেরও রয়েছে দুটি দিক। নিমপাতা সম্পর্কে আপনারও যদি কোন ধারনা না থাকে, তাহলে আপনি এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে জেনে নিতে পারবেন। তাই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে আপনার প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন।
নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা
আপনি যদি এই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়েন, তাহলে আপনি নিম পাতার রস কিভাবে খাবেন? নিম উদ্ভিদের ধরন ও চাষাবাদের আয়? নিম বীজ রোপনের সময় ও চাষাবাদ করার ধরন সে সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পেয়ে যাবেন। তাই আমাদের এই আর্টিকেলটির সাথেই থাকুন এবং সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

ভূমিকা

নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে সকলেরই ধারনা থাকা উচিত। কারণ আমরা অনেক কাজের ক্ষেত্রেই নিমের ব্যবহার করে থাকি। আর আপনি যদি নিম গাছ নিজের হিসেবে রাখতে চান, তাহলে নিম বীজ রোপনের সময় ও চাষাবাদ করার ধরন সম্পর্কে আপনার জানা উচিত। মানুষের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো খুবই জরুরি। আর এই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় নিমে। শরীরে সৌন্দর্যের জন্য রূপচর্চা থেকে শুরু করে বিভিন্ন রোগের ক্ষেত্রেও এই নিমের ব্যবহার হয়। বিভিন্ন রোগের ক্ষেত্রে নিমের ডাল, পাতা, রস বিভিন্ন কাজে প্রয়োজন হয়। আবার নিম পাতা গর্ভপাতের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তাই বিবাহিতরা খাওয়া থেকে একদম বিরত থাকাই ভালো।

নিম পাতার রস কিভাবে খাবেন

আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকদের মতে, নিম চিনির সঙ্গে মিশিয়ে কিংবা মিশ্রির সঙ্গে মিশিয়ে খেলে কাশি থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। তাই আপনি চাইলে দৈনিক একটি করে নিন ক্যাপসুল বানিয়ে খেতে পারেন। এতে আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াবে এবং তার পাশাপাশি নিম পাতায় অনেক রোগের মুক্তি দিবে। নিমে রয়েছে লিভার এবং হৃদপিন্ডের উপকারিতা। যদি আপনি নিম পাতার রস খেতে না পারেন, তাহলে আপনি নিম পাতার ক্যাপসুল বানিয়ে নিতে পারেন। নিম পাতার রস যদি আপনি দৈনিক খালি পেটে খান, তাহলে শুধু আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতায় বাড়াবে না, আপনার শরীরে থাকা নানা ধরনের অসুস্থতা কাটিয়ে উঠতেও সাহায্য করবে।

নিম পাতার ক্যাপসুল যেভাবে বানাবেনঃ প্রথমে নিমপাতা সংগ্রহ করে নিতে হবে। তারপর পাতাগুলো পাটায় ভালোভাবে মিহি করে নিতে হবে। এরপর ছোট ছোট বড়ি তৈরি করে নিন এবং রোদে ভালো করে শুকিয়ে নিন। এই ক্যাপসুলগুলো একটি কাঁচের বোতলে সংগ্রহ করুন। এতে অনেক দিন ক্যাপসুল গুলো ভালো থাকবে। নিমপাতা পাওয়া না গেলে আপনি এভাবে বড়ি বানিয়ে সংরক্ষণ করে খেতে পারেন।

নিম উদ্ভিদের ধরন ও চাষাবাদের আয়

নিম উদ্ভিদের ধরনঃ নীম হল একটি বহু বর্ষজীবী বৃক্ষ এবং চিরহরিৎ বৃক্ষ।
নিম চাষাবাদের আয়ঃ একটি প্রাপ্তবয়স্ক নিম গাছ থেকে ৪৫ থেকে ৫৫ কেজি ফল পাওয়া যায়। এই ফলের বাজার মূল্য প্রায় ৫০০০ টাকা। এছাড়াও আপনি চাইলে একটি পূর্ণবয়স্ক নিম গাছকে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকায় বিক্রি করতে পারবেন। আপনার যদি দুটি নিম গাছ থাকে, তাহলে আপনি বছরে ২০ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন। এছাড়াও আপনি যদি বাণিজ্যিক নিম গাছ চাষ করেন, তাহলে আপনি ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

