Skip to main content

বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের অনলাইনে টিকিট কাটা - ভ্রমণ করার সকল নিয়ম

পোস্ট সূচিপত্রঃ
.
বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের অনলাইনে টিকিট কাটা - ভ্রমণ করার সকল নিয়ম সম্পর্কে আপনার যদি কোন ধারণা না থাকে, তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি থেকে জেনে নিতে পারবেন। বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরে ভ্রমণে যাওয়ার জন্য একদম সম্পূর্ণ বিষয়েই এখানে খুব ভালোভাবে ধারণা দেওয়া আছে। তাই আপনি অবশ্যই মনোযোগ সহকারে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন। তাহলে আপনার সকল অজানা তথ্যগুলো জানতে পারবেন।
বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের অনলাইনে টিকিট কাটা - ভ্রমণ করার সকল নিয়ম
আপনি যদি এই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়েন তাহলে আপনি? বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরে যাওয়ার জন্য অনলাইনে টিকিট কাটবেন কিভাবে? বাংলাদেশ জাদুঘরে যাওয়ার আগে এই পরামর্শ গুলো অবশ্যই মানতে হবে? বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের প্রবেশ করার জন্য টিকিট মূল্য কত? সে সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পেয়ে যাবেন।

ভূমিকা

বাংলাদেশ জাদুকর হল এমন একটি জায়গা যেখানে নতুন প্রজন্মদের অনেক কিছু শেখার আছে। তাই কোন শিক্ষা বিষয়ে বা বর্মন বিষয়ে বাচ্চাদেরকে নিয়ে বাংলাদেশ জাদুঘরের ঘুরতে যেতে পারেন। এখান থেকে তাদের অনেক কিছু শেখার আছে। তাই বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের অনলাইনে টিকিট কাটা - ভ্রমণ করার সকল নিয়ম সম্পর্কে আপনার জানা উচিত। জাদুঘরে যাওয়ার জন্য বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরে যাওয়ার জন্য অনলাইনে টিকিট কাটবেন? তাও আপনি এই আর্টিকেলটিতে জানতে পারবেন। কিভাবে বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর টি শাহবাগে অবস্থিত। বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের নকশা করেছিলেন প্রখ্যাত স্থপতি সৈয়দ মাইনুল হোসেন।

বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর পরিদর্শনের সময়সূচী

বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর দেখার জন্য আপনাকে অবশ্যই বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর পরিদর্শনের সময়সূচী জানতে হবে। যেমন সপ্তাহের বৃহস্পতিবার এবং সরকারি ছুটির দিনগুলোতে বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর অফ থাকে। এছাড়া আপনি যদি অন্য দিনগুলোতে যান, তাহলে জাদুঘর খোলা পাবেন। মানে সপ্তাহে ছয় দিন খোলা থাকে, শুধু বৃহস্পতিবার বন্ধ থাকে। এছাড়াও বিশেষ বিশেষ দিনে এই জাদুঘরটি বন্ধ থাকে। যেমন বিজয় দিবস উপলক্ষে বন্ধ থাকে, পহেলা বৈশাখে, স্বাধীনতা দিবসে এবং একুশে ফেব্রুয়ারিতে শুধুমাত্র জাদুঘর দর্শনার্থীদের জন্য খোলা থাকে।
রোজার সময়ে বৃহস্পতি ও শুক্রবারে জাদুঘর বন্ধ রাখা হয়। রমজান মাসে বাংলাদেশ জাদুঘর সকাল 9:30 থেকে বিকাল 3টা পর্যন্ত খোলা রাখা হয়। এপ্রিল এবং সেপ্টেম্বর মাসে বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর সকাল 10:30 থেকে বিকাল 5:30 পর্যন্ত খোলা রাখা হয় এবং শুক্রবারে বিকাল 3 টা থেকে রাত 8 টা পর্যন্ত খোলা রাখা হয়। আর অক্টোবর মাসে এবং মার্চ মাসে বাংলাদেশ জাদুঘর সকাল 9:30 থেকে বিকাল 4:30 পর্যন্ত খোলা রাখা হয় এবং শুক্রবারে বিকাল তিনটা থেকে রাত ৮ টা পর্যন্ত বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর খোলা রাখা হয়।

বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের প্রবেশ করার জন্য টিকিট মূল্য কত

বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের প্রবেশ করার জন্য টিকিট মূল্য কত? তা জানার পাশাপাশি আপনার জানা উচিত বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরে যাওয়ার জন্য অনলাইনে টিকিট কাটবেন কিভাবে? সে সম্পর্কে। বাংলাদেশ জাদুঘরে যাওয়ার আগে বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের অনলাইনে টিকিট কাটা - ভ্রমণ করার সকল নিয়ম সম্পর্কে জানা উচিত। বাংলাদেশ জাদুঘরে প্রবেশ করার আগে অবশ্যই টিকিট কেটে প্রবেশ করতে হবে। আর টিকিট কাটার জন্য মূল গেটের পাশেই টিকিট কাউন্টার আছে। এখানে টিকিট কাটার জন্য যাদের বয়স ৩ থেকে ১২ বছর পর্যন্ত,
সেই বাচ্চাদের জাদুঘরের প্রবেশ করার জন্য টিকিট মূল্য ২০ টাকা। আর যাদের বয়স ১২ বছরের উপরে, তাদের জন্য টিকিট মূল্য ৪০ টাকা। বিদেশি দর্শনার্থীদের জন্য বাংলাদেশ জাদুঘরের টিকিট মূল্য ৫০০ টাকা রাখা হয়। তবে যারা সার্কভুক্ত দেশের দর্শনার্থী, তাদের ক্ষেত্রে ৩০০ টাকায় জাতীয় জাদুঘরের টিকিট দিয়ে প্রবেশ করতে দেয়া হয়। এছাড়াও বিভিন্ন জাতীয় দিবস গুলোতে শিক্ষার্থী এবং শিশুদেরকে বিনামূল্যে প্রবেশ করতে দেয়া হয় এবং বিদেশী দর্শনার্থীদের জন্য রয়েছে গাইডের ব্যবস্থা।

বাংলাদেশ জাদুঘরে যাওয়ার আগে এই পরামর্শ গুলো অবশ্যই মানতে হবে

  • জাদুঘরে কোন প্রকার ছবি তোলা যাবে না। তাই ক্যামেরা নিয়ে যাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
  • শোকেসে রাখা যে জিনিসপত্রগুলো আছে বা নির্দেশনাগুলো রয়েছে, তাতে হাত দেয়া থেকে বিরত থাকুন।
  • বাহির থেকে কোন ধরনের পানি এবং খাবার নিয়ে জাদুঘরের মধ্যে প্রবেশ করা নিষিদ্ধ।
  • আপনার যদি প্রয়োজন না হয়, তাহলে মোবাইল ফোন বন্ধ রাখুন।
  • জাদুঘরের ভিতরে গিয়ে উচ্চস্বরে কথা বলা থেকে নিজেকে বিরত রাখুন।
  • যারা বিদেশি দর্শনার্থী, তাদের সাথে ভালো ব্যবহার করুন।

বাংলাদেশের আরো অন্যান্য জাদুঘর সম্পর্কে জেনে নিন

বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের অনলাইনে টিকিট কাটা - ভ্রমণ করার সকল নিয়ম সম্পর্কে জানার পাশাপাশি বাংলাদেশ আরো বিভিন্ন জাদুঘর সম্পর্কে আপনার জানা উচিত। বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের নিয়ন্ত্রণে দেশে আরো কিছু জাদুঘর খুব পরিচালিত হয়ে উঠেছে। বাংলাদেশের আরো অন্যান্য জাদুঘর সম্পর্কে জেনে নিন -

নং

জাদুঘর

অবস্থান

১।

আহসান মঞ্জিল জাদুঘর

ঢাকা

২।

জিয়া স্মৃতি জাদুঘর

চট্টগ্রাম

৩।

পল্লীকবি জসীমউদ্দীন সংগ্রামশালা

ফরিদপুরে

৪।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাদুঘর

গণভবন ঢাকা

৫।

ওসমানী জাদুঘর

সিলেট

৬।

জাতীয় চার নেতা স্মৃতি জাদুঘর কেন্দ্রীয় কারাগার

ঢাকাতে

৭।

সাংবাদিক কাঙ্গাল হরিনাথ স্মৃতি জাদুঘর

কুষ্টিয়ায়

৮।

স্বাধীনতা জাদুঘর

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঢাকায়

বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরে যাওয়ার নিয়ম বা জাদুঘরের ঠিকানা

বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরে যাওয়ার জন্য অনলাইনে টিকিট কেটেও আপনি যেতে পারবেন। বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরে যাওয়ার নিয়ম বা জাদুঘরের ঠিকানা হলো, বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর শাহবাগের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের দক্ষিণ পাশে অবস্থিত। আপনার এলাকা থেকে যেভাবে শাহবাগে আসতে হয়, সেরকম নিয়মে এসে যে কোনো বাসে চড়ে শাহবাগ গোল চত্বরে বা শাহবাগ পুলিশ বক্সের সামনেই আপনি দেখতে পারবেন বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর। এছাড়াও আপনি চাইলে সিএনজি, প্রাইভেট কার বা শাহাবাগ রুটে চলাচল করে এরকম যে কোন ধরনের যানবাহনে করেই আপনি বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের সামনে যেতে পারবেন।

বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের অনলাইনে টিকিট কাটা - ভ্রমণ করার সকল নিয়ম

বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের যুগ যুগ ধরে স্বীকৃতি চিহ্ন ধারাবাহিকদের সাথে আগলে রেখেছে। আজকের দিনের এই জাদুঘরটি ১৯১৩ সালে ঢাকা মেডিকেল কলেজের একটি কক্ষে জাদুঘর নামে পথ চলা শুরু হয়। তখন এই জাদুঘরের উদ্বোধন করেছিলেন বাংলা গভর্নর লর্ড কার মাইকেল। তখনকার এই জাদুঘরটির নাম ১৯৮৩ সালে দেয়া হয়েছিল বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর নামে। বর্তমানে এই জাদুঘরটি বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের অধীনে পরিচালিত আছে।
বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের অনলাইনে টিকিট কাটা - ভ্রমণ করার সকল নিয়ম
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের দক্ষিণ পাশে রয়েছে। ২০ হাজার বর্গমাইল এবং চারতলা ভবন ও ৪৬ টি গ্যালারি। দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশ জাদুঘর সর্ববৃহৎ একটি জাদুঘর। বাংলাদেশের ইতিহাসে সংস্কৃত ও সভ্যতার প্রতিটি ধাপের সঙ্গে পরিচিত হওয়ার জন্য জাতীয় জাদুঘরের রয়েছে বিশেষ ভূমিকা। বিশেষ করে আমাদের এই প্রজন্মের সকলের ইতিহাস ও ইতিহাসের সাথে পরিচিত হওয়ার জন্য হলেও বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরে ভ্রমণ করা উচিত।

নতুন প্রজন্মদের যদি বাংলাদেশ সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করাতে চান, তাহলে শিক্ষা ভ্রমণের জন্য একটি উপযুক্ত স্থান হতে পারে বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর। জাদুঘরের প্রবেশ করার সময় আপনি দেখতে পারবেন দরজার দুই পাশে দুটি সুসজ্জিত ভাবে কামান আছে। ভবনের ভিতরে ঢোকার পরে দেখতে পাবেন নান্দনিক নাভেরা ভাস্কর্য রয়েছে। যদি আপনি ভবনটির নিচ তলায় যান, তাহলে দেখতে পাবেন কিছু শুভেচ্ছা স্মারক খাবারের দোকান রয়েছে।

এছাড়াও রয়েছে ব্যাগ রাখার জায়গা। এছাড়াও কোন স্থানে যাওয়ার জন্য সিঁড়ি দিয়ে উপরে উঠতে প্রতিটি তলায়ই পেয়ে যাবেন গ্যালারি নির্দেশক এবং এই নির্দেশনার মাধ্যমেই আপনি সম্পূর্ণ জাদুঘর সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। নির্দেশকের মাধ্যমে আপনি সবগুলো জাদুঘর ঘুরে দেখতে পারবেন। জাদুঘরটির নিচতলা সাজানো হয়েছে বাংলাদেশ সম্পর্কিত সকল বিষয় দিয়ে। এক কথায় বলা যেতে পারে জাদুঘরের প্রথম তলায় পুরো বাংলাদেশ তুলে ধরা হয়েছে। বাংলাদেশের মানচিত্র থেকে শুরু করে এই নিচতলায় রয়েছে বাংলাদেশের গাছপালা, বাংলাদেশের বিভিন্ন ধরনের প্রাণী, বাংলাদেশের সুন্দর প্রকৃতির সেই সুন্দরবন,