নিম পাতায় কি কি রোগের উপকার পাওয়া যায়

নিম পাতা খাওয়ার আগে আমাদের উচিত নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানা। নিম হলো এমন একটি উপাদান, যার প্রতিটি অংশেই রোগের প্রতিষেধক রয়েছে। মানুষের দৈনন্দিন জীবনে নিমের ডাল, রস, পাতা সবকিছুই কাজে লাগে। চলুন জেনে নেই নিম পাতায় কি কি রোগের উপকার পাওয়া যায় -
  1. একজিমার সমস্যা দূর হয়
  2. এলার্জির হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়
  3. পেটে সমস্যা থেকে রক্ষা পাওয়া যায়
  4. ছত্রাক ইনফেকশন দূর করে
  5. ব্রণের সমস্যা দূর করে
  6. চোখের সমস্যা থেকে রক্ষা পাওয়া যায়
  7. বাত ব্যথা থেকে সুস্থতা দান করে
  8. ম্যালেরিয়া আরোগ্য ভালো হয়
  9. ভাইরাস সমস্যা দূর হয়
  10. জন্ডিসের সমস্যা পুরোপুরি নিরাময় হয়
  11. পোকা মাকড়ের কামড়ের ব্যথা থেকে উপশম পাওয়া যায়
  12. ঠান্ডা জড়িত বুকে ব্যথা নিরাময় হয়
  13. শরীরের রক্ত পরিষ্কার হয়
  14. ওজন কমাতে অনেক সাহায্য করে
  15. মাথার খুশকি নিরাময় হয়
  16. মাথার উকুন দূর হয়
  17. চুলের ঝলমলে ভাব তৈরি করা যায়
  18. রক্তের সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে রাখে
  19. দাঁতের সুস্থতা দান করে
  20. ত্বকের সমস্যা দূর করে
  21. কৃমিনাশক সমস্যা দূর করে
  22. খোস পাঁচড়া থেকে মুক্তি পাওয়া যায়
  23. শরীরের চুলকানি থেকে মুক্তি মিলে

নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন - ২০২৪

সবকিছুর ক্ষেত্রেই যার উপকারিতা রয়েছে, তার অপকারিতা রয়েছে। তেমনিভাবে নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা রয়েছে। আপনি যদি নিজেই নিম চারা রোপন করতে চান, তাহলে নিম বীজ রোপনের সময় ও চাষাবাদ করার ধরন সম্পর্কেও জেনে রাখুন। আমরা অনেকেই মুখে একটা ব্রণ উঠলে চিন্তিত হয়ে পড়ি। দুশ্চিন্তার জন্য আমাদের একটি ব্রণ থেকে তৈরি হয় অনেকগুলো ব্রন। আপনি এই ব্রণের দুশ্চিন্তা কমাতে নিম পাতার ব্যবহার করতে পারেন। আমাদের এই সব সমস্যা দূর করতে সাহায্য করবে নিম পাতা। আসলে তিতা এই নিম পাতার গুণের কোন শেষ নেই।

আপনি শরীরের অনেক ধরনের সমস্যা দূর করতে নিমপাতার চা খেতে পারেন। এর জন্য আপনি নিমের গুড়া অথবা ৭ - ৮ টি তাজা পাতা ব্যবহার করতে পারেন। ৭ - ৮ টি তাজা নিমপাতা পানির মধ্যে দিয়ে জাল করতে থাকুন। এভাবে দুই তিন মিনিট জাল করুন এবং এর মধ্যে মধু মিশিয়ে নিন। তারপর তৈরি করে ফেলুন সুমিষ্ট চা। যারা নিম চা একেবারেই নতুন খেতে চাচ্ছেন, তারা অবশ্যই নিমপাতা এক মিনিটের বেশি জাল দিবেন না। আপনি যত বেশি নিমপাতা জাল দিবেন, তত বেশি তিতা হবে। এখন আমরা নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবো।

নিম পাতার উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন

নিম হলো এমন একটি ঔষধি গাছ যার ডাল, পাতা, রস সবকিছুই কাজে লাগে। কিরমিনাশক ঔষধ হিসেবেও নিমের রস খুব উপকারী। এছাড়াও নিম কাঠ খুবই শক্ত। নিম কাট কখনোই ঘুনে ধরে না। নিম কাঠে কোন পোকা বাসা বাঁধে না। উইপোকায় ধরে না। নিম গাছের অনেক গুণ বিবেচনা করেই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা নিম গাছকে ২১ শতকের বৃক্ষ বলে ঘোষণা করেছেন। জেনে নেয়া যাক নিম পাতার উপকারিতা সম্পর্কে –
  • খোস পাচড়ায় নিম পাতার ব্যবহার: খোস পাচড়া দূর করতে পানির মধ্যে নিম পাতা সিদ্ধ করুন। এবং সেই পানি দিয়ে গোসল করে নিন। এছাড়াও নিমপাতার সাথে যদি আপনি অল্প পরিমাণে কাঁচা হলুদ পিষে নিয়ে ক্ষতস্থানে লাগান, তাহলে খোস পাঁচড়া রোগের উপশম পাবেন। এভাবে ৭ থেকে ১০ দিন ব্যবহার করলে ভালো উপকারিতা পাবেন।
  • চুলকানিতে নিম পাতার ব্যবহার: নিম পাতা ভালো করে ভেজে নিয়ে তা গুঁড়ো করে সরিষার তেলের সাথে মিশিয়ে চুলকানিতে লাগিয়ে দিন। এছাড়া ও নিমপাতা ঘি এর সাথে বেঁধে নিয়ে তা ক্ষত জায়গায় লাগালে তাড়াতাড়ি ভালো হয়ে যায়। চুলকানি দূর করতে নিম পাতা বা নিম ফুল বেটে গায়ে কয়েকদিন লাগাতে পারে। এতে আপনার চুলকানি দূর হবে।
  • খুশকি দূর করে: নিম পাতায় রয়েছে ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাকনাশক উপাদান। যা মাথার খুশকির চিকিৎসায় খুবই উপকারী। নিমপাতা মাথার খুশকি ও শুষ্কতা দূর করে। নিম পাতা মাথায় ব্যবহার করার জন্য চার কাপ পানি নিন এবং সেই পানির মধ্যে এক মুঠো নিমপাতা দিয়ে জাল দিতে থাকুন। এভাবে নিম পাতার পানি সবুজ বর্ণ দারুন না করা পর্যন্ত জাল দিন। এরপর মাথা শ্যাম্পু করার পরে নিম পাতার পানি দিয়ে চুল ভালো করে ধুয়ে ফেলুন। এটি আপনার চুলের কন্ডিশনার হিসেবে কাজ করবে।
  • ওজন কমায়: যদি আপনি আপনার শরীরের ওজন কমাতে চান, তাহলে নিম ফলের জুস বানিয়ে খেতে হবে। এর জন্য আপনাকে একমুঠো নিম ফুল নিতে হবে। এর সাথে ১ চামচ মধু নিতে হবে এবং আধা চামচ লেবুর রস নিতে হবে। এগুলো ভালো করে মিশাতে হবে এবং প্রত্যেকদিন সকালে খালি পেটে খেতে হবে।
  • পোকামাকড়ের কামড়ে নিমপাতা ব্যবহার: যদি কাউকে পোকামাকড় কামড় দেয় বা হুল ফোটায়, তাহলে নিমের মূলের ডাল বা পাতা বেটে ব্যথা জায়গায় লাগিয়ে দিন। এতে সে অনেক উপশম পাবে।
  • রক্ত পরিষ্কার করতে নিমবেতার ব্যবহার: নিম পাতার ব্যবহারে রক্তের শর্করার মাত্রা কমে যায় এবং রক্ত পরিষ্কার করে। এছাড়াও রক্তের চলাচল বাড়িয়ে দেয় এবং হৃদপিন্ডের গতি স্বাভাবিক রাখে।
  • মাথার উকুন দূর করে: মাথার উকুন দূর করতে নিমের ব্যবহার করতে পারেন। এর জন্য আপনি নিমের পেস্ট তৈরি করে তা মাথায় ম্যাসাজ করুন এবং পরে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। চুল শুকানোর পরে উকুনের চিরুনি দিয়ে মাথা আঁচডান। এভাবে সপ্তাহে ২-৩ বার করুন এবং নিয়মিত দুই মাস করুন। এতে আপনার মাথার উকুন দূর হবে।
  • ব্রণের সমস্যায় নিম পাতার ব্যবহার: মুখের ব্রণ দূর করতে নিম পাতার গুড়ো পানির সাথে মিশিয়ে মুখ ধুইতে পারেন। এতে আপনার ব্রণ দূর হবে এবং ব্রণের জ্বালাপোড়ায় উপশম পাবেন।
  • এলার্জির সমস্যা: এলার্জির সমস্যা দূর করতে পানির মধ্যে নিম পাতা জাল দিয়ে সেই পানি দিয়ে গোসল করুন। এছাড়াও কাঁচা হলুদের সাথে নিম পাতা বেটে শরীরে লাগিয়ে দিন। এতে এলার্জি চলে যাবে ১০০ হাত দূরে।
  • জন্ডিস দূর করতে নিমপাতার ব্যবহার: জন্ডিসের সমস্যা দূর করতে ২০ - ২৫ ফোটা নিম পাতার রসের সাথে একটু মধু মিশিয়ে খেয়ে নেই। এতে আপনি জন্ডিসের আরোগ্য থেকে রক্ষা পাবেন। জন্ডিস থেকে পুরোপুরি সুস্থ হতে এভাবে এক সপ্তাহ খেতে হবে।