আদিবাসীদের জীবনধারা সম্পর্কে, খনিজ শিলা, ভাস্কর্য রয়েছে, মুদ্রা দিয়ে সাজানো আছে এবং এছাড়াও প্রাচীন যুগের নানান ধরনের ভাস্কর্যের সৌন্দর্য দিয়ে ঘেরা রয়েছে। ভবনটির দ্বিতীয় তলায় রয়েছে বাংলাদেশের সভ্যতা ও ইতিহাসের ক্রম বিবর্তন কিছু জিনিসপত্র। এছাড়াও দেখতে পাবেন বিভিন্ন সাল এবং বিভিন্ন সময়ের আদিম যুগ থেকে শুরু করে অনেক ধরনের অস্ত্র রয়েছে, বাদ্যযন্ত্র রয়েছে, চিনেমাটির শিল্প রয়েছে, কুটির শিল্প, পান্ডুলিপি রয়েছে, সমকালীন শিল্পকলা এবং বাংলাদেশের নানাবিদ ঐতিহ্য সৌন্দর্য দিয়ে সাজানো এই দ্বিতীয় তলাটি।

বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরে যাওয়ার জন্য অনলাইনে টিকিট কাটবেন কিভাবে

ভ্রমণে যাওয়ার আগে বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের অনলাইনে টিকিট কাটা - ভ্রমণ করার সকল নিয়ম সম্পর্কে জানা আপনার অত্যন্ত প্রয়োজন এবং গুরুত্বপূর্ণ। অনলাইন টিকিট কাটার জন্য প্রথমেই আপনাকে https://nationalmuseumticket.gov.bd/ এই লিঙ্কে ঢুকতে হবে। তারপর উপরে লেখা দেখবেন buy ticket. সেখানে ক্লিক করতে হবে এবং আপনার যাবতীয় তথ্য দিয়ে রেজিস্ট্রেশন বক্সটি পূরণ করতে হবে।
তারপর টিকিটে ক্লিক করুন এবং জাদুঘরের ভ্রমণের জন্য তারিখ, টিকিট লেখার পরে অ্যাড বাটনে ক্লিক করুন। একটি টিকিটের চেয়ে যদি বেশি টিকিট কিনতে চান, তাহলে অ্যাড মোর টিকিট অপশনে ক্লিক করে মেক পেমেন্ট বাটনে পেমেন্ট গেটওয়ে দিয়ে পেমেন্ট করার কাজটি সম্পন্ন করতে হবে। তারপরে প্রিন্ট বাটনে ক্লিক করুন এবং আপনার টিকিট প্রিন্ট করে নিন। আপনি যখন জাদুঘরে ভ্রমণ করবেন, তার আগে আপনার ই টিকিটটি কাউন্টারে প্রিন্ট কপি প্রবেশ করাতে হবে।

লেখকের শেষ কথা | বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের অনলাইনে টিকিট কাটা - ভ্রমণ করার সকল নিয়ম

GAZI MAX IT এর পক্ষ থেকে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। প্রিয় পাঠকবৃন্দ সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ে আপনি সঠিকভাবে জানতে পেরেছেন বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরে যাওয়ার জন্য অনলাইনে টিকিট কাটবেন কিভাবে এবং বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের অনলাইনে টিকিট কাটা - ভ্রমণ করার সকল নিয়ম? সম্পর্কে। এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার ভালো লেগে থাকে এবং আর্টিকেলটির মাধ্যমে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন। তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার বন্ধু-বান্ধব এবং পরিচিতদের মাঝে শেয়ার করে দিতে পারেন।

এতক্ষণ আমাদের ওয়েবসাইটের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আজকের এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে হয়তো আপনি আপনার অজানা তথ্যগুলো খুঁজে পেয়েছেন। এ আর্টিকেলটিতে যদি কোনো ভুল থাকে, তাহলে ক্ষমার নজরে দেখবেন। এই আর্টিকেলটি সম্পর্কে আপনার কোনো মতামত বা তথ্য থাকলে কমেন্ট বক্সে 👇 জানিয়ে দিবেন।

Comments

Popular posts from this blog

সুন্দরবন হোটেল বা রিসোর্ট বুকিং করার নিয়ম সম্পর্কে জানুন -২০২৪

মুক্তা চাষ কিভাবে করবেন এবং মুক্তা চাষের জন্য কোথা থেকে প্রশিক্ষণ নিবেন