নিম পাতার অপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন

সবকিছুর ক্ষেত্রেই যেভাবে রয়েছে উপকারিতা তেমনিভাবে অপকারিতাও রয়েছে। ঠিক তেমনি নিমতার ক্ষেত্রেও। তাই সকলের উচিত নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানা। চলুন জেনে নেয়া যাক নিম পাতার অপকারিতা সম্পর্কে-
  • খালি পেটে বেশিদিন নিমপাতা খাবেন না। এতে উপকারিতার বিপরীত হতে পারে। তাই দীর্ঘদিন ধরে নিম পাতা না খাওয়াই ভালো।
  • যদি নিম পাতা খাওয়ার পরে বমি বমি ভাব, ডায়রিয়া এবং মাথাব্যথা সমস্যা হয়ে থাকে, তাহলে সাথে সাথে এগুলো খাওয়া বাদ দিয়ে দিন।
  • নিম পাতা হতে পারে বন্ধ্যাত্বতার কারণ। তাই যাদের সন্তান নেয়ার ইচ্ছে আছে তারা অবশ্যই নিম পাতা খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন।
  • অপারেশনের ক্ষেত্রে। সে যে কোন অপারেশনই হোক না কেন। কমপক্ষে অপারেশনের দুই সপ্তাহ আগে থেকে নিমের ব্যবহার বন্ধ করে দিবেন।
  • গর্ভবতী মায়েরা নিম পাতা খাবেন না। নিম গর্ভপাতের কারণ হতে পারে।
  • যারা নিম্নচাপ রক্ত সমস্যায় ভুগছেন, তারা নিম খাবেন না।
  • দৈনিক সর্বোচ্চ দুইটি নিম পাতা খেতে পারবেন। এর বেশি খেলে হতে পারে বিপরীত কিছু।

সতর্কতা

একজন মানুষ দৈনিক কয়টা নিম পাতা এবং কতদিন খেতে পারবে, তা অবশ্যই বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিয়ে তারপর নিম পাতা খাওয়ার সিদ্ধান্ত নিবেন। যদিও নিমপাতার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া তত বেশি মারাত্মক নয়। তবুও সব কিছুতেই সতর্ক অবলম্বন করা ভালো।

নিম বীজ রোপনের সময় ও চাষাবাদ করার ধরন

মিম বীজ রোপনের সময়ঃ নিমের বীজ বপন করার সময় হলো জুন মাসের ৩০ তারিখ থেকে। এই সময়টাতে নিম বীজ বপন করা শুরু হয়। জুন মাসের ৩০ তারিখ থেকে শুরু করে বর্ষাকালের শেষ পর্যন্ত নিম বীজ বপন করা যায়। এক্ষেত্রে আপনি চাইলে সরাসরি জমিতেও বপন করতে পারবেন অথবা পলিব্যাগেও চারা রোপন করতে পারবেন।

নিম চাষাবাদ করার ধরনঃ নিম সব সিজনেই মাটিতে জন্মায়। নিম গাছ ঘন কাদা মাটিতেও জন্মায় এবং শুষ্ক ভূষা মাটিতেও জন্মায়। তবে কালো দো-আঁম মাটিতে নিম গাছ ভালো জন্মায়। নিম গাছ মূলত উচ্চ তাপমাত্রায়, সোডিয়াম কার্বনেটে, সোডিয়াম বাই কার্বনেটে এবং ক্ষার ও লবণাক্ত মাটিতে ভালো জন্মায়। নিম গাছের চারা নিম নার্সারি বেড ও কন্টেইনার নার্সারির মাধ্যমে উৎপাদন করা হয়।

লেখকের শেষ কথা | নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা

GAZI MAX IT এর পক্ষ থেকে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। প্রিয় পাঠকবৃন্দ সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ে আপনি সঠিকভাবে জানতে পেরেছেন নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে এবং নিম বীজ রোপনের সময় ও চাষাবাদ করার ধরন সম্পর্কে। এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার ভালো লেগে থাকে এবং আর্টিকেলটির মাধ্যমে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন। তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার বন্ধু-বান্ধব এবং পরিচিতদের মাঝে শেয়ার করে দিতে পারেন।

এতক্ষণ আমাদের ওয়েবসাইটের সাথে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ। আজকের এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে হয়তো আপনি আপনার অজানা তথ্যগুলো খুঁজে পেয়েছেন। এ আর্টিকেলটিতে যদি কোন ভুল থাকে তাহলে ক্ষমার নজরে দেখবেন। এই আর্টিকেলটি সম্পর্কে আপনার কোনো মতামত বা তথ্য থাকলে কমেন্ট বক্সে 👇 জানিয়ে দিবেন।

Comments

Popular posts from this blog

সুন্দরবন হোটেল বা রিসোর্ট বুকিং করার নিয়ম সম্পর্কে জানুন -২০২৪

বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের অনলাইনে টিকিট কাটা - ভ্রমণ করার সকল নিয়ম

মুক্তা চাষ কিভাবে করবেন এবং মুক্তা চাষের জন্য কোথা থেকে প্রশিক্ষণ নিবেন